প্রতিদিন আপামর জনগণের তাঁকে মনে পড়ে কিনা, সেকথা হলফ করে বলতে পারা খুব কঠিন, তবে মানুষটার আশেপাশে যাঁরা ছিলেন, তাঁদের জীবনের চলার পথে মনে আসে ঋতুপর্ণর কথা।
প্রতিদিন আপামর জনগণের তাঁকে মনে পড়ে কিনা, সেকথা হলফ করে বলতে পারা খুব কঠিন, তবে মানুষটার আশেপাশে যাঁরা ছিলেন, তাঁদের জীবনের চলার পথে মনে আসে ঋতুপর্ণর কথা।
সৌম্যজিৎ-সৌরেন্দ্রর মত কিছু শিল্পী 'তাদের ঋতু দা'-কে মনে করছে আপন কায়দায়।
''রিমেম্বার মি হোয়েন আই অ্যাম গন আওয়ে, গন ফার ইনটু দ্য সাইলেন্ট ল্যান্ড''- ক্রিস্টিনা রোসেটির লেখা এই লাইনগুলো যখন আবৃত্তি করেছিলেন তিনি, তখন কেউই জানত না এত তাড়াতাড়ি তাঁর জন্যই প্রয়োজন হবে এই পংক্তির, ৩১ অগাস্ট, জন্মদিনে বলতে হবে স্মরণে ঋতুপর্ণ।
Advertisment
সমালোচনা, বিদ্রুপ, বিতর্ক এবং ভালবাসা-এ সব পেরিয়ে তিনি আজ দূরে। প্রতিদিন আপামর জনগণের তাঁকে মনে পড়ে কিনা, সেকথা হলফ করে বলতে পারা খুব কঠিন, তবে মানুষটার আশেপাশে যাঁরা ছিলেন, তাঁদের জীবনের চলার পথে মনে আসে ঋতুপর্ণর কথা। শুক্রবার তাঁর জন্মদিনে তিলোত্তমার বুকে কিছু মানুষ তাঁকে স্মরণ করছেন অনুষ্ঠানে, আবার সৌরেন্দ্র-সৌম্যজিতের মত কিছু শিল্পী 'তাঁদের ঋতু দা'-কে উদযাপন করছেন নিজস্ব কায়দায়।
ঋতুপর্ণর সঙ্গে তাঁদের করা স্টেজ শো এবং বর্তমানের ভাবনার সংমিশ্রনে সৌরেন্দ্র-সৌম্যজিৎ প্রকাশ করেছেন ভিডিও, 'অ্য ট্রিবিউট টু ঋতুপর্ণ'। আজ তাঁকে ছুঁতে পারবেন না তাঁরা, তবে তাঁর দেওয়া গাছের ফোটা ফুলটা দেখে মনে করবেন 'ঋতুদাকে'। এটাই তো বলে গিয়েছিলেন ঋতুপর্ণ।
Advertisment
কালস্মৃতিতে থেকে যাওয়া মানুষটিকে তাঁর কাজের মাধ্যমেই মনে রেখেছেন দর্শক। তেমনি মনে রেখেছেন তাঁর বন্ধু, আপনজন ও শুভান্যুধায়ীরা। বেঁচে থাকতে ঝগড়া করেছেন প্রচুর, সে রেশ এখনও থামেনি। তাই জন্মদিনের শুভেচ্ছাতেও অভিমান প্রসেনজিতের--
ঠিকানাটা দিয়ে যেতে পারতি তো বল ? শুভ জন্মদিন বন্ধু , তোর জন্য আজও ফুল হাতে অপেক্ষা করি রে . জানি তুই আর আসবি না শুধু , যেখানেই থাকিস খুব ভালো থাকিস ,আর নিজের খেলাটা থামাস না কিন্তু . pic.twitter.com/6GExFJcFxg
"খেলা খেলা দিয়ে শুৱু খেলতে খেলতে শেষ "
আজ এই দিনটায় তোর প্রতি জমে থাকা অভিমান গুলো আরো বেড়ে যায় কিন্তু সেগুলো বলবো কাকে ? তুই তো চলে গেলি এক অন্য জগতে , তোর কথায় এ যেন "এক খেলতে যাওয়ার ছুটি." আজ তোর জন্মদিন কিন্তু তোর প্রিয় ফুলটা পাঠাই কি করে?
Remembering the personality whose contribution to Bengali cinema at the turn of the century was revolutionary...
My sincere respect to the legendary filmmaker Rituparno Ghosh on his Birth Anniversary.#RituparnoGhosh#BirthAnniversarypic.twitter.com/K3PNeDpSOz