বিবাহ বিচ্ছেদ হচ্ছে জিতু নবনীতার। এই নিয়েই টলিপাড়ার অন্দরে শোরগোল। শুধু তাই নয়, অভিনেত্রীকে সঙ্গ দিয়েছেন অনেকেই। আঙ্গুল উঠেছে জিতুর দিকে। কানাঘুষো খবর, জিতুর সঙ্গে আলোচনা না করেই বিচ্ছেদের কথা ঘোষণা করেন নবনীতা। তবে, একথাও সত্যি তিনমাস ধরে আলাদাই থাকছিলেন দুজনে।
Advertisment
একদিকে, যখন নবনীতা রয়েছেন কলকাতায় তখন জিতু সিনেমার শুটিংয়ের কাজে ব্যস্ত লন্ডনে। বাচ্চা বউ নবনীতার কাছে কি তবে ব্যর্থ হলেন জিতু? একের পর এক মানসিক স্থিতির পোস্ট করছেন নবনীতা। কখনও পাহাড়ে আবার কখনও সমুদ্রের ধারে তোলা পুরনো ছবি পোস্ট করেই মনের অব্যাক্ত কথা বলছেন তিনি। মানসিকভাবে ঠিক আছেন তো? সকলেই অভিনেত্রীকে পরামর্শ দিয়েছিলেন সুস্থ থাকার এবং শান্ত থাকার। এবার জানালেন এক ভিন্ন কথা...
এধরনের ঘটনায় মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন বেশিরভাগ। কাছের মানুষের থেকে আলাদা হওয়ার যন্ত্রণা কুড়ে কুড়ে খায় তাদের। সেকারণেই কি মনোবিদের কাছে যাওয়ার কথা ভাবছিলেন নবনীতা? মানসিক শান্তি খুঁজতে অভিনেত্রী যা করলেন, তাতে বাহবা দিতে হয়। মন ভাল রাখতে সকলের থেরাপি এবং পছন্দ এক নয়। তাই তো, তিনি বললেন...
একের পর এক নতুন জামা তাঁর সঙ্গে ট্রায়াল সেলফি। সেই ছবির সঙ্গে ক্যাপশন দিলেন, শপিং করা মনোবিদের কাছে যাওয়ার থেকে অনেক সস্তা। এটুকু জানিয়ে দিলেন, মানসিকভাবে আজও সবল তিনি। তাই, মনোবিদের কাছে যাওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই তাঁর। বরং দিব্যি জামা কাপড় শপিং নিয়েই রয়েছেন। মন ভাল রাখার এক অনন্য উপায় খুঁজে পেয়েছেন তিনি।
উল্লেখ্য, বর্তমানে সান বাংলায় লিড অভিনেত্রী হিসেবে একটি ধারাবাহিকে রয়েছেন তিনি। কিছুদিন আগেই লাইভে এসে জানিয়েছিলেন, তাঁর এবং জিতুর বিচ্ছেদের মধ্যে কোনোভাবে শ্রাবন্তী দায়ী নয়, বরং নিজেদের মধ্যেই বিবাদ, সেকারণেই এই সিদ্ধান্ত।