সংক্রমক করোনার স্ট্রেন কলকাতাতেও? ব্রিটেন থেকে আসা যাত্রীদের দেহে মিলল ভাইরাস

রবিবারই ব্রিটেন থেকে শহরে আসা দুজনের দেহে কোভিড ভাইরাস পাওয়া গিয়েছে। সূত্রের খবর তাদের কলকাতার একটি হাসপাতালে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে।

রবিবারই ব্রিটেন থেকে শহরে আসা দুজনের দেহে কোভিড ভাইরাস পাওয়া গিয়েছে। সূত্রের খবর তাদের কলকাতার একটি হাসপাতালে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
britain new corona virus strain

যে ভয় হচ্ছিল সেই আশঙ্কাই কি সত্যি হল? করোনার নয়া সংক্রামক স্ট্রেনে বিপর্যস্ত ব্রিটেন থেকে সেই ভাইরাস এবার কলকাতাতেও? সেই একই স্ট্রেন এসেছে কি না তা এখনও স্পষ্ট নয়, তবে সরকারি আধিকারিক সূত্রে খবর, ব্রিটেন থেকে ভারতে আসা তিন যাত্রীর দেহে করোনার ইতিবাচক সাড়া মিলেছে। তবে এই করোনা ভাইরাস, ব্রিটেনের সংক্রমক ভাইরাসের স্ট্রেন কি না তা এখন পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে, এমনটাই জানিয়েছে সংবাদসংস্থা রয়টার্স।

Advertisment

এদিকে, রবিবারই ব্রিটেন থেকে শহরে আসা দুজনের দেহে কোভিড ভাইরাস পাওয়া গিয়েছে। সূত্রের খবর তাদের কলকাতার একটি হাসপাতালে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে। ২৫ জন যাত্রীর মধ্যে এই দু'জনের করোনা পজিটিভ আসে।

পরিস্থিতি বিচার করে ইতিমধ্যেই নয়া স্ট্রেন নিয়ে ভারতে নতুন নির্দেশিকা জারি করল স্বাস্থ্যমন্ত্রক।

Advertisment

আরও পড়ুন, একা নন, করোনায় আক্রান্ত আবীর চট্টোপাধ্যায়ের পরিবারের সবাই

এদিকে, এই নয়া করোনাভাইরাস নিয়ে দেশের মানুষকে অযথা আতঙ্কিত হতে বারণ করেছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা: হর্ষ বর্ধন। তিনি জানিয়েছেন যে করোনা ভাইরাসের এই নতুন স্ট্রেন নিয়ে সররকম নজরদারি রাখছে। ইতিমধ্যেই এই স্ট্রেনের বিষয়টি নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রকের শীর্ষ উপদেষ্টারা আলোচনা সারবেন। এখনও পর্যন্ত যা খবর সেই অনুসারে এই স্ট্রেনটি সবচেয়ে মারাত্মক। তাই কিছুটা হলেও চিন্তিত দেশ।

তাই, ব্রিটেনে করোনাভাইরাসের নয়া স্ট্রেনের হদিশ মেলার পর এবার নড়েচড়ে বসেছে ভারতও। ২৩ ডিসেম্বর থেকে আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ইংল্যান্ডের সঙ্গে সমস্ত বিমান পরিষেবা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নয়া দিল্লি। এদিকে, ভারতে এই প্রথম দৈনিক আক্রান্ত ২০ হাজারের নীচে। গত ছ'মাসের পরিসংখ্যানে রেকর্ড। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১৯ হাজার ৫৫৬ জন।

Read the full story in English

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন

coronavirus COVID-19