শুভেন্দু বনাম ইন্দ্রনীল দ্বন্দ্বে এবার পথে নামতে পারে বাংলার সঙ্গীতজগৎ। চন্দননগরের সভা থেকে রাজ্যের মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেনকে নাম না করে কটাক্ষের নিশানা বানিয়েছিলেন বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী। তার বিরুদ্ধে গায়কদের থেকে কাটমানি নেওয়ার অভিযোগ তোলা হয়েছিল। শুভেন্দু বলেছিলেন, 'এখানকার যিনি বিধায়ক (চন্দননগর), এখানকার যিনি ছিন্নমূল বিধায়ক, তিনি যখন যে পার্টি ক্ষমতায় থাকে, তাদের ধরে থাকেন। নন্দীগ্রামে আমরা যখন আন্দোলন করছিলাম, উনি বুদ্ধবাবুর (বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য) পিছনে ঘুরতেন। এখন তৃণমূলে। ইনি গায়ক-গায়িকাদের থেকে সঙ্গীতমেলায় কাটমানি নেন। আমাকে অনেক গায়ক-গায়িকা এ কথা বলেছেন।' যদিও কোন সে গায়ক-গায়িকা স্পষ্ট করেনি শুভেন্দু।
তবে, তার এই মন্তব্য ঘিরে সরগরম বাংলার সঙ্গীতজগৎ। সঙ্গীতশিল্পী রূপঙ্কর বাগচি ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘সঙ্গীতমেলায় আমি যতবার পারফর্ম করেছি, কোনওবারই কেউ কাটমানি নেয়নি। আর ইন্দ্রনীল’দা আমার সিনিয়র মিউজিশিয়ান। ওঁর কাছ থেকে নানা সময়ে অনেক সঠিক পরামর্শ পেয়েছি’।
আরও পড়ুন ‘রাজনীতিতে এলাম মানুষের সেবা করতে’, তৃণমূলে যোগ দিয়েই দৃঢ়কণ্ঠী সৌরভ দাস
গায়ক সুরজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর ফেসবুক পোস্টে বলেছেন, ‘শুধু বাংলা সঙ্গীতমেলা নয়, রাজ্য সরকার এবং তার তথ্য-সংস্কৃতি বিভাগের কোনও অনুষ্ঠানেই আজ অবধি কোনও কাটমানির এতটুকু আভাসও কেউ কখনও দেয়নি। বরং তারা সবসময় পরিচিত, কম পরিচিত, প্রতিষ্ঠিত এবং নতুন- সমস্ত শিল্পীদের এবং যন্ত্রশিল্পীদের সঙ্গে নিয়ে চলার চেষ্টা করে। আমার সঙ্গে সমস্ত শিল্পীরা যে এই নিয়ে আমার সঙ্গে সহমত হবেন, তা নিয়ে আমার কোনও সন্দেহ নেই’।' বাংলার সঙ্গীতজগৎ ইন্দ্রনীল সেনের পাশে দাঁড়িয়ে এখন শুভেন্দুকে পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছে। এমনটাই সূত্রের খবর।
শুভেন্দুর 'কাটমানি' অভিযোগে বিদ্ধ ইন্দ্রনীল সেন, পাশে রূপঙ্কর-সুরজিৎ
বাংলার সঙ্গীতজগৎ ইন্দ্রনীল সেনের পাশে দাঁড়িয়ে এখন শুভেন্দুকে পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছে।
Follow Us
শুভেন্দু বনাম ইন্দ্রনীল দ্বন্দ্বে এবার পথে নামতে পারে বাংলার সঙ্গীতজগৎ। চন্দননগরের সভা থেকে রাজ্যের মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেনকে নাম না করে কটাক্ষের নিশানা বানিয়েছিলেন বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী। তার বিরুদ্ধে গায়কদের থেকে কাটমানি নেওয়ার অভিযোগ তোলা হয়েছিল। শুভেন্দু বলেছিলেন, 'এখানকার যিনি বিধায়ক (চন্দননগর), এখানকার যিনি ছিন্নমূল বিধায়ক, তিনি যখন যে পার্টি ক্ষমতায় থাকে, তাদের ধরে থাকেন। নন্দীগ্রামে আমরা যখন আন্দোলন করছিলাম, উনি বুদ্ধবাবুর (বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য) পিছনে ঘুরতেন। এখন তৃণমূলে। ইনি গায়ক-গায়িকাদের থেকে সঙ্গীতমেলায় কাটমানি নেন। আমাকে অনেক গায়ক-গায়িকা এ কথা বলেছেন।' যদিও কোন সে গায়ক-গায়িকা স্পষ্ট করেনি শুভেন্দু।
তবে, তার এই মন্তব্য ঘিরে সরগরম বাংলার সঙ্গীতজগৎ। সঙ্গীতশিল্পী রূপঙ্কর বাগচি ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘সঙ্গীতমেলায় আমি যতবার পারফর্ম করেছি, কোনওবারই কেউ কাটমানি নেয়নি। আর ইন্দ্রনীল’দা আমার সিনিয়র মিউজিশিয়ান। ওঁর কাছ থেকে নানা সময়ে অনেক সঠিক পরামর্শ পেয়েছি’।
আরও পড়ুন ‘রাজনীতিতে এলাম মানুষের সেবা করতে’, তৃণমূলে যোগ দিয়েই দৃঢ়কণ্ঠী সৌরভ দাস
গায়ক সুরজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর ফেসবুক পোস্টে বলেছেন, ‘শুধু বাংলা সঙ্গীতমেলা নয়, রাজ্য সরকার এবং তার তথ্য-সংস্কৃতি বিভাগের কোনও অনুষ্ঠানেই আজ অবধি কোনও কাটমানির এতটুকু আভাসও কেউ কখনও দেয়নি। বরং তারা সবসময় পরিচিত, কম পরিচিত, প্রতিষ্ঠিত এবং নতুন- সমস্ত শিল্পীদের এবং যন্ত্রশিল্পীদের সঙ্গে নিয়ে চলার চেষ্টা করে। আমার সঙ্গে সমস্ত শিল্পীরা যে এই নিয়ে আমার সঙ্গে সহমত হবেন, তা নিয়ে আমার কোনও সন্দেহ নেই’।' বাংলার সঙ্গীতজগৎ ইন্দ্রনীল সেনের পাশে দাঁড়িয়ে এখন শুভেন্দুকে পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছে। এমনটাই সূত্রের খবর।