Advertisment

জম্মু-কাশ্মীর নির্বাচন নিয়ে জল্পনার অবসান, কী জানালেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার?

৩৭০ ধারা বাতিলের পর প্রথমবারের মতো জম্মু ও কাশ্মীরে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
Election Commission has removed the OC of Sagardighi ps

সাগরদিঘি উপ-নির্বাচনের আগে বড় পদক্ষেপ কমিশনের।

কবে অনুষ্ঠিত হবে জম্মু ও কাশ্মীরে নির্বাচন? বড় ঘোষণা কমিশনের। ৩৭০ ধারা বাতিলের পর প্রথমবারের মতো জম্মু ও কাশ্মীরে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে গিয়েছে সমস্ত প্রক্রিয়া। নির্বাচনী প্রক্রিয়া শেষ  হওয়ার পরে, প্রধান নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার বুধবার ঘোষণা করেন, আবহাওয়া, নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয় এবং অন্যান্য নির্বাচনের সময়সূচীর কথা বিবেচনা করেই জম্মু ও কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করা হবে। ত্রিপুরা, নাগাল্যান্ড এবং মেঘালয়ের নির্বাচন ঘোষণার জন্য একটি সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান ইতিমধ্যেই জম্মু ও কাশ্মীরে নির্বাচনী সংক্রান্ত সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে।

Advertisment

তিনি আরও বলেন, কমিশন ভোটের নির্ঘন্ট ঘোষণার আগে আবহাওয়া, নিরাপত্তা সংক্রান্ত উদ্বেগের বিষয়ের পাশাপাশি অন্যান্য বেশ কিছু বিষয় বিবেচনা করবে এবং তার পর নির্বাচনের দিন ঘোষণা করা হবে। উত্তর-পূর্বের তিনটি রাজ্যে নির্বাচনের পর সম্ভবত আগামী মে মাসেই অনুষ্টিত হতে চলেছে কর্ণাটকের বিধানসভা নির্বাচন। ৯০ আসন বিশিষ্ট বিধানসভায় জম্মু অঞ্চলে ৪৩টি এবং কাশ্মীরে ৪৭টি আসন রয়েছে।

আরও পড়ুন: < পঞ্চায়েতে সাফল্যের খোঁজে বিজেপি, তৃণমূলকে ঠেকাতে আজ কী বার্তা দেবেন নাড্ডা? >

জম্মু ও কাশ্মীরের ভোট নিয়ে স্পষ্ট ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার। তিনি বলেন, যে জম্মু ও কাশ্মীরের বিধানসভা নির্বাচন আবহাওয়া এবং নিরাপত্তা উদ্বেগ সহ বিভিন্ন কারণের কথা মাথায় রেখে অনুষ্ঠিত হবে। জম্মু ও কাশ্মীরের চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ২৫ নভেম্বর ২০২২-এ প্রকাশিত হয়েছিল। এই তালিকাটি ২০১৯ সালে জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা বিলোপের পরে নউন করে প্রকাশ করা হয়েছে। ৩৭০ ধারা বাতিলের পর জম্মু ও কাশ্মীর থেকে একটি বিশেষ রাজ্যের মর্যাদা বাতিল করা হয়েছে। এর সঙ্গে জম্মু ও কাশ্মীর থেকে লাদাখকে আলাদা করে দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল তৈরি করেছে কেন্দ্র সরকার। জম্মু ও কাশ্মীরের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিধানসভা আসনের সংখ্যা ৮৩ থেকে বেড়ে ৯০ হয়েছে।

jammu and kashmir election commission
Advertisment