বিমস্টেক সংগঠনের সমস্ত সদস্যরা আমন্ত্রিত হলেন ৩০ মে'র প্রধানমন্ত্রীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে। ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোর সঙ্গে দক্ষিণ এবং দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় রাখার উদ্দেশে তৈরি বিমস্টেকের সদস্যদের মধ্যে ভারত ছাড়াও রয়েছে বাংলাদেশ, মায়ানমার, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, নেপাল এবং ভুটান। বৃহস্পতিবার নয়াদিল্লির রাষ্ট্রপতিভবনে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য সমস্ত সদস্য দেশের নেতারা আমন্ত্রণ পেয়েছেন।
কিরগিজ গণতন্ত্র এবং মরিশাসের নেতাদেরকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তবে পিটিআই সূত্রে খবর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দ্বিতীয়বারের জন্য শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারছেন না, তার বদলে মন্ত্রী একেএম মোজাম্মেল হক শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন।
শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী পাকিস্তানের কোনও প্রতিনিধিকে আমন্ত্রন করা হয়নি। ২০১৪ সালে নওয়াজ শরিফকে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানিয়ে সাড়া ফেলে দিয়েছিল মোদী সরকার। কিন্তু তারপর দু'দেশের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি হওয়ায় এ বছর আমন্ত্রিত হলেন না পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান।
আরও পড়ুন, “অংকের হিসেবকে হারিয়ে কাজ করেছে শুধু রসায়ন”
শনিবার রাষ্ট্রপতি কোবিন্দ মোদিকে অনুরোধ করেন মন্ত্রী পরিষদের সদস্যদের নাম ও শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানের দিন তারিখ সম্পর্কে জানাতে অনুরোধ করেন।
গতকাল রাতে মোদী রাষ্ট্রপতি কোবিন্দের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সরকার গঠনের দাবি জানান। তার ঠিক আগেই বিজেপির সংসদীয় দলের নেতা নির্বাচিত হন তিনি। বিজেপি সভাপতি অমিত শাহের নেতৃত্বে এনডিএ-র এক প্রতিনিধি দল রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করে এনডিএ-র দলগুলির সমর্থনের চিঠিও দিয়েছে।
Read the full story in English