Rituparna Sengupta remembered Her 10th Result Memories: জীবনের অন্যতম বড় পরীক্ষা মানেই মাধ্যমিক। শুধু তাই নয়, এই পরীক্ষার মাধ্যমেই নতুন জীবনের শুরু হয়। পরবর্তীতে মানুষ কী নিয়ে এগিয়ে যেতে পারে, সেটা আলোচনার বিষয়। মাধ্যমিকের ফলপ্রকাশ মানেই সকাল থেকে একটা বুক দুরু দুরু। আগের দিন খাওয়াদাওয়া বন্ধ হয়ে যাওয়া।
কিন্তু, যারা তারকা তাঁদের জীবনে কি এহেন কিছু হয়েছিল? তাঁদের ছোটবেলাটা কেমন ছিল? বিশেষ করে প্রথম বড় পরীক্ষার একটা ফলপ্রকাশ বলে কথা, এই প্রসঙ্গে অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তর কাছে ফোন গিয়েছিল।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলার সঙ্গে যখন তিনি ফোনে কথা বলছেন, তখন তিনি মুম্বাইয়ের WAVES এ ব্যস্ত। কিন্তু, তারপরেও সেদিনের অভিজ্ঞতার কথা বলতে ভুল হল না। যদিও তিনি পশ্চিমবঙ্গ সরকার কিংবা তাঁর অধীনস্থ কোনও স্কুলে পড়তেন না, বরং তিনি কনভেন্টে পড়তেন। তবে, অভিজ্ঞতা সে তো একই। অভিনেত্রী হাসতে হাসতেই জানান, এসব দিন আর যাই হোক, ভোলা সম্ভব না। তবে, মাধ্যমিকের থেকে উচ্চ মাধ্যমিকের ফল বেশি ভাল হয়েছিল বলেই তিনি জানান। অভিনেত্রী বললেন...
Paran Bandopadhyay : 'সংস্কৃত ছিল যম', পরান বন্দোপাধ্যায় কী এমন ঘটিয়ে…
"আমি সবথেকে ভয় পেতাম অংকে। রেজাল্ট বেরোনোর পর এটুকু মনে আছে, এই জন্য আনন্দ হয়েছিল যে আর অংক করতে হবে না। আমাদের বছর মাধ্যমিকের রেজাল্ট খুব খারাপ হয়েছিল, আমার মনে আছে ৪০% লোক পাশ করেছিল হয়তো। এখন তো সকলে ১০০% পায়। আমাদের সময় ৬০% পেলেই বিশাল নম্বর হত। আর আমার বাড়ি উফ!" যদিও বা অভিনেত্রী জানান যে ক্লাস ১১ - এ তিনি স্কুল পাল্টে ফেলেছিলেন। অভিনেত্রীর পরিবার সূত্রে কি চাপ ছিল? এই প্রসঙ্গেই তিনি বলেন...
"রেজাল্ট মানেই চাপ! কোন রেজাল্টে চাপ থাকে না। আমার তো আজও চাপ কমল না। যখন সিনেমা রিলিজ করে তখন চাপ লাগে। তবে, বিষয় হচ্ছে আমার বাড়ির লোক খুব অ্যাকাডেমিক। মানে, কম নম্বর পেলে রক্ষে নেই। আমার বাড়িতে কাকু ডাক্তার। সকলে পড়াশোনায় ভাল ছিলেন। খারাপ করার আমার কোনও জো ছিল না। আগে পড়াশোনা, তারপর বাকি সবকিছু।"