Abhishek-Aishwarya Divorce Rumor: শেষ কিছু মাসে ঐশ্বর্য রাই এবং অভিষেক বচ্চন দুজনের বিবাহ বিচ্ছেদ নিয়ে নানান আলোচনা তুঙ্গে। বারবার শোনা যাচ্ছিল, তারা নাকি একসঙ্গে থাকা পর্যন্ত বন্ধ করে দিয়েছেন। কোন অনুষ্ঠানেই তার একসঙ্গে যাচ্ছিলেন না। মেয়েকে নিয়ে দেখা যেতে ঐশ্বর্যকে, এবং অভিষেক তার পরিবারের অন্যান্য সদস্য তার বাবা অমিতাভ মা জয়া এদের সঙ্গে থাকতেন। যদিও, কিছুদিন আগেই এক অনুষ্ঠান তাদেরকে একসঙ্গে দেখা যাওয়ার পর থেকে নানা কিছু জানা যাচ্ছে।
শোনা যাচ্ছিল, অভিষেক নাকি তাঁর সহ অভিনেত্রীর প্রেমে পড়েছেন। কিন্তু, বর্তমানে অভিষেক এই নিয়ে চর্চায় রয়েছেন। তার নতুন ছবির প্রমোশন চলাকালীন, বারবার শোনা গিয়েছে ডিভোর্সের প্রসঙ্গে। অভিষেক সোজা জানিয়েছিলেন, লোকে যা তা খবর রটাবেই, কারণ তাঁদের কাছে এটাই সোজা। তবে এবার নিজের মায়ের সঙ্গে ঐশ্বর্যের কোথায় মিল আছে সেই প্রসঙ্গে অভিষেককে মুখ খুলতে শোনা গেল। জয়া বচ্চন, মা হিসেবে যেমন খুব স্ট্রিক্ট, বাড়ির উদ্দেশ্যে মেনে চলতেন বেশ কিছু নিয়ম। একবার অভিষেক জানিয়েছিলেন, শহরে যদি তারা উপস্থিত থাকেন তবে এক বেলার খাবার বাড়ির সকলের সঙ্গে বসে খেতেই হবে এমনটাই নিয়ম বানিয়েছিলেন মা জয়া।
Bollywood Controversy: নোংরা রাজনীতি করেছেন অমিতাভ! মেগাস্টারের বির…
ঐশ্বর্য কিন্তু পুরোটাই পারিবারিক মানুষ। পরিবারের বাইরে কি হচ্ছে সেই সমস্ত বিষয় নিয়ে পরিবারের অন্তরে কথা বলতে তিনি একদম পছন্দ করেনা। অভিষেক বলেন, আমি যখন বাড়িতে ফিরে যাই আমি দেখতে পাই একটা সুখী পরিবার একসঙ্গে বাস করছে। তাদের মধ্যে ডিভোর্সের ভাবনা চিন্তা তো দূর, বরং তাঁরা একসঙ্গেই বেশিরভাগ সময়টা কাটান। কিন্তু তার মা এবং তার স্ত্রীর মধ্যে অদ্ভুত একটা বিষয়ে মিল রয়েছে। অভিষেককে বলতে শোনা গেল...
বাইরের কোন কথাবার্তা কোন গুজব, তাদের পরিবারে কোনরকম প্রভাব ফেলে না। কিংবা সম্পর্কের ক্ষেত্রেও প্রভাব ফেলে না। অভিনেতা সোজাসুজি বললেন, "একটা জিনিস আমাকে বলতে হয় প্রথমে আমার মা, এবং এরপরে আমার স্ত্রী, এরা দুজনেই বাইরের জগতকে আমাদের পরিবারের মধ্যে ঢোকার পারমিশন দেয় না। বাইরের জগত চোখে তারা বাইরেই ফেলে রেখে আসে। গুজবকে তারা কোনদিনই পাত্তা দেয় না।" গুজব প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে অভিষেক আরো বলেন...
“আমি যেহেতু ওই ইন্ডাস্ট্রির বুকে বড় হয়েছি, আমি জানি কোন বিষয়টা ঠিক ভাবে নেওয়া উচিত এবং কোন বিষয়টা নেওয়া উচিত নয়। বিষয়টা সিরিয়াস আমি সেটাও বুঝতে পারি। তাই আমার কাছে কিছু পরোয়া করে না, সোশ্যাল মিডিয়ায় কি ঘটছে।”