মনোহরায় সকাল হতেই খুশির আমেজ। মিঠাই আগের থেকে অনেকটা সুস্থ হয়ে উঠেছে। যদিও তার তিড়িং বিড়িং স্বভাবের একটুও কমতি নেই, সেই কারণেই বেজায় অস্বস্তিতে সিদ্ধার্থ। কোনোভাবেই তাকে বোঝানো সম্ভব হচ্ছে না। এদিকে আজ হাতের স্লিং ব্যাগও খুলে দেওয়া হবে। তবে এর মাঝেই কী আসন্ন বিপদ?
Advertisment
সিদ্ধার্থর মাথা সকাল হতেই গরম। মিঠাইয়ের কথায় রেগে যাওয়া তার স্বভাব। যথারীতি হাতের ব্যাগটা খুলে দেওয়া হবে শুনেই সে আনন্দে আত্মহারা। এদিকে দিনের শুরুতেই এক অজানা অচেনা অতিথি মোদক বাড়ির দরজায়। সাদা পাকা চুল, পরনে পাঞ্জাবী - কে এল মনোহরায়? তাকে দেখেই এগিয়ে যায় সিদ্ধার্থ। কিন্তু চিনতে পারে না? যথারীতি আবারও দর্শকরা একটু হলেও বিরক্ত হয়েছেন। কিন্তু কেন?
মেকআপ করলেও, স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে ওটা আসলে ওমি। সেইই এসেছিল। দর্শকদের বক্তব্য, আমরা চিনতে পারলে মনোহরার কেউ চিনতে পারছে না? আবার কেউ কেউ মিঠাইয়ের এত জলদি সুস্থ হয়ে যাওয়ার বিষয়টি নিয়েও জি বাংলাকে দুষলেন। তারা বলছেন, মেডিক্যাল সাইন্সকে আপনারা ভুল প্রমাণিত করবেন মশাই। এত তাড়াতাড়ি কেউ সুস্থ হয়? ফিজিওথেরাপির কোনও বালাই নেই? কিন্তু মিঠাই যে সুস্থ হয়ে উঠেছে এতে গোপালকে ধন্যবাদও জানালেন তার ভক্তরা। অসংখ্য ভালবাসায় ভরিয়ে দিলেন।
এদিকে, ওমির চরিত্রে জন আর থাকছেন কিনা সেই নিয়েও শোরগোল তুঙ্গে। দেবাদৃতার সঙ্গেই অন্য ধারাবাহিকে জুটি বাঁধছেন অভিনেতা। জানিয়েছিলেন, দুটি সিরিয়ালে একসঙ্গে ম্যানেজ করতে পারা খুব মুশকিল, কিন্তু চ্যানেলের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। কিন্তু ভিন্ন সময়ে নানা লুকে মিঠাই সিরিয়ালে ধরা দিয়েছেন জন। এখন ধারাবাহিকে বম্ব সিকোয়েন্স নিয়েই বেশি আগ্রহী দর্শকরা।