West Bengal Lok Sabha Election 2019 Updates: জ্বালিয়ে দেওয়া হল বাইক, রণক্ষেত্রের চেহারা নিল বিধান সরণিতে বিদ্যাসাগর কলেজ চত্বর। অমিত শাহের গাড়ি ঘিরে উত্তেজনা চরমে, আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন। উত্তাল পরিস্থিতিতে জ্বালিয়ে দেওয়া হল বাইক। অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি সামাল দিতে নাজেহাল কলকাতা পুলিশ, সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে বিক্ষোভকারীদের। আশেপাশের দোকানপাট বন্ধ করে দিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার চেষ্টা চলছে। দমকল পৌঁছতে দেরি, আগুন নেভাচ্ছেন পুলিশকর্মীরাই। অভিযোগ, বিদ্যাসাগর কলেজের ভিতর থেকে উড়ে আসে ইঁট, যার প্রত্যুত্তরে কলেজের ভিতরে প্রবেশ করে তান্ডব চালান বিজেপি কর্মীরা। ভেঙ্গে দেওয়া হল ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মূর্তি।
এর আগে অমিত শাহের মহামিছিল ঘিরে বিক্ষোভ দেখায় তৃণমূল ছাত্র পরিষদ। উত্তপ্ত হয়ে ওঠে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর। পুলিশের সঙ্গে বিজেপির কর্মীদের হাতাহাতি হয়। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতর থেকে কালো পতাকা নাড়তে থাকেন তৃণমূলের সমর্থকেরা। ব্যারিকেড ভেঙ্গে বেরিয়ে যান বিজেপি সমর্থকেরা। পুলিশের সঙ্গে শুরু হয় বচসা, যা পরবর্তীতে হাতাহাতির পর্যায়ে পৌঁছে যায়। পুলিশকে লক্ষ্য করে ইঁট-পাথর-জলের বোতল-লোহার রড ছোড়া হয়।
লোকসভা নির্বাচনের আরও খবর পড়ুন এখানে
Live Blog
আজ ফের মমতা-অমিত শাহ বাগযুদ্ধে সরগরম ছিল রাজ্য রাজনীতি । লোকসভা নির্বাচনের সব খবরের আপডেট রইল এখানে, Follow the Updates here:
ডায়মন্ড হারবারের বিজেপি প্রার্থী নীলাঞ্জন রায়ের গাড়িতে পুলিশের তল্লাশি ঘিরে উত্তেজনা ছড়াল। সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউতে বিজেপি প্রার্থীর গাড়িতে তল্লাশি চালায় পুলিশ। প্রতিবাদে রাস্তায় বসে বিক্ষোভ দেখান নীলাঞ্জন। এদিন রাজ্য বিজেপি দফতরে আসেন নীলাঞ্জন। সেখান থেকে ডায়মন্ড হারবারে ফেরার পথে তাঁর গাড়ি আটকায় পুলিশ। এমন অভিযোগই করেছেন নীলাঞ্জন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘‘সিভিল ড্রেস পরা কয়েকজন পুলিশ পরিচয় দিয়ে তল্লাশি চালান। আমি সম্পূর্ণ সহযোগিতা করেছি। চিরুনি তল্লাশি হয়েছে। ২ ঘণ্টা তল্লাশি হওয়ার পরও বউবাজার থানায় যেতে বলেন। গাড়িতে কিছু পাওয়া যায়নি। তবুও থানায় হাজিরা দিতে বলেন। ২ ঘণ্টা ধরে আমার গাড়ি আটকে রাখা হয়েছে’’। উল্লেখ্য, রবিবার কৈখালি ও বিমানবন্দরে মুকুল রায়ের গাড়িতে তল্লাশি চালানো হয়। অন্যদিকে, এক নাবালিকাকে যৌন হেনস্থা করার অভিযোগে বিজেপি প্রার্থী নীলাঞ্জন রায়কে গ্রেফতার করার নির্দেশ দিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ শিশু-অধিকার সুরক্ষা কমিশন। সবিস্তারে পড়ুন ভারতী-মুকুলের পর ডায়মন্ড হারবারের বিজেপি প্রার্থীর গাড়ি তল্লাশি
আজ বিদ্যাসাগর কলেজের ঘটনা নিয়ে সিপিআই (এম) পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির সম্পাদক সূর্য মিশ্রের বিবৃতি: “বিজেপি সভাপতি অমিত শাহর ‘রোড শো’কে কেন্দ্র করে আজ কলকাতার বুকে তৃণমূল ও বিজেপি মদতপুষ্ট দুষ্কৃতীরা যে ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা করছি। এই ধরণের বর্বরোচিত ঘটনার মধ্যে দিয়ে মানুষের সামনে আরো স্পষ্ট হলো বিজেপি, আর তৃণমূলের চরিত্র। দু’পক্ষই দুষ্কৃতী জড়ো করেছিল, যাদের অনেকেই বহিরাগত। দু’দলের পক্ষ থেকেই উসকানিমূলক ও প্ররোচনমূলক স্লোগান দেওয়া হচ্ছিল। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে দু’দিক থেকেই ইটপাথর ছোড়া ও আগুন লাগানো হয়েছে, হিংসাত্মক ঘটনা ঘটানো হয়েছে। এমনকি দুষ্কৃতীরা ভাঙচুর করেছে বিদ্যাসাগরের মূর্তিও। তৃণমূল ও বিজেপি এধরণের ঘটনার মাধ্যমে তীব্র মেরুকরণের রাজনীতি করে মানুষকে ভাগ করতে চাইছে। এই পরিস্থিতিতে মানুষকে ঐক্যবদ্ধ রাখা, শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখার দায়িত্ব বামপন্থীদেরই নিতে হবে। নির্বাচন কমিশনেরও দায়িত্ব রয়েছে স্বাধীনভাবে সমগ্র বিষয়টি খতিয়ে দেখা এবং ব্যবস্থা নেওয়া।”
কলকাতা পুলিশ সূত্রে আরও জানা যায়, বিদ্যাসাগর কলেজের সামনে কলেজের ভেতর থেকে মিছিল লক্ষ্য করে পাথর ছোড়া হয় বলে অভিযোগ, যার জবাবে মিছিলকারীদের একাংশ তৃণমূল সমর্থকদের তাড়া করে কলেজের ভেতরে ঢোকে। কিছুক্ষণের মধ্যে সেখানে পার্ক করা দুটি মোটরবাইক এবং একটি সাইকেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ডিসি (নর্থ ডিভিশন) এর অধীনে বিশাল পুলিশ বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। এখন পর্যন্ত গ্রেফতার করা হয়েছে ১৬ জনকে। গোলযোগ চলাকালীন কাচের বাক্সে রাখা বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙা হয়। মিছিল শেষ হয় বিধান সরণিতে স্বামী বিবেকানন্দের বাড়ির কাছে। এলাকায় বসেছে কড়া পুলিশ পাহারা। ঘটনার তদন্ত চলছে বলে জানা গেছে।
কলকাতা পুলিশের সূত্র অনুযায়ী, আজ সন্ধ্যায় বিজেপির উত্তর কলকাতা জেলা কমিটি আয়োজিত অমিত শাহর মিছিল যখন কলেজ স্ট্রিটে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের গেটের কাছে পৌঁছয়, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের ভেতর থেকে কিছু তৃণমূল কংগ্রেস সমর্থক বেরিয়ে এসে অমিত শাহকে লক্ষ্য করে কালো পতাকা দেখাতে থাকেন, সঙ্গে চলে উচ্চগ্রামের স্লোগান দেওয়া। জবাবে বিজেপি সমর্থকরা জলের বোতল ছুড়ে মারেন তৃণমূল সমর্থকদের দিকে। ব্যারিকেডের সাহায্যে দু’পক্ষকে আলাদা করে দেয় পুলিশ। তখনকার মতো শান্তি স্থাপিত হয়। গোলমাল বাঁধে সন্ধ্যা ৬.৪৫ নাগাদ, যখন আমহার্স্ট স্ট্রিট থানা এলাকায় বিদ্যাসাগর কলেজের সামনে পৌঁছয় মিছিল।
বিজেপি নেতা মুকুল রায়ের বক্তব্য, “এত বড় রোড শো কখনও দেখেন নি উনি (মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়)। আজ দেখে বুঝেছেন, দশটা আসনও পাবেন না। তাই দৃষ্টি ঘোরানোর জন্য নিজের লোক দিয়ে মূর্তি ভাঙালেন।” একই কথা বলেন আসানসোলের বিজেপি সাংসদ বাবুল সুপ্রিয়ও। তাঁর কথায়, “এটা এত বড় মিছিল হয়েছে, যে বিজেপির মিছিল হয়ে থাকেনি। বাংলার মিছিল হয়ে গিয়েছে, বাঙালির মিছিল হয়ে গিয়েছে। সেটা দেখেই এত রাগ। আমাদের কেউ ঢোকেই নি। বরং ইট -পাটকেল (কলেজের) ভেতর থেকে এসেছে।”
বিদ্যাসাগর কলেজে ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙার প্রতিবাদে আগামীকাল বুধবার বেলা একটায় কলেজ স্ক্যোয়ারে এসইউসির জমায়েত, বিকেল চারটেয় বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠনের জমায়েত ঘোষিত হলো।
বিদ্যাসাগর কলেজে পৌঁছে তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় বললেন, “ওরা জানে না কার মূর্তি ভেঙেছে। ওরা বিদ্যাসাগরকে চেনে না। মানুষ জবাব দেবেন। ছাত্র-শিক্ষকরা জবাব দেবেন। আমরাও জবাব দেব।”
আজকের এই ঘটনা নিয়ে মমতা অমিত শাহকে নিশানা করে বলেন, “উত্তরপ্রদেশ সহ বিভিন্ন রাজ্য থেকে লোক এনে মিছিল করা হয়েছে। তোর যদি লোক না থাকে তুই করতিস না, তোর দেখাবার কী প্রয়োজন!”নাম না নিয়ে বিজেপিকে কটাক্ষ পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের, বলেন, “লজ্জায় মাথা হেঁট হয়ে যাচ্ছে, বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভেঙ্গে দিল, বিদ্যাসাগরের নামাঙ্কিত কলেজে হামলা চালালো, কারা এরা? বাংলার ইতিহাসে এরকম ঘটনা ঘটেনি। শিক্ষক সমাজ এবং ছাত্ররা এর জবাব দেবে”।
অমিত শাহের প্রতিক্রিয়া: “রোড শো চলাকালীন দু জায়গায় হামলা হয়েছে। পুলিশ সম্পূর্ণ নিষ্ক্রিয় ছিল। এভাবে সরকার গণতন্ত্র রক্ষা করছে? আমি স্বামী বিবেকানন্দকে শ্রদ্ধা জানানোর সুযোগ পেলাম না।” বিজেপির কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক কৈলাশ বিজয়বর্গীয় জানান, “কলকাতার মানুষ অমিত শাহজিকে দুহাত তুলে আশীর্বাদ করেছেন। নিশ্চিত হারের ভয়ে আতঙ্কিত তৃণমূল হামলা করেছে।” রাজ্য বিজেপি মহিলা মোর্চার নেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেন, “তৃণমূলের গুণ্ডারা আমাদের ছেলেদের ধরে ধরে মেরেছে। কলেজের ভেতরে বাইরে সর্বত্র গুন্ডামি করেছে তৃণমূল। ওরা ছাত্র নয়, ওরা গুন্ডা।”
তিনটি বাইকে আগুন লাগিয়ে অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি বিদ্যাসাগর কলেজ চত্বর। বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দেওয়া হয় পুলিশের তরফ থেকে। এই মুহুর্তে উত্তাল পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছে পুলিশ প্রশাসন। স্থানিয়দের অভিযোগ একজনের মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয়েছে, হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে তাদের।
অমিত শাহের গাড়ি ঘিরে উত্তেজনা চরমে, আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন। উত্তাল পরিস্থিতিতে জ্বালিয়ে দেওয়া হল বাইক। অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি। নেই দমকল, পুলিশ প্রশাসন।
অমিত শাহকে কেন্দ্র করে নজিরবিহীন ঘটনা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে। পরিস্থিতির ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারছে না পুলিশকর্তারাও। ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে গোটা চত্বরে।
উত্তেজনাকর পরিস্থিতি, কলেজ স্ট্রিটে অমিত শাহকে কালো পতাকা তৃণমূলের ছাত্রপরিষদের। পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা পুলিশের।
সপ্তম দফায় রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা নিয়ে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি রাজ্য সরকারের
‘জয় শ্রী রাম’ স্লোগানে মুখর হয়ে মিছিল শুরু বিজেপি সমর্থকদের। রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে সমর্থকেরা এসেছেন। ঢাক-ঢোল-পুষ্পবৃষ্টিতে স্বাগত জানানো হবে অমিত শাহকে। যে মঞ্চ ঘিরে জটিলতা, সেই সুবোধ মল্লিক স্কোয়ারের সেই রাস্তা ফুলের পাপড়িতে ঢেকে দেওয়া হয়েছে বিজেপি সমর্থকদের তরফে। মূল মিছিল শুরু হবে মেট্রো চ্যানেলের সামনে থেকে।
Caption
বচসা কাটিয়ে রাহুল সিনহার নেতৃত্বে লেনিন সরণিতে শুরু হল মিছিল। শহর জুড়ে ছোট ছোট মিছিল শুরু করলেন বিজেপির কর্মী-সমর্থকেরা। আদিবাসী নৃত্য-গান-ঢাকের বোল তুলে বিজেপি সমর্থকদের মিছিল। মূল মিছিল শুরু হবে বিকেল ৪টেয়।
ধর্মতলায় লেনিন সরনীতে বিজেপির ফেস্টুন উপড়ে ফেলা নিয়ে বচসায় জড়ালেন বিজেপির কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক কৈলাশ বিজয়বর্গীয়। তাঁর দাবি, “পুলিশ ও তৃণমূল যৌথভাবে এই কাজ করেছে।” সমগ্র বিষয়টি নিয়ে নির্বাচন কমিশনে কথা বলেন রাহুল সিনহা। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলার প্রতিনিধিকে রাহুল জানান, নির্বাচন কমিশনের তরফ থেকে এই ধরনের কোনওরকম নির্দেশ দেওয়া হয়নি। এই মুহুর্তে লেনিন সরণিতে যান চলাচল সম্পূর্ন বন্ধ রয়েছে। হাজির হয়েছে বিজেপি দলের কর্মী-সমর্থকরা।
বিজেপি সভাপতি অমিত শাহের মহা মিছিলে কার্যত পোস্টারে পোস্টারে মুড়ে ফেলা হয় মহানগরীর রাস্তা।
রোড শোয়ের পর এবার সুবোধ মল্লিক স্কোয়ারে বিজেপির তৈরি মঞ্চ ঘিরে পুলিশের সঙ্গে বচসায় জড়ালেন কৈলাশ বিজয়বর্গীয়। ‘প্রশাসনের নেতৃত্বে খোলা হচ্ছে হোডিং’, দাবি করলেন বিজেপির কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক। পুলিশের তরফ থেকে জানানো হয়, মিছিলের অনুমতি থাকলেও রাস্তার ধারে কোনওরকম মঞ্চ তৈরির ছাড়পত্র দেওয়া হয়নি বিজেপিকে। রাজা সুবোধ মল্লিক স্কোয়ারে তৈরি মঞ্চ ঘিরে শুরু হয় বচসা। “যা করার আপনি করতে পারেন,” পুলিশকে হুমকি দিয়ে বলেন কৈলাশ বিজয়বর্গীয়।
বাংলায় নিজেদের লড়াই জারি রাখতে আজ মহা মিছিলের ডাক দিয়েছেন অমিত শাহ। শহিদ মিনার থেকে শুরু হয়ে স্বামী বিবেকানন্দের বাড়ির সামনে শেষ হবে এই মহা মিছিল। কিন্তু প্রশাসনের তরফ থেকে জানানো হয় শহিদ মিনারের বদলে মেট্রো চ্যানেল থেকে শুরু করতে হবে এই মিছিল। মিছিলে অংশগ্রহণ করতে শহিদ মঞ্চে এসে পড়েন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বরা। সংবাদমাধ্যমকে বিজেপির কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক কৈলাশ বিজয়বর্গী জানান, ‘মমতাজির কথাতেই পুলিশ এই সভা আটকানোর চেষ্টা করছে। আমাদের কাছে এই মিছিল করার সব রকমের ছাড়পত্র রয়েছে’।
ভোট পরবর্তী হিংসা পশ্চিম মেদিনীপুরের খয়রাশোলে। দুই গোষ্ঠীর কোন্দলে রাত ভর বোমা-গুলির লড়াই। ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় ব্যপক উত্তেজনা ছড়ায়। ঘটনাস্থলে আসে কাঁকড় তলা থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী। রাত ভর তল্লাশির চালিয়ে পুলিশ ১০ জনকে আটক করে।
কাকলীর মন্তব্যর তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে বিজেপি নেতা মুকুল রায় জানায়। তিনি বলেন, কাল বারাসাতে বিজেপি প্রার্থী অরবিন্দ মেনন কয়েকজন স্থানীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনায় বসে, কিন্তু তৃণমূলের কাকলি পুলিশ নিয়ে গাড়ি ভাঙচুর করেন। এই রাজ্যে গণতন্ত্রের কোনও জায়গা নেই।