ঘটনাটা ২০২০ সালের। কঙ্গনার অনুপস্থিতিতে ভেঙে গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। পাল হিলের বাড়িতে সেদিন ভাঙচুর চালায় বৃহনমুম্বাই মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন। তারপরও, একটাকা কম্পেন্সেশন পান নি কঙ্গনা।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এই বিষয়েই মুখ খুলেছেন তিনি। সম্পত্তি ধ্বংস হওয়ার পরেই বোম্বে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন কঙ্গনা। বেআইনি ভাবে বাংলোটি ভেঙে ফেলা হয়েছে এই বলেই কঙ্গনা ২ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণ দাবি করেছিলেন। কিন্তু সেই টাকা আজও পান নি তিনি। এপ্রসঙ্গে কঙ্গনা বলেন, "আমি এখনও অবধি একটা টাকাও পাই নি"।
আরও পড়ুন < ‘বজরঙ্গি ভাইজানের সংলাপ নিয়ে সলমন যা করেছিলেন…’ সেদিনের অভিজ্ঞতা ভোলেন নি নওয়াজ! >
অভিনেত্রী সদ্য শেষ করেছেন 'ইমারজেন্সি' ছবির শুটিং। শুধু তাই নয়, এই ছবি করতে গিয়েই নিজের সর্বস্ব বন্দক রেখেছেন তিনি। অভিনেত্রীর কথায়, "হাইকোর্টের তরফে মূল্যায়নকারীদের পাঠানোর কথা ছিল। আমি বর্তমান মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছিলাম। একনাথ সিন্দেকে আমি বলেছিলাম, আপনারাই আমায় কোনও টাকা বা মূল্যায়ন পাঠিয়ে দিন"।
সমস্ত ঘটনার মূল্যায়ন না করে টাকাপয়সা দেওয়ায় একেবারেই রাজি নন কঙ্গনা। তিনি বলেন, "আদালত বলেছে আমায় ক্ষতিপূরণ দেবে। কিন্তু আমি কখনই মূল্যায়ন না করে সেটি নিতে চাই না। আমি দাবিও করিনি। কারণ জানি এটি, করদাতাদের টাকা। আমি এর কিছুই চাই না"। শিবসেনার সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণেই তাঁর বাংলো ভেঙে ফেলা হয়। তারপর কেন্দ্রের তরফে তাঁকে সুরক্ষাও প্রদান করা হয়েছিল। যদিও, কঙ্গনার কথায়, বোম্বে হাইকোর্টের তরফে ট্যাক্সের টাকার এই অপব্যবহারে কখনোই সামিল হবেন না তিনি।