বাড়ি ছেড়ে ভাড়া বাড়িতে উঠতে বাধ্য হয়েছে মোদক পরিবারের সকলে। আর তারপর থেকেই দুশ্চিন্তায় হল্লা পার্টি। আবারও ষড়যন্ত্রের শিকার তারা। বিনা কারণে নিজেদের মনোহরা ছেড়ে আসতে হয়েছে তাদের, সম্পূর্ন মিথ্যা অভিযোগের জেরেই আজ এই অবস্থা। তবে মিঠাই, সে কী করতে চলেছে আবার?
ভাড়া বাড়িতে উঠে এলেও সমস্যার শেষ নেই। বিপদ তাদের পিছু ছাড়ছে না। মনোহরাকে ফিরে পেতেই হবে, এই যুদ্ধের জন্যই প্রস্তুত তারা। কিন্তু এসবের মাঝেও তাদের বাড়িতে বিপদ এসে হাজির। এলাকায় কাউন্সিলর প্রমীলা লাহা। আর তার অসৎ উদ্দেশ্য একেবারেই বুঝে গিয়েছে মিঠাই এবং হল্লা পার্টি। মনোহরা বিক্রি করে বহুতল বানানোর কথাও রাখেন তিনি। কিন্তু তার উদ্দেশ্য কী আসলে?
আরও পড়ুন < ভয়ঙ্কর বিপদে মনোহরা! আবার কোনও ষড়যন্ত্র? আতঙ্কে মিঠাইয়ের পরিবার >
সামনে এককথা আবার পেছনে আরেক কথা, এদিকে মোদক পরিবারকে বিপদ থেকে উদ্ধারের কথা বলছেন, অন্যদিকে মনোহরা বিক্রির কথাও বলছেন! বাড়িয়ে সকলের এতে যথেষ্ট সন্দেহ হয়। কিন্তু সমস্ত বুদ্ধি যেন লোপ পেয়েছে তোর্সার। সে প্রমীলার কথার ভাল খারাপ না বুঝেই সে রাজি হয়ে যায়। এদিকে প্রমীলা কে কথা দিয়েই জব্দ করে মিঠাই, একটুও দমে যায়নি সে। মনোহরার স্বপ্ন যেন ভুলে যায় প্রমীলা, এই কথাও জানিয়ে দেয় সে।
মোদক পরিবারের পেছনে পড়েছে ওমির দাদা আদিত্য। এবং তাকেই সন্দেহ করছে মিঠাই। আদিত্যকে সাহায্য করছে প্রমীলা। এই রহস্য ফাঁস করাই এখন আসল উদ্দেশ্য। কিন্তু কী করতে চলেছে তুফানমেল? ভাড়া বাড়িতেই গণেশ পুজোর আয়োজন করেছে সে। আর তাতেই আমন্ত্রণ জানিয়েছে প্রমীলা কে। তাঁর মুখোশ টেনে খুলে ফেলতে কী করতে চলেছে সে? এখন এটাই দেখার সময়।