ডেবিউ করেছিলেন হিন্দি ছবি দিয়ে, তার পরে টেলিভিশন ও বিজ্ঞাপনী ছবিও করেন। রামায়ণ-এ ব্রেক পেয়েছিলেন ১৯৮৭ সালে যা তাঁর জীবনের গতিপথই পাল্টে দেয়। এই চরিত্রের ইমেজ থেকে দীপিকা এখনও বেরোতে পারেননি। কিন্তু পর্দার সীতা মাইয়া তো রক্তমাংসের মানুষ। তাঁর জীবনেও এসেছে প্রেম, সংসার করেছেন তিনি মন দিয়ে। কীভাবে দেখা হয়েছিল তাঁর স্বামীর সঙ্গে সেই গল্প বলতে শুরু করেছেন অভিনেত্রী সম্প্রতি।
দীপিকার প্রথম ছবি 'সুন মেরি লায়লা' (১৯৮৩)। ওই ছবির শুটিংয়েই প্রথম আলাপ হয় তাঁর হেমন্ত টোপিওয়ালার সঙ্গে। ওই ছবিতে শিঙ্গার বিন্দি ও কাজলের একটি বিজ্ঞাপন শুট করার সিকোয়েন্স ছিল। সেই বিশেষ সিকোয়েন্সের শুটিংয়ে উপস্থিত ছিলেন হেমন্ত কারণ তিনিই হলেন শিঙ্গার ও টিপস অ্যান্ড টোজ কসমেটিক্সের মালিক।
আরও পড়ুন: অগস্টে বিয়ে, তারিখ জানালেন রানা দগ্গুবতির বাবা
প্রাথমিক আলাপটা ওখানেই হয় কিন্তু তখন প্রেম হয়নি। দীপিকা সেই সময় উঠতি অভিনেত্রী ও মডেল। কী করে তরুণ উদ্যোগপতির সঙ্গে দীপিকার আলাপটা প্রেম ও বিয়ে পর্যন্ত পৌঁছল, সেই গল্পটি একটু একটু করে, কিস্তিতে বলছেন দীপিকা তাঁর ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে। সঙ্গে পোস্ট করছেন তাঁর বিয়ের ছবি। কীভাবে প্রাথমিক আলাপের পরে প্রেমটা আস্তে আস্তে জমে উঠল, নেটিজেনদের সেই কৌতূহল রয়েছে প্রবল।
স্বামী, দুই মেয়ে ও প্রিয় পোষ্যের সঙ্গে দীপিকা এখন যেমন।
তাই যাঁরা জানতে চান বিশদে তাঁরা চোখ রাখতেই পারেন দীপিকার ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে। ১৯৮৭ সালে তাঁর জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেয় 'রামায়ণ'। প্রায় তিন দশক সেই ইমেজ বয়ে নিয়ে চলার পরে বিগত কয়েক বছরে জাতীয় স্তরে আবারও অভিনয় করতে শুরু করেছেন।
আয়ুষ্মান খুরানা অভিনীত 'বালা' ছবিতে অভিনয়ের পরে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি চরিত্রে দর্শকের সামনে আসতে চলেছেন দীপিকা। স্বাধীনতা সংগ্রামী সরোজিনী নাইডু-র বায়োপিকে তাঁর ভূমিকায় অভিনয় করছেন তিনি। লকডাউনের জেরে সব কাজাই পিছিয়ে গিয়েছে। আপাতত প্রতীক্ষারত অভিনেত্রীর প্রেমের গল্পটা শুনতে চান নেটিজেনরা।