Didi No One: স্বামী অপারেশন সিন্দুরে অংশ নিয়েছিলেন, এবার দিদি নম্বর ওয়ানের মঞ্চেই মনে মোচড় দেওয়া গল্প শোনালেন সেনা-পত্নী

Didi No One rachana Banerjee: অপারেশন সিন্দুর লিড করেন, দুই নারী। নারীদের সিঁদুরের হিসেব রাখতেই তাঁরা গিয়েছিলেন। এবং, বলা উচিত, সেই কাজে তাঁরা সফল। আজ, এক বীর সেনার স্ত্রী হাজির হয়েছিলেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় এর শোয়ে।

Didi No One rachana Banerjee: অপারেশন সিন্দুর লিড করেন, দুই নারী। নারীদের সিঁদুরের হিসেব রাখতেই তাঁরা গিয়েছিলেন। এবং, বলা উচিত, সেই কাজে তাঁরা সফল। আজ, এক বীর সেনার স্ত্রী হাজির হয়েছিলেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় এর শোয়ে।

author-image
Kasturi Kundu
New Update
স্বামীর অপারেশন সিন্দুরে অংশ নেওয়ার গল্প শোনালেন সেনা পত্নী

স্বামীর অপারেশন সিন্দুরে অংশ নেওয়ার গল্প শোনালেন সেনা পত্নী

শেষ কিছুদিন ভারতীয় সেনার তাণ্ডব দেখেছে পাকিস্তান। পহেলগাঁও হত্যা মামলা চালানোর পর ভারতীয় সেনা পাকিস্তানের জঙ্গি ঘাঁটি ভেঙে গুড়িয়ে দেয়। ভারতীয় সেনার এই বীর পরাক্রমের, নজির দেখেছে গোটা বিশ্ব। ভারতীয় সেনা কে স্যালুট করেছেন সকলে। তাদের, উদ্দেশ্য একেবারে সাধারণ মানুষ ছিল না। বরং তাদের উদ্দেশ্য ছিল জঙ্গি ঘাঁটির ছিটে ফোঁটা বেঁচে না থাকে। আর সেটাই করার চেষ্টা করেছেন তারা। দিদি নাম্বার ওয়ান এর মঞ্চে হাজির হয়েছিলেন, এমনই একজন বীর সেনার স্ত্রী, যিনি অপারেশন সিন্দুরের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। 

Advertisment

অপারেশন সিন্দুর লিড করেন, দুই নারী। নারীদের সিঁদুরের হিসেব রাখতেই তাঁরা গিয়েছিলেন। এবং, বলা উচিত, সেই কাজে তাঁরা সফল। আজ, এক বীর সেনার স্ত্রী হাজির হয়েছিলেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় এর শোয়ে। সেখানে তিনি তাঁর নিজের জীবনের সঙ্গে সঙ্গে এমন কিছু কথা বর্ণনা করেন, যা শুনলেই মন খারাপ হয়ে যাওয়ার জোগাড়। সেই ব্যক্তিকে বলতে শোনা গেল, আমার মেয়ে ছোট থেকে তার বাবা বলতে কি জিনিস জানে না।  মেয়েটার আমার ৪ বছর বয়স। কিন্তু, বাবা কী জিনিস, সেটা এখনও বুঝে উঠতে পারেনি। কিন্তু আমার আমার স্বামীকে নিয়ে ভীষণ গর্ব বোধ হয়। 

আরও পড়ুন বয়সের ফারাক আকাশ পাতাল, নায়কের রোম্যান্স নিয়ে যা বললেন অভিনেত্রী...

এবং সেই সেনা জওয়ান তার স্ত্রীর উদ্দেশ্যে বলেন, আমার স্ত্রী আমাদের কাছে অনুপ্রেরণা। আমার বলতে দ্বিধা নেই যতক্ষণ ও আছে, ততক্ষণ আমি মনের দিক থেকে ফ্রি হয়ে দেশের জন্য কাজ করতে পারব। একথা অস্বীকার করার নয়, যে সেনা জওয়ানদের পরিবারের আত্মত্যাগ সাংঘাতিক। তাঁরা যেভাবে দিন কাটান, সেই দুর্বিষহ যন্ত্রণা আর পাঁচজন কিছুতেই বুঝে উঠতে পারবে না। নিজেদের শান্তির ঘুম হওয়ার নেপথ্যে যারা রয়েছেন, তাঁরাই ভারতীয় সেনা। তাই তাঁদের পরিবারের মানুষগুলো নিতান্তই কম সৈনিক না। তাঁদের জীবনটাও আর পাঁচজনের মত নয়। 

Advertisment

প্রসঙ্গে, সারা দেশের মানুষ ভারতীয় সেনাকে স্যালুট জানিয়েছেন। রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেও বাদ গেলেন না। তাঁকেও বলতে শোনা গেল, আপনাদের জন্য আমাদের সকলের গর্ব হয়। 

Didi No 1