Advertisment

কোভিড ১৯ ও বয়স্কদের করণীয়- বিশেষজ্ঞদের বিশ্লেষণ

অনেক বয়স্ক মানুষ একা থাকেন, তাঁদের পরিবারের মধ্যে থেকে বা বাইরে থেকে কেয়ারটেকারের প্রয়োজন, এই কেয়ারটেকারদের বয়স চল্লিশের নিচে হলেই ভাল।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

সারা পৃথিবীর মৃত্যুর লেখচিত্র দেখাচ্ছে মৃত্যুহার তাঁদেরই বেশি, যাঁরা বয়স্ক এবং যাঁদের আগে থেকেই অসংক্রমক কিন্তু ক্রনিক অসুখ রয়েছে

দাদু-দিদা-ঠাকুরদা-ঠাকুমাদের লুকিয়ে ফেলুন- কোভিড ১৯ মোকাবিলায় ডাক দিয়েছেন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। বর্তমান অতিমারীর সময়ে এর চেয়ে সত্যি কথা আর হয় না। এ উচ্চারণ যেমন সাধারণ জ্ঞানের, তেমনই বিচক্ষণ এক প্রজ্ঞারও।

Advertisment

প্রজ্ঞার কথা কেন উঠল! সংক্রামক রোগের মহামারীর সময়ে দেখা গিয়েছে, যাঁরা সংক্রমিত তাঁদের কোয়ারান্টিনে রেখে, যাঁরা সুস্থ রয়েছেন তাঁদের সুরক্ষিত রাখলে দ্বিতীয় ধরনের মানুষেরা স্বাভাবিক জীবন অতিবাহিত করতে পারেন।

কোভিড ১৯: ফলস নেগেটিভ টেস্টের বিপদ

কিন্তু কোভিড অতিমারী বিলক্ষণ আলাদা। সারা পৃথিবীর মৃত্যুর লেখচিত্র দেখাচ্ছে মৃত্যুহার তাঁদেরই বেশি, যাঁরা বয়স্ক এবং যাঁদের আগে থেকেই অসংক্রমক কিন্তু ক্রনিক অসুখ রয়েছে।

মৃত্যুহার বাড়তে শুরু করেছে ৫৫ বছর থেকে, এবং বয়সবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে সে গ্রাফ আরও ঊর্ধ্বমুখী। ফলে, কোভিড ১৯ সংক্রান্ত মৃত্যু বয়স্ক ও দীর্ঘদিনের হৃদরোগী, ডায়াবেটিস রোগী ও দীর্ঘদিনের ফুসফুসের রোগীদের মধ্যে বাড়ছে। বয়স্ক যেসব মানুষদের দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থতা রয়েছে, তাঁদের মধ্যে মৃত্যুহার বেশি।

আমরা অনুমান করতে পারি এই মহামারী চলে যাবার আগে আমাদের জনসমুদয়ের ৫০ থেকে ৭০ শতাংশের মধ্যে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে উঠবে। যে কোনও সংক্রামক রোগের মহামারীর ইতিহাস এমনটাই বলে।

করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে সুপারকম্পিউটার- কীভাবে?

এই প্রতিরোধ ক্ষমতা যাঁদের মধ্যে গড়ে উঠবে, তাঁরা সকলেই অল্পবয়সী। শিশু ও ইয়ং অ্যাডাল্টজের মধ্যে অধিকাংশেরই কোনও রোগলক্ষণ থাকবে না বা সামান্য শ্বাসজনিত সমস্যা হবে, যা দু-এক সপ্তাহের মধ্যেই ঠিক হয়ে যাবে।

তবে, সমস্যা হল এঁরা এই সংক্রমণ বাড়ির বয়স্ক ও ঝুঁকিপ্রবণ সদস্যদের মধ্যে ছড়িয়ে দেবেন, ছড়িয়ে দেবেন কাজের জায়গায় বা সামাজিক ও ধর্মীয় জমায়েতে, এমনকি চারপাঁচজনের ছোট গ্রুপেও।

মনে রাখতে হবে, বয়স্ক ও ক্রনিক অসুখের জেরে ঝুঁকিপ্রবণদের SARS-CoV-2 ভাইরাস আক্রান্ত হবার আশঙ্কা ১০ থেকে ১৫ শতাংশ। যদি এই মহামারীর সময়ে তাঁদের আলাদা করা যায়, তাহলে এই রোগের হাত থেকে পার পেয়ে যাবার সম্ভাবনা রয়েছে তাঁদের। এই ধরনের আইসোলেশনকে রিভার্স কোয়ারান্টিন বা কোকুনিং (cocooning) নামে অভিহিত করা হচ্ছে।

মাস্ক ব্যবহার নিয়ে নানা মুনির নানা মত কেন?

 কীভাবে এ কাজ করতে হবে! কী করণীয় আর কী নয়! খুব সহজ।

সবচেয়ে আগে, সবচেয়ে সহজে যেটা করা সম্ভব এই মানুষদেরকে বলা তাঁরা যাতে সংক্রমিত না হন, সেরকম একটা জীবনযাত্রার মধ্যে চলে যেতে।

এঁদের পরবর্তী কয়েকমাস, মহামারী শেষ না হওয়া পর্যন্ত কঠোরভাবে বাড়িতে থাকতে বলতে হবে। সরকারি পেনসন, রেশন, বিমানূল্যের ওষুধ ইত্যাদি সবই তাঁদের বাড়িতে ডেলিভারি দিতে হবে।

তাঁদের শারীরিক মানসিক চাহিদা মেটাতে হবে পরিবারের সদস্যদের। স্বাস্থ্যের সমস্যা মেটাতে হবে টেলিফোনে। এঁদের সঙ্গে কোনও অসুস্থ ব্যক্তিকে দেখা করতে দেওয়া যাবে না, জ্বরাক্রান্ত কাউকেও নয়। এঁদের সবসময়েই মাস্ক পরে থাকতে হবে, এমনকি বাড়ির লোক বা কাজের লোকের সঙ্গে কথা বলবার সময়েও।

এঁরা একেবারেই কোনও জমায়েতে যাবেন না, কিন্তু সামাজিকভাবে অন্যদের সঙ্গে টেলিফোন ও অন্যান্য মাধ্যমে যোগাযোগ রাখতে পারবেন। সময় কাটাবার জন্য এঁরা ইন্ডোর গেম, পড়া, ছবি আঁকা, বাগান করা, বাজনা বাজানোর মত কাজ করতে পারেন।

পরিবারের শিশুদের সঙ্গেও এঁরা সময় কাটাতে পারেন, কিন্তু সেক্ষেত্রে অন্তত ২ মিটার দূরত্ব বজায় রাখতে হবে কারণ স্কুল থেকে শিশুরা সংক্রমণ নিয়ে আসতে পারে। তাঁদের সামনে সকলেরই মুখোশ পরা উচিত।

এঁদের সকলকেই বারবার হাত ধোয়া অভ্যেস করতে হবে, বিশেষ করে ওয়াশ বেসিন, জলের কল, দরজার হাতল বা লিফটের বোতাম টেপার পর। হাত ধোবার সময়ে জলের কলও ধুয়ে মুছে নিতে হবে।

মাস্কের পর কি গ্লাভস? কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

দরজা খোলবার সময়ে এঁরা যদি পেপার ন্যাপকিন বা রুমাল ব্যবহার করেন, তাহলে সবচেয়ে ভাল হয়। অন্য কোনও পরিবারের সদস্যদের মোবাইল ফোন এঁদের ব্যবহার করা উচিত নয়।

তাঁদের শৌচাগারের উপকরণগুলি আলাদা হলে ভাল হয় এবং নির্দিষ্ট সময় পর পর ঘর ও বাথরুম সোডিয়াম হাইপোক্লোরাইট সলিউশন বা সাবান জল দিয়ে মোছা দরকার।

এঁদের পৃথক বাথরুম বা টয়লেট থাকলে ভাল হয়। যদি অন্যদের সঙ্গে বাথরুম শেয়ার করতে হয় তাহলে তা ব্যবহারের আগে ও পরে সাবান ও জল দিয়ে পরিষ্কার করে নেওয়া উচিত।

অনেক বয়স্ক মানুষ একা থাকেন, তাঁদের পরিবারের মধ্যে থেকে বা বাইরে থেকে কেয়ারটেকারের প্রয়োজন, এই কেয়ারটেকারদের বয়স চল্লিশের নিচে হলেই ভাল। কেয়ারটেকারকেও মাস্ক পরতে হবে এবং শারীরিকভাবে সাহায্যের পর খুব ভালভাবে হাত পরিষ্কার করতে হবে।

কেয়ারটেকার নিজে বা তাঁর পরিবারের কেউ যদি জ্বর জ্বর বোধ করেন, তাহলে তিনি চার সপ্তাহ কাজে আসবেন না। সুস্থতার পর থেকে এই সময় শুরু হবে। এই সময়ে অল্পবয়সী কোনও আত্মীয় বা পারিবারিক বন্ধু দায়িত্ব নিতে পারেন।

বয়স্ক ও ঝুঁকিপ্রবণদের সুরক্ষা দেবার শ্লোগান বর্তমানে সুপ্রযোজ্য এবং কোভিড ১৯ আটকানোর বাস্তবোচিত কৌশল।

(ডক্টর এম এস শেষাদ্রি ভেলোরের ক্রিশ্চিয়ান মেডিক্যাল কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক এবং এনডোক্রোনোলজি অ্যান্ড মেডিসিন বিভাগের প্রধানষ বর্তমানে তিনি তামিলনাড়ুর রানিপেটে তিরুমালাই মিশন হাসপাতালের মেডিক্যাল ডিরেক্টর। ডক্টর টি জেকব জন ভেলোরের ক্রিশ্চিয়ান মেডিক্যাল কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক এবং ক্লিনিকাল ভাইরোলজি বিভাগের প্রধান।)

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন

কোভিড ১৯ ও বয়স্কদের করণীয়- বিশেষজ্ঞদের বিশ্লেষণ

দাদু-দিদা-ঠাকুরদা-ঠাকুমাদের লুকিয়ে ফেলুন- কোভিড ১৯ মোকাবিলায় ডাক দিয়েছেন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। বর্তমান অতিমারীর সময়ে এর চেয়ে সত্যি কথা আর হয় না। এ উচ্চারণ যেমন সাধারণ জ্ঞানের, তেমনই বিচক্ষণ এক প্রজ্ঞারও।

প্রজ্ঞার কথা কেন উঠল! সংক্রামক রোগের মহামারীর সময়ে দেখা গিয়েছে, যাঁরা সংক্রমিত তাঁদের কোয়ারান্টিনে রেখে, যাঁরা সুস্থ রয়েছেন তাঁদের সুরক্ষিত রাখলে দ্বিতীয় ধরনের মানুষেরা স্বাভাবিক জীবন অতিবাহিত করতে পারেন।

কোভিড ১৯: ফলস নেগেটিভ টেস্টের বিপদ

কিন্তু কোভিড অতিমারী বিলক্ষণ আলাদা। সারা পৃথিবীর মৃত্যুর লেখচিত্র দেখাচ্ছে মৃত্যুহার তাঁদেরই বেশি, যাঁরা বয়স্ক এবং যাঁদের আগে থেকেই অসংক্রমক কিন্তু ক্রনিক অসুখ রয়েছে।

মৃত্যুহার বাড়তে শুরু করেছে ৫৫ বছর থেকে, এবং বয়সবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে সে গ্রাফ আরও ঊর্ধ্বমুখী। ফলে, কোভিড ১৯ সংক্রান্ত মৃত্যু বয়স্ক ও দীর্ঘদিনের হৃদরোগী, ডায়াবেটিস রোগী ও দীর্ঘদিনের ফুসফুসের রোগীদের মধ্যে বাড়ছে। বয়স্ক যেসব মানুষদের দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থতা রয়েছে, তাঁদের মধ্যে মৃত্যুহার বেশি।

আমরা অনুমান করতে পারি এই মহামারী চলে যাবার আগে আমাদের জনসমুদয়ের ৫০ থেকে ৭০ শতাংশের মধ্যে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে উঠবে। যে কোনও সংক্রামক রোগের মহামারীর ইতিহাস এমনটাই বলে।

করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে সুপারকম্পিউটার- কীভাবে?

এই প্রতিরোধ ক্ষমতা যাঁদের মধ্যে গড়ে উঠবে, তাঁরা সকলেই অল্পবয়সী। শিশু ও ইয়ং অ্যাডাল্টজের মধ্যে অধিকাংশেরই কোনও রোগলক্ষণ থাকবে না বা সামান্য শ্বাসজনিত সমস্যা হবে, যা দু-এক সপ্তাহের মধ্যেই ঠিক হয়ে যাবে।

তবে, সমস্যা হল এঁরা এই সংক্রমণ বাড়ির বয়স্ক ও ঝুঁকিপ্রবণ সদস্যদের মধ্যে ছড়িয়ে দেবেন, ছড়িয়ে দেবেন কাজের জায়গায় বা সামাজিক ও ধর্মীয় জমায়েতে, এমনকি চারপাঁচজনের ছোট গ্রুপেও।

মনে রাখতে হবে, বয়স্ক ও ক্রনিক অসুখের জেরে ঝুঁকিপ্রবণদের SARS-CoV-2 ভাইরাস আক্রান্ত হবার আশঙ্কা ১০ থেকে ১৫ শতাংশ। যদি এই মহামারীর সময়ে তাঁদের আলাদা করা যায়, তাহলে এই রোগের হাত থেকে পার পেয়ে যাবার সম্ভাবনা রয়েছে তাঁদের। এই ধরনের আইসোলেশনকে রিভার্স কোয়ারান্টিন বা কোকুনিং (cocooning) নামে অভিহিত করা হচ্ছে।

মাস্ক ব্যবহার নিয়ে নানা মুনির নানা মত কেন?

কীভাবে এ কাজ করতে হবে! কী করণীয় আর কী নয়! খুব সহজ।

সবচেয়ে আগে, সবচেয়ে সহজে যেটা করা সম্ভব এই মানুষদেরকে বলা তাঁরা যাতে সংক্রমিত না হন, সেরকম একটা জীবনযাত্রার মধ্যে চলে যেতে।

এঁদের পরবর্তী কয়েকমাস, মহামারী শেষ না হওয়া পর্যন্ত কঠোরভাবে বাড়িতে থাকতে বলতে হবে। সরকারি পেনসন, রেশন, বিমানূল্যের ওষুধ ইত্যাদি সবই তাঁদের বাড়িতে ডেলিভারি দিতে হবে।

তাঁদের শারীরিক মানসিক চাহিদা মেটাতে হবে পরিবারের সদস্যদের। স্বাস্থ্যের সমস্যা মেটাতে হবে টেলিফোনে। এঁদের সঙ্গে কোনও অসুস্থ ব্যক্তিকে দেখা করতে দেওয়া যাবে না, জ্বরাক্রান্ত কাউকেও নয়। এঁদের সবসময়েই মাস্ক পরে থাকতে হবে, এমনকি বাড়ির লোক বা কাজের লোকের সঙ্গে কথা বলবার সময়েও।

এঁরা একেবারেই কোনও জমায়েতে যাবেন না, কিন্তু সামাজিকভাবে অন্যদের সঙ্গে টেলিফোন ও অন্যান্য মাধ্যমে যোগাযোগ রাখতে পারবেন। সময় কাটাবার জন্য এঁরা ইন্ডোর গেম, পড়া, ছবি আঁকা, বাগান করা, বাজনা বাজানোর মত কাজ করতে পারেন।

পরিবারের শিশুদের সঙ্গেও এঁরা সময় কাটাতে পারেন, কিন্তু সেক্ষেত্রে অন্তত ২ মিটার দূরত্ব বজায় রাখতে হবে কারণ স্কুল থেকে শিশুরা সংক্রমণ নিয়ে আসতে পারে। তাঁদের সামনে সকলেরই মুখোশ পরা উচিত।

এঁদের সকলকেই বারবার হাত ধোয়া অভ্যেস করতে হবে, বিশেষ করে ওয়াশ বেসিন, জলের কল, দরজার হাতল বা লিফটের বোতাম টেপার পর। হাত ধোবার সময়ে জলের কলও ধুয়ে মুছে নিতে হবে।

মাস্কের পর কি গ্লাভস? কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

দরজা খোলবার সময়ে এঁরা যদি পেপার ন্যাপকিন বা রুমাল ব্যবহার করেন, তাহলে সবচেয়ে ভাল হয়। অন্য কোনও পরিবারের সদস্যদের মোবাইল ফোন এঁদের ব্যবহার করা উচিত নয়।

তাঁদের শৌচাগারের উপকরণগুলি আলাদা হলে ভাল হয় এবং নির্দিষ্ট সময় পর পর ঘর ও বাথরুম সোডিয়াম হাইপোক্লোরাইট সলিউশন বা সাবান জল দিয়ে মোছা দরকার।

এঁদের পৃথক বাথরুম বা টয়লেট থাকলে ভাল হয়। যদি অন্যদের সঙ্গে বাথরুম শেয়ার করতে হয় তাহলে তা ব্যবহারের আগে ও পরে সাবান ও জল দিয়ে পরিষ্কার করে নেওয়া উচিত।

অনেক বয়স্ক মানুষ একা থাকেন, তাঁদের পরিবারের মধ্যে থেকে বা বাইরে থেকে কেয়ারটেকারের প্রয়োজন, এই কেয়ারটেকারদের বয়স চল্লিশের নিচে হলেই ভাল। কেয়ারটেকারকেও মাস্ক পরতে হবে এবং শারীরিকভাবে সাহায্যের পর খুব ভালভাবে হাত পরিষ্কার করতে হবে।

কেয়ারটেকার নিজে বা তাঁর পরিবারের কেউ যদি জ্বর জ্বর বোধ করেন, তাহলে তিনি চার সপ্তাহ কাজে আসবেন না। সুস্থতার পর থেকে এই সময় শুরু হবে। এই সময়ে অল্পবয়সী কোনও আত্মীয় বা পারিবারিক বন্ধু দায়িত্ব নিতে পারেন।

বয়স্ক ও ঝুঁকিপ্রবণদের সুরক্ষা দেবার শ্লোগান বর্তমানে সুপ্রযোজ্য এবং কোভিড ১৯ আটকানোর বাস্তবোচিত কৌশল।

(ডক্টর এম এস শেষাদ্রি ভেলোরের ক্রিশ্চিয়ান মেডিক্যাল কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক এবং এনডোক্রোনোলজি অ্যান্ড মেডিসিন বিভাগের প্রধানষ বর্তমানে তিনি তামিলনাড়ুর রানিপেটে তিরুমালাই মিশন হাসপাতালের মেডিক্যাল ডিরেক্টর। ডক্টর টি জেকব জন ভেলোরের ক্রিশ্চিয়ান মেডিক্যাল কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক এবং ক্লিনিকাল ভাইরোলজি বিভাগের প্রধান।)

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন

Advertisment