১৯৯৮ সালে ‘হম সাথ সাথ হ্যায়’ ছবির শ্যুটিং চলাকালীন কৃষ্ণসার হরিণ মারার অভিযোগে বুধবার ৫ বছরের কারাবাসের সাজা পেয়েছেন সলমন খান। জামিন না পাওয়া অবধি যোধপুরের কেন্দ্রীয় কারাগারে ২ নং ওয়ার্ডে ১০৬ নং কয়েদি সল্লুভাই। ৫ বছর জেলবাসের আদেশ হওয়ার পর কারাগারে প্রথম রাত কাটালেন অভিনেতা। তবে তাঁর জেলবাস ছিল নেহাতই অনাড়ম্বর। ইতিমধ্যে আজ সকালে সলমনের আইনজীবীরা ৫১ পাতার একটি জামিনের আবেদন করেছেন যোধপুর সেশনস কোর্টে। আজ বেলা সাড়ে দশটা থেকে মামলার শুনানি।
১৯৯৮ সালে হাম সাথ সাথ হ্যায় ছবির শ্যুটিংয়ে এসে যোধপুরের কাঙ্কাণি গ্রামে কৃষ্ণসার হরিণ শিকার করেন সলমন। তার জেরেই সলমনকে বন্যপ্রাণী (সুরক্ষা) আইনের ধারা ৯/৫১-এর অধীনে দোষী সাব্যস্ত করা হয় এবং পাশাপাশি ১০,০০০ টাকা জরিমানাও করা হয়। তাঁকে রাখা হয়েছে হত্যা এবং যৌন নির্যাতনে সাজাপ্রাপ্ত আশারাম বাপুর পাশের সেলে। শ্যুটিং চলাকালীন শিকার করার ইন্ধন যোগানোর অভিযোগ রয়েছে সইফ আলি খান, নীলম, তব্বু ও সোনালি বেন্দ্রের বিরুদ্ধে। ভাইজানের ৫ বছরের কারাদণ্ড হলেও, অন্য ৪ অভিযুক্ত সেফ আলি খান, নীলম, তব্বু ও সোনালি বেন্দ্রে বেকসুর খালাস পেয়েছেন।
১৯৯৮ সালে ‘হম সাথ সাথ হ্যায়’ ছবির শ্যুটিং চলাকালীন কৃষ্ণসার হরিণ মারার অভিযোগে বুধবার ৫ বছরের কারাবাসের সাজা পেলেন সলমন খান।
সলমনের জেলশাস্তির খবর শুনতেই কপালে ভাঁজ পড়েছে বি-টাউনের প্রযোজক-পরিচালকদের। এই মুহূর্তে ভাইজানকে নিয়ে বলিপাড়ায় মোটা টাকার লগ্নি রয়েছে। কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলায় সলমন খানের সাজা হওয়ায়, ঝুলে রইল তাঁর আগামী ছবিগুলোর ভাগ্য।
১৯৯৮ সালে ‘হম সাথ সাথ হ্যায়’ ছবির শ্যুটিং চলাকালীন কৃষ্ণসার হরিণ মারার অভিযোগে বুধবার ৫ বছরের কারাবাসের সাজা পেলেন সলমন খান।
আরও পড়ুন- কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলা: জেল হল সলমন খানের, বিপাকে বলিউড
কৃষ্ণসার হরিণ শিকার মামলাকে ঘিরে গতকাল থেকে ট্যুইটারে ঝড় উঠেছে বি-টাউনের প্রযোজক-পরিচালক থেকে অভিনেতা অভিনেত্রীদের।