নিজেদের রায়ে সুপ্রিম কোর্ট প্রামাণ্য নথির একটি নিট ফল প্রকাশ করেছে। রায়ে ন্যায় বিচারের সাংবিধানিক মূল্যবোধ, সৌভ্রাতৃত্ব, মানবিক মর্যাদা, এবং ধর্মীয় বিশ্বাসের সমতার কথা বলা হয়েছে।
আদালতের রায়ে বিচারের ভাষায় যা উঠে এল:
বিতর্কিত জমি একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ভূমি। এ জমির মধ্যে কোনও ভাগাভাগি নেই।
একনিষ্ঠ ব্যবহারকারী হিসেবে সুন্নি সেন্ট্রাল ওয়াকফ বোর্ড নিজেদের সওয়াল প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি।
সুন্নি সেন্ট্রাল ওয়াকফ বোর্ডের আইনি জবরদখলের যে আবেদন তাও প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি তারা।
আরও পড়ুন, বিশ্লেষণ: মুসলিমদের কোন দাবি, কেন নাকচ শীর্ষ আদালতে?
বাইরের চবুতরায় নিরবচ্ছিন্নভাবে পূজা চালিয়ে গিয়ে হিন্দুরা এককভাবে নিজেদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছে।
ভেতরের চবুতরা নিয়ে হিন্দু ও মুসলিমরা পরস্পরবিরোধী দাবি করতে থেকেছে।
৬ ডিসেম্বর, ১৯৯২-এর আগে পর্যন্ত মসজিদের কাঠামোর নিয়ে কোনও বিতর্ক নেই... প্রমাণাদি থেকে প্রতিষ্ঠিত যে মুসলিমরা মসজিদ ত্যাগ করেননি।
১৯৩৪ সালে মসজিদের ক্ষতি করা হয়েছিল, ১৯৪৯ সালে মসজিদ কলুষিত হওয়ায় মুসলিমরা বেদখল হয়েছিলেন এবং ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বরের মসজিদ ধ্বংস আইনের শাসনের গুরুতর লঙ্ঘন।
রাম চবুতরায় দীর্ঘ, নিরবচ্ছিন্ন পূজার্চনার মাধ্যমে হিন্দুরা বাইরের অংশের দখল প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছেন।
ভিতরের চবুতরায় গম্বুজায়িত সৌধে প্রার্থনার দাবি করেছে হিন্দু মুসলিম উভয় পক্ষই। হিন্দুদের ভেতরের অংশে পূজা করার দাবি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন মুসলিমরা।
Read Full Text of Ayodhya Verdict