Couple Kissing Viral Video: প্রেম কী আর স্থান-কাল বিশেষে হয়! মনের মাঝে প্রেম কখন জাগবে তা কী আর অত ভেবেচিন্তে হয়! শহরের বিভিন্ন প্রান্তে ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠেছে পার্ক যখানে মন খুলে প্রেম করে প্রেমিকযুগল। কিন্তু, খাস কলকাতার মেট্রোতেও প্রেমের উষ্ণতার হাতছানি। হ্যাঁ, কালীঘাট মেট্রো স্টেশনে ঠোঁটে ঠোঁট রেখে গভীর চুম্বনে মত্ত প্রেমিকযুগল।
Advertisment
পারিপার্শ্বিক কিছুই যেন তখন মাথায় নেই। ভালবাসার অতল সাগরে ডুব দিয়ে প্রেমের উষ্ণতা ছড়িয়ে দিয়েছেন তাঁরা। মুহূর্তে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল যুগলের সেই ঘনিষ্ঠ মুহূর্ত। নেটনাগরিকদের একটা বড় অংশ তীব্র নিন্দা করেছে কেউ আবার এই ব্যপারটাকে উপভোগ করেছেন। তবে এই ভিডিওটি কবেকার সেই বিষয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি।
Advertisment
ভিডিওতে একেবারে লাইক-কমেন্টের বন্যা বয়ে গিয়েছে। সিনেমা বা সিরিয়ালের পর্দায় এই দৃশ্য উপভোগ করে দর্শক। দিল্লি মেট্রো স্টেশনে দু-একবার চুমু খাওয়ার ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। কিন্তু, কলকাতার বুকে এই ঘটনা নিয়ে চর্চার শেষ নেই। প্রকাশ্যে চুমু খাওয়া নিয়ে ভ্রু কুঁচকেছেন অনেকেই। কেউ আবার মজা করতে, ট্রোল করতেই ব্যস্ত। ব্যক্তি স্বাধীনতার বিষয় নিয়ে সরব হয়ে যুগলের পাশেও দাঁড়িয়েছেন অনেকেই। সেই তালিকায় রয়েছেন পরিচালক বিরসা দাশগুপ্ত। যুগলের পক্ষে সাফাই দিয়ে কী লিখলেন তিনি?
সমাজমাধ্যমের পেজে প্রায়ই বিভিন্ন বিষয়ে সরব হন বিরসা। আরজি কর ইস্যুতেও সুর চড়িয়েছিলেন। মেট্রো স্টেশনে চুমু কাণ্ডেও কলম ধরলেন বিরসা দাশগুপ্ত। তাঁর মতে, বৃষ্টি হলে খিচুড়ি খেতে ইচ্ছে হয়, আদরের পর সিগারেট খেতে ইচ্ছে হয়। পড়তে বসলে তো অনেকেরই ঘুম পায়। তাহলে চুমু খেতে ইচ্ছে হলে কেন খাওয়া যাবে না? এই প্রশ্নই তুলেছেন পরিচালক। বিরসা সমাজমাধ্যমের পেজে লিখেছেন, 'চুমু পায়।
ঠিক যেমন বৃষ্টি পড়লে খিচুড়ি পায়। স্নানের সময় গান পায়। আদরের পরে সিগারেট পায়। পড়তে বসলে ঘুম পায়। তাই চুমু পেলে চুমু খাব। যখন যেখানে ইচ্ছে। কার বাপের কী' ? ফেসবুক-ইনস্টাগ্রামে বিরসার পোস্টে প্রশংসায় পঞ্চমুখ নেটনাগরিকরা।