Advertisment

অ্যাপেলের সেলস ম্যানেজারকে গুলি, এখনও সব প্রশ্নের উত্তর মিলছে না

সংবাদমাধ্যমকে অভিযুক্ত প্রশান্ত চৌধরী জানিয়েছেন, বিবেক তেওয়ারি এবং সানা খান গাড়ি নিয়ে তাঁদের চাপা দেওয়ার চেষ্টা করছিলেন, ফলে তাঁদের থামাতে বাধ্য হয়ে গুলি চালিয়েছেন তিনি।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

শুক্রবার রাতে পুলিশের গুলিতে মারা যান বিবেক।

অ্যাপেল সংস্থার ৩৮ বছর বয়সী আধিকারিক বিবেক তেওয়ারিকে খুনের দায়ে এক কনস্টেবলকে গ্রেফতার করা হয়েছে বটে, তবে বহু প্রশ্নের উত্তর এখনও অধরা। অভিযুক্ত প্রশান্ত চৌধরী কেন গুলি চালিয়েছিল তা এখনও স্পষ্ট নয়। এফআইআরে বিবেক তোওয়ারীর সহকর্মী সানা খান, যিনি ঘটনার সময়ে বিবেকের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন, তিনি জানিয়েছেন, ‘‘দুজন পুলিশ বাইকে চেপে এসেছিল। আমরা ওদের এড়ানোর চেষ্টা করছিলাম, তখন ওরা আমাদের থামায়। হঠাৎ, আমি গুলির শব্দ শুনতে পাই...’’

Advertisment

বিবেক তেওয়ারিকে যারা থামানোর চেষ্টা করেছিল সেই প্রশান্ত চৌধরী এবং সন্দীপ কুমার গোমতী নগর থানায় পোস্টেড ছিল। এদের দুজনকেই গ্রেফতার করা হয়েছে এবং পরে তাদের কাজ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন, অ্যাপেলের সেলস ম্যানেজারকে গুলি করে মারার দায়ে গ্রেফতার কনস্টেবল

সংবাদমাধ্যমকে অভিযুক্ত প্রশান্ত চৌধরী জানিয়েছে, বিবেক তেওয়ারি এবং সানা খান গাড়ি নিয়ে তাঁদের চাপা দেওয়ার চেষ্টা করছিলেন, ফলে তাঁদের থামাতে বাধ্য হয়ে গুলি চালিয়েছে তারা ।

এই গুলিচালনার ঘটনার নিন্দা করেছেন উত্তরপ্রদেশের পুলিশ কর্তা ও পি সিং। তিনি বলেছেন এটি একটি ফৌজদারি মামলা এবং কোনও পুলিশ যে কাউকে গুলি করতে পারে না বলেও জানিয়েছেন তিনি। ও পি সিং বলেছেন, কনস্টেবলরা বাইকে সওয়ার ছিল।  চেকিংয়ের জন্য় তারা বিবেক তেওয়ারির গাড়ি থামাতে যায়। কিন্তু তিনি গাড়ি থামাননি এবং গাড়ি দিয়ে বাইকে ধাক্কা মারার চেষ্টা করেছিলেন।

প্রশান্ত চৌধরির কাছে পিস্তল কী করে এল এ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে পুলিশের এক পদস্থ কর্তা জানিয়েছেন, ‘‘লখনউতে ২০১৩ সাল থেকে পুলিশ কনস্টেবলরা পিস্তল বহন করে। তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।’’

uttar pradesh yogi adityanath
Advertisment