‘প্রজাপতি’ সিনেমা নিয়ে বাংলার রাজনৈতিক মহলে কম চাপানোতর হয়নি। এক সিনেমায় দুই বিপরীত রাজনৈতিক শিবিরের সদস্য তথা অভিনেতাকে দেখে বেজায় কথাও হয়েছে। তবে নিন্দুকদের মুখে ছাই দিয়ে বক্সঅফিসে রেকর্ড ব্যবসা করে ফেলেছে ‘প্রজাপতি’। আর সিনেমা বাজারে ‘প্রজাপতি’ ডানা মেলতেই মিঠুনের সঙ্গে বিশেষ ছবি শেয়ার করলেন দেব। মিঠুনদার হাত ধরে হনহন করে এক বিয়ে বাড়ি থেকে বেরচ্ছেন দেব। সেই ছবিই এখন নেটপাড়ার চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে।
Advertisment
মিঠুন চক্রবর্তীর সঙ্গে দেবের এমন ছবি দেখে নেটপাড়ার একাংশ আবার রাজনীতির প্রসঙ্গ উত্থাপন করেছেন। কারও মতে, এই ছবি দেখে মনে হচ্ছে, চলো আজই তোমাকে তৃণমূলে যোগ দিতে হবে। তো কেউ বলছেন, এমনি এমনি কেউ কতি কারও হাত ধরে এভাবে টান দেয়, নিশ্চয় এর নেপথ্যে কোনও কারণ রয়েছে। আসলে দেবের শেয়ার করা এই দৃশ্য ‘প্রজাপতি’ সিনেমার এক অংশ। রিলিজের পরই এই সিনেমায় মিঠুনের অভিনয় নিয়ে যে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের চর্চা শুরু হয়েছিল। এই ছবি বোধহয় নিঃশব্দে সেসব নিন্দুকদেরই জবাব দিয়ে গেল।
প্রসঙ্গত, মিঠুন চক্রবর্তীকে নিয়ে যে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছিল, একের পর এক জবাব দিয়েছেন দেব। এমনকী নিজের দলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষের নাম না করেই মোক্ষম জবাব ছোঁড়েন তিনি। বলেন- 'আমার দলের কেউ মিঠুনদার অভিনয় নিয়ে কথা না বললেই ভাল।' দুই বিপরীত দলের সদস্য হলেও সিনেমার সেটে যে তাঁরা সহকর্মী, তা ঠারেঠোরে বুঝিয়ে দিয়েছেন দেব। তারওপর বক্সঅফিসের মার্কসিটে এমন তুখড় ফলাফল দেখে কুপোকাত সব নিন্দুকেরা।
উল্লেখ্য, ‘প্রজাপতি’ সিনেমা দেখে রাত ১২টায় মিঠুনের ছোট ছেলে নমাশি ফোন করেছিলেন দেবকে। এক সংবাদমাধ্যমকে টলিউড সুপারস্টার জানান, “যেদিন সিনেমাটা মুম্বইতে রিলিজ করল, সেদিন রাত বারোটা কি সাড়ে বারোটা নাগাদ মিঠুনদা ফোন করেছিল। বলল- আমার ছেলে তোর সঙ্গে কথা বলতে চায়। ওঁর ছোট ছেলে নমাশি বলল- স্যর ছবিটা দেখে এলাম, আপনি অসাধারণ। বাবা ঠিক আছে, কিন্তু সিনেমার শেষ ৩০ মিনিট গোটা ছবিটা যেভাবে নিজের হাতে নিয়েছেন, সেটা দেখে চমকে গেছি। আপনি ব্রিলিয়ান্ট!” আর দেব বলছেন, “যে ছবিতে মিঠুনদা রয়েছেন, সেটা দেখে তাঁর ছেলে আমার প্রশংসা করছে, সেটা বড় পাওনা।”
বক্সঅফিসে 'প্রজাপতি' ডানা মেলতেই মিঠুনের হাত ধরে চললেন দেব, নিন্দুকদের মোক্ষম জবাব?
রাজনৈতিক রং বদলের ঈঙ্গিত পাচ্ছেন নেটিজেনরা!
Follow Us
‘প্রজাপতি’ সিনেমা নিয়ে বাংলার রাজনৈতিক মহলে কম চাপানোতর হয়নি। এক সিনেমায় দুই বিপরীত রাজনৈতিক শিবিরের সদস্য তথা অভিনেতাকে দেখে বেজায় কথাও হয়েছে। তবে নিন্দুকদের মুখে ছাই দিয়ে বক্সঅফিসে রেকর্ড ব্যবসা করে ফেলেছে ‘প্রজাপতি’। আর সিনেমা বাজারে ‘প্রজাপতি’ ডানা মেলতেই মিঠুনের সঙ্গে বিশেষ ছবি শেয়ার করলেন দেব। মিঠুনদার হাত ধরে হনহন করে এক বিয়ে বাড়ি থেকে বেরচ্ছেন দেব। সেই ছবিই এখন নেটপাড়ার চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে।
মিঠুন চক্রবর্তীর সঙ্গে দেবের এমন ছবি দেখে নেটপাড়ার একাংশ আবার রাজনীতির প্রসঙ্গ উত্থাপন করেছেন। কারও মতে, এই ছবি দেখে মনে হচ্ছে, চলো আজই তোমাকে তৃণমূলে যোগ দিতে হবে। তো কেউ বলছেন, এমনি এমনি কেউ কতি কারও হাত ধরে এভাবে টান দেয়, নিশ্চয় এর নেপথ্যে কোনও কারণ রয়েছে। আসলে দেবের শেয়ার করা এই দৃশ্য ‘প্রজাপতি’ সিনেমার এক অংশ। রিলিজের পরই এই সিনেমায় মিঠুনের অভিনয় নিয়ে যে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের চর্চা শুরু হয়েছিল। এই ছবি বোধহয় নিঃশব্দে সেসব নিন্দুকদেরই জবাব দিয়ে গেল।
প্রসঙ্গত, মিঠুন চক্রবর্তীকে নিয়ে যে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছিল, একের পর এক জবাব দিয়েছেন দেব। এমনকী নিজের দলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষের নাম না করেই মোক্ষম জবাব ছোঁড়েন তিনি। বলেন- 'আমার দলের কেউ মিঠুনদার অভিনয় নিয়ে কথা না বললেই ভাল।' দুই বিপরীত দলের সদস্য হলেও সিনেমার সেটে যে তাঁরা সহকর্মী, তা ঠারেঠোরে বুঝিয়ে দিয়েছেন দেব। তারওপর বক্সঅফিসের মার্কসিটে এমন তুখড় ফলাফল দেখে কুপোকাত সব নিন্দুকেরা।
<আরও পড়ুন: একের পর এক সিরিয়াল থেকে বাদ! বেজায় বিরক্ত নবনীতা>
উল্লেখ্য, ‘প্রজাপতি’ সিনেমা দেখে রাত ১২টায় মিঠুনের ছোট ছেলে নমাশি ফোন করেছিলেন দেবকে। এক সংবাদমাধ্যমকে টলিউড সুপারস্টার জানান, “যেদিন সিনেমাটা মুম্বইতে রিলিজ করল, সেদিন রাত বারোটা কি সাড়ে বারোটা নাগাদ মিঠুনদা ফোন করেছিল। বলল- আমার ছেলে তোর সঙ্গে কথা বলতে চায়। ওঁর ছোট ছেলে নমাশি বলল- স্যর ছবিটা দেখে এলাম, আপনি অসাধারণ। বাবা ঠিক আছে, কিন্তু সিনেমার শেষ ৩০ মিনিট গোটা ছবিটা যেভাবে নিজের হাতে নিয়েছেন, সেটা দেখে চমকে গেছি। আপনি ব্রিলিয়ান্ট!” আর দেব বলছেন, “যে ছবিতে মিঠুনদা রয়েছেন, সেটা দেখে তাঁর ছেলে আমার প্রশংসা করছে, সেটা বড় পাওনা।”