হুঁশ নেই মিঠাইয়ের। একনাগাড়ে হাসপাতালের বেডে শুয়ে রয়েছে সে। আর এতেই যেন নিজেদের ধরে রাখতে পারছেন না দর্শকরা। তাদের আদরের মিঠাই আগের মত লাফালাফি, উচ্ছাস দেখাচ্ছে না যে। বরং দিনের পর দিন, মিঠাই দেখতে বসেই কেঁদে ভাসাচ্ছেন দর্শকরা।
Advertisment
ওমির গুলিতেই আজ এই অবস্থা মিঠাইয়ের। আর তাঁকে দিনের পর দিন একইভাবে বেহুঁশ অবস্থায় দেখে নিজেকে সামলাতে পারছে না উচ্ছেবাবুও। দুই প্রিয় মানুষকে টেলিভিশনের পর্দায় এই অবস্থায় দেখে হাপুস নয়নে কাঁদছেন মিঠাই ভক্তরাও। তাদের একটাই কথা, প্রতিদিন কাদঁছি। এবার সিদ্ধার্থকে আর কষ্ট না দিয়ে জেগে ওঠো মিঠাই। সিদ্ধার্থ মোদকের কষ্ট যেন আর কারওর সহ্য হচ্ছে না।
এদিকে ধারাবাহিকের প্লট অনুযায়ী, সিদ্ধার্থ তাকে বাড়ি নিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু তাতে পরিবারের লোকজনের একেবারেই সায় নেই। তাদের বক্তব্য, এও আবার হয়! যে মানুষটার এখনও জ্ঞান নেই, তাকে কীভাবে বাড়ি আনা যায়। প্রিয় উচ্ছেবাবু কেঁদে কেটে একসার, সকলেই গোপালের কাছে হেলপ চাইছেন।
এখনকার সমস্ত পর্বেই ইমোশন ভর্তি। দর্শক আদৃত রায় অর্থাৎ উচ্ছেবাবুকেও কুর্নিশ জানাচ্ছেন। তার অভিনয়ের চোটে চোখের জল চলে আসছে সকলের। এদিকে, আদৃত নিজেও দর্শকদের সঙ্গে সবসময় সোশ্যাল মিডিয়ায় যোগাযোগ রেখেই থাকেন। অভিনেতা গতকালই জানিয়েছিলেন, সিদ্ধার্থ মোদক আমার খুব কাছের, নিজের একটা অংশ। ধন্যবাদ এতটা ভালবাসার জন্য।