মার্কিন রিসার্চ এজেন্সি হিন্ডেনবার্গের রিপোর্ট প্রকাশিত হতেই আদানি গোষ্ঠীর বিভিন্ন সংস্থার শেয়ার দর নিম্নগামী। তারপর থেকেই বিভিন্ন সংস্থার তালিকাতেই সম্পদের নিরিখে পিছিয়ে যাচ্ছিলেন গৌতম আদানি। নামতে নামতে এবার ব্লুমবার্গের তালিকাতে একেবারে ছিটকে গেলেন তিনি। ব্লুমবার্গের প্রথম ১০ ধনী ব্যক্তির তালিকা থেকে বাদ পড়েছেন গৌতম আদানি।
বর্তমানে এই মুহূর্তে আদানি গোষ্ঠীর সম্পদের পরিমাণ ৮৪.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এশিয়া ও ভারতের ধনকুবেরদের মধ্যে প্রথম আদানি। তবে ব্লুমবার্গের বিশ্বের ধনকুবেরদের ক্রম তালিকায় মধ্যে ফিছিয়ে গেলেন গৌতম।
ক্রমতালিকার চতুর্থ স্থান থেকে একাদশ স্থানে নেমে গিয়েছেন আদানি। দ্বাদশ স্থানে রয়েছে দেশের আরেক ধনকুবের মুকেশ আম্বানির নাম। রিলায়েন্স গোষ্ঠীর মালিক মুকেশের সম্পদের পরিমাণ ৮২.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
ব্লুমবার্গের বিশ্বের ধনকুবেরদের ক্রম তালিকায় শীর্ষে রয়েছেন ফরাসি শিল্পপতি বার্নার্ড আর্নল্ট। তাঁর সম্পদের পরিমাণ ১৮৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। তালিকার দ্বিতীয় স্থানে ঠাঁই হয়েছে টেসলা ও টুইটারের মালিক ইলন মাস্কের।
মার্কিন রিসার্চ এজেন্সি হিন্ডেনবার্গের রিপোর্টে অনুযায়ী, দুনিয়াজুড়ে অসংখ্য ছদ্ম কোম্পানিকে খাড়া করে আদানি তাদের শেয়ারের দর কৃত্রিমভাবে বাড়িয়ে রেখেছিল। এই খবর প্রকাশিত হতেই আদানি এন্টারপ্রাইজেস, আদানি গ্রিন, আদানি টোটাল গ্যাসের মতো সংস্থার শেয়ার মূল্যের পতন হয়।
আরও পড়ুন- দেশের আর্থিক বৃদ্ধির হার কমতে পারে, তিন বছরে সর্বনিম্ন হওয়ার আশঙ্কা