হঠাৎ করেই স্কুলের রক্তিম স্যার পৌঁছে গেলেন পুলিশ হেফাজতে। কিন্তু কেন? কেনই বা তিনি 'ড্রাকুলা স্যার'? এই থ্রিলারের রহস্যভেদে অবশ্য সময় আছে। কারণ সবে মুক্তি পেল 'ড্রাকুলা স্যার'-এর টিজার। প্রথম ঝলকেই বোঝা গেল বাংলা ছবির দর্শকদের নতুন কিছু উপহার দিতে চলেছেন পরিচালক।
Advertisment
ছবিতে মুখ্য চরিত্রে অনির্বাণ। স্কুলের শিক্ষক রক্তিমের (অনির্বাণের চরিত্রের নাম) ক্যানাইল টিথ থাকার কারণে ছাত্ররা তাকে ড্রাকুলা স্যার বলে ডাকে। ছবিত মিমির চরিত্রের নাম মঞ্জরী। সে একজন বিধবা। ১৯৭১ সালও গল্পের প্রয়োজনে এসেছে।
দেবলায়ের রক্তিম এবং মঞ্জরী-র চরিত্রের অনেকগুলো ধাপ রয়েছে, টিজার থেকেই তা স্পষ্ট। ছবি নিয়ে দেবালয় আগে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলাকে বলেছিলেন, ”ছোটবেলা থেকেই আমার ড্রাকুলা প্রীতি রয়েছে। অনেকদিন থেকে ভাবছিলাম বাংলায় একটা ড্রাকুলা কাহিনি তৈরি করব। গল্পটা প্রায় দশ বছর ধরে লেখা। স্কুলে পড়া একজন শিক্ষকের গজ দাঁতের কারণে সে ড্রাকুলা স্যার। ঘটনাক্রমে যে ড্রাকুলার আখ্যা পায়, কিন্তু ভ্যাম্পায়ার হতে গেলে তার নিজের তো একটা গল্প প্রয়োজন, সে কারণেই ১৯৭১-এর প্রেক্ষাপট নিয়ে আসা।”
এই সময় দাঁড়িয়ে কলকাতার ড্রাকুলার গল্প বলতে চান দেবালয়। এর আগে বড়পর্দায় ‘বিদায় ব্যোমকেশ’- পরিচালনা করেছিলেন তিনি। সাংসদ হওয়ার মাস দশেক পর টলিউডের প্রথম সারির প্রযোজনা সংস্থার সঙ্গেই ফের জুটি বাঁধলেন মিমিও। এসভিএফের প্রযোজনাতেই ‘মন জানে না’-র মিমির শেষ ছবি ছিল।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন