মিঠাইয়ের সংসারে সানাই বাজার পালা? আবারও উচ্ছে বাবু-মিঠাইয়ের বিয়ে? না একেবারেই না! এবার একেবারে দাদুর কেরামতিতে এক হতে চলেছে রুদ্র এবং নীপা? সব সত্যি এখন দাদুর সম্মুখে! কী সিদ্ধান্ত নেবে দাদু?
Advertisment
সমস্ত ভয় জড়তা ভেঙে অবশেষে মিঠাই এবং সিদ্ধার্থ দাদুর সামনে বলে ফেলেছে রুদ্র-নীপার সম্পর্কের কথা। নীপা ছেলেমানুষ, তাই রুদ্রর প্রতি ভাললাগা থাকা খুব স্বাভাবিক! দাদুর বক্তব্য একটাই সম্পর্কের রাশ যেন দুদিকেই থাকে। এদিকে ঠিক সেই সময়ে উপস্থিত রুদ্র। তাকে সামনে দেখতেই সহজ সাপটা ভাষায় প্রশ্ন করে বসে সিদ্ধেশ্বর মোদক। তার একটাই কথা, নীপা ছোট মানুষ বলেই কি রুদ্র তার মন ভাঙতে পারছে না? নাকি সে সত্যিই তার নাতনিকে ভালবাসে?
তবে রুদ্রর সাফ জবাব! সে তার জীবন নীপাকে ছাড়া ভাবতে পারছে না। এমনকি বাড়ির লোকজন এই বিয়ে মেনে নেবে না এটাও তার অজানা নয়। এদিকে দাদুর মুখের হাসি বলে দিচ্ছে তার সম্পূর্ন ঘটনায় কোনও অমত নেই। কিন্তু নীপার মা পুলিশ জামাই মেনে নিতে একেবারেই নারাজ! কোনদিকে এগোবে তাদের সম্পর্ক?
নীপার পুলিশ রুদ্রকেই পছন্দ। এদিকে রুদ্রও আটকে গেছে নীপার দিকে। এখন হল্লা পার্টির প্ল্যানের ওপরেই দাঁড়িয়ে সবকিছু। পরিবার নাকি পুলিশ জামাই - নীপার মায়ের মন গলাতে না পারলে বিয়ে আটকাবে না তো! শেষে গোপালই ভরসা।