Advertisment

Lok Sabha Election 2019: দ্বিতীয় দফার ভোটে বাংলায় নজর কমিশনের

Lok Sabha Election 2019: দ্বিতীয় দফার নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করতে পশ্চিমবঙ্গের ভোট পরিস্থিতি পর্যালোচনা করল নির্বাচন কমিশন। সোমবার বাংলার নির্বাচনী পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে বিশেষ বৈঠক করল কমিশন।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
loksabha election 2019, election commission, লোকসভা নির্বাচন ২০১৯, নির্বাচন কমিশন

নির্বাচন কমিশনের সদর দফতর।

General Election 2019: মাঝে আর মাত্র এক দিন, তারপরই দ্বিতীয় দফার লোকসভা নির্বাচন। দ্বিতীয় দফার ভোট সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে মরিয়া নির্বাচন কমিশন। এ বছর লোকসভা নির্বাচনে প্রথম থেকেই বাংলার উপর বিশেষ নজর রেখেছে কমিশন। সেইমতো, দ্বিতীয় দফার নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করতে পশ্চিমবঙ্গের ভোট পরিস্থিতি পর্যালোচনা করল নির্বাচন কমিশন। সোমবার বাংলার নির্বাচনী পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে বিশেষ বৈঠক করল কমিশন। একইসঙ্গে দ্বিতীয় ও তৃতীয় দফায় ত্রিপুরার ভোট পরিস্থিতিও খতিয়ে দেখল কমিশন।

Advertisment

লোকসভা নির্বাচনের আরও খবর পড়ুন, এখানে

কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, পর্যালোচনা বৈঠকে দুই রাজ্যে সুষ্ঠু ও অবাধ ভোট যাতে সম্পন্ন করা যায়, তা খতিয়ে দেখতে সব পর্যবেক্ষকদের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুনীল অরোরা।

আরও পড়ুন: বিজেপির অনুষ্ঠান সম্প্রচারে পক্ষপাত, ডিডি-র ওপর ক্ষুব্ধ নির্বাচন কমিশন

প্রসঙ্গত, পশ্চিমবঙ্গে নির্বাচনে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করার আর্জি জানিয়ে কমিশনের দ্বারস্থ হয় সিপিএম। বাংলায় অবাধ ও শান্তিপূর্ণ ভোট সম্পন্ন করার দাবি জানিয়ে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি পাঠায় সিপিএম। এরপরই বাংলা ও ত্রিপুরার ভোট পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠকে বসে কমিশন। কমিশনকে লেখা চিঠিতে সিপিএমের তরফে বলা হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গে হামলা চালাচ্ছেন তৃণমূল কর্মীরা। তৃণমূলের বিরুদ্ধে হুমকি দেওয়ারও অভিযোগ জানিয়েছে সিপিএম। অন্যদিকে, গত ১১ এপ্রিল প্রথম দফার ভোটে পশ্চিম ত্রিপুরা কেন্দ্রে ৪৬৪ বুথে পুনর্নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে সিপিএম।

সীতারাম ইয়েচুরির নেতৃত্বাধীন সিপিএমের প্রতিনিধি দলের তরফে কমিশনকে বলা হয়, ভোটের দিন কেন্দ্রগুলিতে একবারেই থাকছে না কেন্দ্রীয় বাহিনী। এ নিয়ে কমিশনের কাছে স্মারকলিপি পেশ করে সিপিএম। স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে, বহু বুথ থেকে পোলিং এজেন্টকে জোর করে বের করে দেওয়া হচ্ছে। সিসিটিভি ও লাইভ ভিডিও স্ট্রিমিং পরিষেবা কার্যত অকেজো করে রাখা হচ্ছে।

অন্যদিকে, নির্বাচনের মধ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বায়োপিকের ট্রেলার নিয়েও কমিশনে সরব হয়েছে সিপিএম। ভোটের মধ্যে মমতার বায়োপিকের ট্রেলার নির্বাচনী বিধিভঙ্গের শামিল বলে দাবি করেছে সিপিএম।

Read the full story in English

CPIM lok sabha 2019 General Election 2019 election commission
Advertisment