ডিজিটাল নজরদারির বিরুদ্ধে জনস্বার্থ মামলার দ্রুত শুনানির আবেদন খারিজ

কেন্দ্রের নজরদারি নিয়ে সোচ্চার হয়েছে একাধিক বিরোধী দল। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় টুইট করে জানিয়েছেন, এতে সাধারণ মানুষের হয়রানি বাড়ল।

কেন্দ্রের নজরদারি নিয়ে সোচ্চার হয়েছে একাধিক বিরোধী দল। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় টুইট করে জানিয়েছেন, এতে সাধারণ মানুষের হয়রানি বাড়ল।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

১০টি কেন্দ্রীয় সংস্থা এখন থেকে নজরদারি চালাতে পারবে দেশের যে কোনো কম্পিউটারের ওপর। কেন্দ্রের সাম্প্রতিক সিদ্ধান্ত নিয়ে তোলপাড় সারা দেশ। এর মাঝেই কেন্দ্র থেকে জারি করা বিজ্ঞপ্তির বিরুদ্ধে শীর্ষ আদালতে একটি জনস্বার্থ মামলা করা হয়েছে। সেই মামলার দ্রুত শুনানির আবেদন খারিজ করল শীর্ষ আদালত।

Advertisment

কেন্দ্রের ২০ ডিসেম্বরের বিজ্ঞপ্তির বিরুদ্ধে শীর্ষ আদালতে আবেদন করেছেন আইনজীবী মনোহরলাল শর্মা। বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের এই নির্দেশ প্রযোজ্য হবে ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো, নার্কোটিকস কন্ট্রোল ব্যুরো, এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট, সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ডাইরেক্ট ট্যাক্সেস, ডিরেক্টরেট অফ রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্স, সেন্ট্রাল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন, ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি, ক্যাবিনেট সেক্রেটারিয়েট (রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস উইং), ডিরেক্টরেট অফ সিগন্যাল ইন্টেলিজেন্স (শুধুমাত্র জম্মু কাশ্মীর, উত্তর পূর্বাঞ্চল এবং আসামের সার্ভিস এলাকার জন্য), এবং দিল্লির পুলিশ কমিশনারের ক্ষেত্রে। অর্থাৎ এরা সবাই দেশের যে কোনো কম্পিউটারের ওপর নজর রাখতে পারবে।

আরও পড়ুন, এনডিএ জমানায় মন্ত্রীদের বিদেশ সফরের খরচ কত, জানতেন?

Advertisment

কেন্দ্রের নজরদারি নিয়ে সোচ্চার হয়েছে একাধিক বিরোধী দল। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় টুইট করে জানিয়েছেন, এতে সাধারণ মানুষের হয়রানি বাড়ল। কংগ্রেস সভাপতি মোদীকে আক্রমণ করেছেন, 'নিরাপত্তাহীনতায় ভোগা প্রধানমন্ত্রী' বলে।

Read the full story in English