এবার গোপালের দ্বারস্থ হতেই হবে মনে হচ্ছে! হরি হরি! একি হচ্ছে মোদক বাড়িতে? শেষে সিদ্ধেশ্বর মোদকের বন্ধু এসে হাজির, কিন্তু এই বন্ধু যে সে বন্ধু নয়! স্পেশ্যাল মানুষের আগমনে চক্ষু চড়কগাছ সকলের।
Advertisment
বাড়িতে নাকি কোনও গেস্ট আসছে! এবং তাকে সঙ্গে নিয়ে হাজির হয়েছে খোদ সিদ্ধার্থ মোদক। দাদুর চেনা-জানা কাকে নিয়ে এসেছে সে? বাড়িতে সেই অতিথির প্রবেশ আর ব্যকগ্রাউন্ড জুড়ে তখন চিরদিনই তুমি যে আমার বেজে চলেছে। পুরনো বন্ধু ললিতাকে দেখেই একেবারে ফ্ল্যাশব্যাকে পৌঁছে গেছে সিধু অর্থাৎ সিদ্ধেশ্বর মোদক। দুজনের এত ভাব দেখে সকলেই বেশ অবাক! এদিকে বৃদ্ধ সিদ্ধেশ্বরকে দেখে যেন অবাক ললিতা। পাকা চুল, ভুঁড়ি - এতদিন পর নিজেদের পুরনো বন্ধুকে দেখে যেন ভাষা হারিয়েছেন দুজনেই।
এদিকে ঠাম্মা নিজেও অবাক দুজনের যুগলবন্দী দেখে। সিদ্ধার্থের আনন্দ যেন ধরছে না। এতবছর পর ললিতা ফিরেছে দিল্লি থেকে, তাই এবার আর তার সিধুর সঙ্গে দেখা করার সুযোগ সে ছাড়তে চায়নি। দুজনের ঠাট্টা তামাশা দেখে মিঠাইয়ের চোখও কপালে। আদৌ সে দাদুর বন্ধু নাকি গার্লফ্রেন্ড? এদিকে তোর্সার একেবারেই সোজা সাপটা জবাব, সে বলেই দিল - দাদু নাকি ব্লাশ করছিল! দাদুর এরকম একজন বন্ধু আছে এইকথা ঠাম্মা নিজেও বিশ্বাস করতে পারছে না।