Advertisment

লকডাউনে লক্ষ্মীলাভ! পার্লে-জি বিস্কুটের রেকর্ড বিক্রি

করোনা মোকাবিলায় লকডাউনে যেখানে দেশের অর্থনীতি কার্যত ঝিমিয়ে পড়েছে। কেউ যখন কাজ হারাচ্ছেন, তখন পার্লে জি বিস্কুটের বৃহস্পতি একেবারে তুঙ্গে।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
parle g, পার্লে জি,পার্লে

ছবি: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।

লকডাউনে রীতিমতো লক্ষ্মীলাভ করল পার্লে-জি বিস্কুট। এপ্রিল-মে মাসে লকডাউনের মধ্য়ে রেকর্ড বিক্রি হয়েছে পার্লে জি বিস্কুটের। যার জেরে সংস্থার মার্কেট শেয়ার বেড়েছে প্রায় ৫ শতাংশ। এমন আর্থিক বৃদ্ধি বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে আগে কখনও হয়নি, মঙ্গলবার সংস্থার তরফে এমনটাই জানানো হয়েছে।

Advertisment

করোনা মোকাবিলায় লকডাউনে যেখানে দেশের অর্থনীতি কার্যত ঝিমিয়ে পড়েছে। কেউ যখন কাজ হারাচ্ছেন, তখন পার্লে জি বিস্কুটের বৃহস্পতি একেবারে তুঙ্গে। লকডাউনের সময়েই সবথেকে বেশি পরিমাণে বিক্রি হয়েছে পার্লে জি বিস্কুট। এ প্রসঙ্গে সংবাদসংস্থা পিটিআই-কে পার্লে প্রোডাক্টসের সিনিয়র ক্য়াটেগরি হেড ময়াঙ্ক শাহ জানিয়েছেন, ''অভাবনীয় বৃদ্ধি ঘটেছে। লকডাউনের সময়ে ৪.৫ থেকে ৫ শতাংশ শেয়ার বাড়িয়েছে পার্লে''।

আরও পড়ুন: করোনায় জোর ধাক্কা পিভিআরের, চতুর্থ ত্রৈমাসিকে শেয়ার কমল প্রায় ৫ শতাংশ

এ প্রসঙ্গে তিনি আরও জানান, ''বর্তমান সময়ে এটাই সর্বোচ্চ আর্থিক বৃদ্ধি। গত ৩০-৪০ বছরে এতটা লাভ চোখে পড়েনি''। বাজারে পার্লে জি বিস্কুটের রমরমা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে সরকারি সংস্থা ও বহু স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা পার্লে জি বিস্কুট বিতরণ করেছে। অধিকাংশ ভারতীয়র পছন্দের বিস্কুট পার্লে জি। বিশেষত, লকডাউনের সময় ব্য়াপক হারে মানুষ এই বিস্কুট কিনেছেন।

ময়াঙ্ক শাহ আরও জানান, ভূমিকম্প, সুনামির সময়ও পার্লে জি বিস্কুটের বিক্রি বেড়েছিল। তাঁর কথায়, ''ব্র্য়ান্ডের প্রতি মানুষের অটুট বিশ্বাস রয়েছে। তাছাড়া খাবার মজুত করার তালিকায় পার্লে জি বিস্কুট অন্য়তম''। উল্লেখ্য়, দেশে করোনা পরিস্থিতিতে ৩ কোটি পার্লে জি বিস্কুট বিতরণ করার কথা ঘোষণা করেছিল সংস্থা।

Read the full story in English

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন

business
Advertisment