কাশ্মীর ইস্যুতে ইসলামাবাদে চিনা রাষ্ট্রদূতের মন্তব্যে বিতর্ক, কড়া জবাব ভারতের
নয়াদিল্লি, জানিয়েছে, কাশ্মীর ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়। কাশ্মীর ভারত-পাক দ্বিপাক্ষিক বিষয়। যা দুই দেশ আলোচনার ভিত্তিতে সমাধান করবে। এনিয়ে চিন যেন অনধিকার চর্চা না করে।
কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তানের পাশেই রয়েছে বেজিং। ইসলামাবাদে নিযুক্ত চিনের রাষ্ট্রদূতের এই মন্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া দিল ভারত। নয়াদিল্লি, জানিয়েছে, কাশ্মীর ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়। এছাড়া কাশ্মীর সমস্যা ভারত-পাক দ্বিপাক্ষিক বিষয়। কাশ্মীর সমস্যা দুই দেশ আলোচনার ভিত্তিতে সমাধান করবে। এনিয়ে চিন যেন অনধিকার চর্চা না করে।
Advertisment
আগামী ১১ই অক্টোবর ভারতে আসার কথা রয়েছে চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের। প্রধানমন্ত্রী মোদীর উপস্থিতিতে একটি সম্মেলনে যোগ দেওয়ার কথা তাঁর। তার আগে কাশ্মীর নিয়ে চিনের রাষ্ট্রদূতের বিতর্কিত মন্তব্য ও নয়াদিল্লির কড়া অবস্থানকে আন্তর্জাতিক রাজনীতির প্রেক্ষিতে যথেষ্ট তাৎপর্যবাহী বলেই মনে করা হচ্ছে।
পাক সংবাদ পত্র এক্সপ্রেস ট্রিবিউনে প্রকাশিত রিপোর্ট অনুশারে, গত শুক্রবার ইসলামাবাদে চিনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও জিং কাশ্মীর নিয়ে মুখ খোলেন। তিনি বলেন, 'কাশ্মীরিদের মৌলিক অধিকার পুনপ্রতিষ্ঠা ও ন্যায় বিচারের দাবিতে আমরা চেষ্টা চালাচ্ছি। কাশ্মীর সমস্যার যুক্তিপূর্ণ সমাধান হওয়া উচিত। এই ইস্যুতে ও আঞ্চলিক শান্তির লক্ষ্যে পাকিস্তানের পাশে রয়েছে চিন।'
উল্লেখ্য, চিনা বিদেশমন্ত্রী ওয়াং জি কাশ্মীর নিয়ে গত মাসেই রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় কাশ্মীর ইস্যুটি তুলে ধরেন। মূলত চিনের প্রস্তাবেই নিরাপত্তা পরিষদে ৩৭০ ধারা রদের পর কাশ্মীর নিয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকে অংশগ্রহণকারী ১৫ দেশের মধ্যে অধিকাংশ জানায়, কাশ্মীর ইস্যু ভারত ও পাকিস্তানের দ্বিপাক্ষিক বিষয়। ফলে অন্তর্জাতিক মঞ্চে কোণঠাসা হয় ইসলামাবাদ।।
চিনা বিদেশমন্ত্রী ওয়াং জি বলেছিলেন, 'কাশ্মীর নিয়ে অতীত থেকেই সমস্যা রয়েছে। রাষ্ট্রসংঘের সনদ মেনেই এই সমস্যার সমাধান হওয়া উচিত। একতরফা ভাবে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত নয়। ভারত ও পাকিস্তানের প্রতিবেশী হিসাবে চিন চায় কাশ্মীর সমস্যা যুক্তিপূর্ণভাবে সমাধান হচ্ছে ও আঞ্চলিক শান্তি বজায় রয়েছে।'
এই মন্তব্যের প্রেক্ষিতে ভারতের বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রাবিশ কুমার জানান, 'চিন জানে যে জম্মু কাশ্মীর ও লাদাখ ভারতের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। বর্তমানে কেন্দ্রীয় সরকার যে পদক্ষেপ করেছে তা ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়।'
কাশ্মীর ইস্যুতে ইসলামাবাদে চিনা রাষ্ট্রদূতের মন্তব্যে বিতর্ক, কড়া জবাব ভারতের
নয়াদিল্লি, জানিয়েছে, কাশ্মীর ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়। কাশ্মীর ভারত-পাক দ্বিপাক্ষিক বিষয়। যা দুই দেশ আলোচনার ভিত্তিতে সমাধান করবে। এনিয়ে চিন যেন অনধিকার চর্চা না করে।
Follow Us
কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তানের পাশেই রয়েছে বেজিং। ইসলামাবাদে নিযুক্ত চিনের রাষ্ট্রদূতের এই মন্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া দিল ভারত। নয়াদিল্লি, জানিয়েছে, কাশ্মীর ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়। এছাড়া কাশ্মীর সমস্যা ভারত-পাক দ্বিপাক্ষিক বিষয়। কাশ্মীর সমস্যা দুই দেশ আলোচনার ভিত্তিতে সমাধান করবে। এনিয়ে চিন যেন অনধিকার চর্চা না করে।
আগামী ১১ই অক্টোবর ভারতে আসার কথা রয়েছে চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের। প্রধানমন্ত্রী মোদীর উপস্থিতিতে একটি সম্মেলনে যোগ দেওয়ার কথা তাঁর। তার আগে কাশ্মীর নিয়ে চিনের রাষ্ট্রদূতের বিতর্কিত মন্তব্য ও নয়াদিল্লির কড়া অবস্থানকে আন্তর্জাতিক রাজনীতির প্রেক্ষিতে যথেষ্ট তাৎপর্যবাহী বলেই মনে করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: পাসপোর্টে অন্তর্ভুক্তি নয় সমলিঙ্গের জীবনসঙ্গীর নাম, জানাল বিদেশমন্ত্রক
পাক সংবাদ পত্র এক্সপ্রেস ট্রিবিউনে প্রকাশিত রিপোর্ট অনুশারে, গত শুক্রবার ইসলামাবাদে চিনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও জিং কাশ্মীর নিয়ে মুখ খোলেন। তিনি বলেন, 'কাশ্মীরিদের মৌলিক অধিকার পুনপ্রতিষ্ঠা ও ন্যায় বিচারের দাবিতে আমরা চেষ্টা চালাচ্ছি। কাশ্মীর সমস্যার যুক্তিপূর্ণ সমাধান হওয়া উচিত। এই ইস্যুতে ও আঞ্চলিক শান্তির লক্ষ্যে পাকিস্তানের পাশে রয়েছে চিন।'
উল্লেখ্য, চিনা বিদেশমন্ত্রী ওয়াং জি কাশ্মীর নিয়ে গত মাসেই রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় কাশ্মীর ইস্যুটি তুলে ধরেন। মূলত চিনের প্রস্তাবেই নিরাপত্তা পরিষদে ৩৭০ ধারা রদের পর কাশ্মীর নিয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকে অংশগ্রহণকারী ১৫ দেশের মধ্যে অধিকাংশ জানায়, কাশ্মীর ইস্যু ভারত ও পাকিস্তানের দ্বিপাক্ষিক বিষয়। ফলে অন্তর্জাতিক মঞ্চে কোণঠাসা হয় ইসলামাবাদ।।
চিনা বিদেশমন্ত্রী ওয়াং জি বলেছিলেন, 'কাশ্মীর নিয়ে অতীত থেকেই সমস্যা রয়েছে। রাষ্ট্রসংঘের সনদ মেনেই এই সমস্যার সমাধান হওয়া উচিত। একতরফা ভাবে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত নয়। ভারত ও পাকিস্তানের প্রতিবেশী হিসাবে চিন চায় কাশ্মীর সমস্যা যুক্তিপূর্ণভাবে সমাধান হচ্ছে ও আঞ্চলিক শান্তি বজায় রয়েছে।'
আরও পড়ুন: ত্রিপুরায় স্পেশাল ইকনমিক জোন, সবুজ সংকেত কেন্দ্রের
এই মন্তব্যের প্রেক্ষিতে ভারতের বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রাবিশ কুমার জানান, 'চিন জানে যে জম্মু কাশ্মীর ও লাদাখ ভারতের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। বর্তমানে কেন্দ্রীয় সরকার যে পদক্ষেপ করেছে তা ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়।'
Read the full story in English