Income Tax Return (ITR) Filing 2019-20: করদাতাদের কাছে আয়কর রিটার্ন করা অন্য়তম গুরুত্বপূর্ণ কাজ। আবার, যাঁরা প্রথমবার আয়কর রিটার্ন করতে যান, তাঁদের অনেক ঝক্কিও পোহাতে হয়। আয়কর রিটার্ন করার আগে তাই একটা প্রস্তুতি দরকার, যাতে শেষ মুহূর্তে তাড়াহুড়োয় আপনার মাথার ঘাম পায়ে না ফেলতে হয়। আয়কর রিটার্ন করার জন্য় কী কী নথি আবশ্য়ক, তা একনজরে জেনে নিন...
* ফর্ম ১৬- আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় ফর্ম ১৬ অত্য়ন্ত গুরুত্বপূর্ণ নথি। কর্মীদের এই ফর্ম দেয় নিয়োগকারী সংস্থা। যাঁদের বেতন থেকে আয়কর কাটা হয় তাঁদের জন্য় এই ফর্মটি ইস্য়ু করে নিয়োগকারী সংস্থা। এটা টিডিএস সার্টিফিকেট এবং যেটাতে কর্মীদের বেতন ও তাঁদের টিডিএস তথ্য় বিশদে দেওয়া থাকে। ফর্ম ১৬-তে দুটি অংশ থাকে, এ ও বি।
* সুদ বাবদ আয় সংক্রান্ত সার্টিফিকেট-বেতনের বাইরেও সেভিংস অ্য়াকাউন্ট ডিপোজিট ও ব্য়াঙ্ক বা পোস্ট অফিসে ফিক্সড ডিপোজিট থেকে সুদ বাবদ আয় হয়ে থাকে একজন ব্য়ক্তির। এক্ষেত্রে ওই আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের আমানতকারীদের ইন্টারেস্ট সার্টিফিকেট বা ব্য়াঙ্ক স্টেটমেন্ট দিয়ে থাকে।
আরও পড়ুন: আয়করের নয়া ‘ফর্ম ২৬এএস’ কী? কর রিটার্নে কতটা গুরুত্বপূর্ণ?
* ট্যাক্স সেভিং ইনভেস্টমেন্ট- যাঁরা গত অর্থবর্ষে ট্য়াক্স সেভিং ইনভেস্টমেন্ট জমা দিতে পারেননি, তাঁদের এটা সরাসরি আয়কর দফতরের কাছে জমা দিতে হবে কর ছাড়ের দাবির জন্য়। এগুলির মধ্য়ে থাকছে জীবনবিমার প্রিমিয়ামের রিসিপ্ট, মেডিক্য়াল ইনসিওরেন্সের রিসিপ্ট, গৃহ ঋণ পরিশোধের শংসাপত্র বা স্টেটমেন্ট, ডোনেশন পেড রিসিপ্ট, টিউশন ফি পেড রিসিপ্ট ইত্য়াদি।
* ফর্ম ২৬এএস- আয়কর লেনদেনের একটি বার্ষিক তথ্য এই ফর্ম ২৬এএস। যেখান থেকে থেকে জানতে পারা যাবে সংশ্লিষ্ট সংস্থা ও ব্যাঙ্ক আপনার আয় থেকে কত টাকা টিডিএস কেটেছে এবং সেই টিডিএসের কতটা সরকারের কাছে জমা পড়েছে৷ সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্কে যে সেভিংস অ্যাকাউন্ট, ফিক্সড ডিপোজিট প্রভৃতি রয়েছে, তা থেকে প্রাপ্ত সুদও এখানে দেখতে পাওয়া যাবে৷
Read the full story in English
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন