প্রতিদিনই দেশে নতুন নতুন রেকর্ড তৈরি করছে করোনা। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৪৯৭০ জন। যার ফলে মোট আক্রান্তের সংখ্যা পেরোল এক লক্ষ। সোমবারে আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৯৬১৬৯। আজ সেই সংখ্যা পৌঁছল ১০১১৩৯ তে। মৃত্যু হয়েছে ৩১৬৩ জনের। তবে বাড়ছে সুস্থতার হারও। এখনও পর্যন্ত করোনা থাবা থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৩৯১৭৩। বিশ্বে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৪০ লক্ষ ৭০ হাজার। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ৩ লক্ষ ১৫ হাজার।
করোনা ভাইরাসকে রুখতে সবরকম ভাবেই প্রস্তুত হচ্ছে বাংলা। দেশে এবং রাজ্যে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা। সেই পরিস্থিতিতে রাজ্যের ৬৯ তম কোভিড হাসপাতাল হিসেবে কেপিসি মেডিকেল কলেজকে সাজান হল।
বাংলায় করোনার দাপট বেড়েই চলেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে আরও ১৪৮ জনের শরীরে কোভিড ১৯ মিলেছে বলে খবর। এ নিয়ে পশ্চিমবঙ্গে ভাইরাসে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২,৮২৫। করোনায় বাংলায় মৃত বেড়ে হয়েছে ১৭২। এই মুহূর্তে করোনায় অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা ১৫৭৫। রাজ্যে করোনায় সুস্থ হয়েছেন ১০০৬ জন, স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন সূত্রে জানা গিয়েছে। রাজ্যে করোনা সংক্রমণের নিরিখে শীর্ষে কলকাতা (৭০৬), এরপরই রয়েছে হাওড়া (৩৮৩) , উত্তর ২৪ পরগনা (২০৬), হুগলি (১০০)।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন
Live Blog
Coronavirus Lockdown Situation In India-West Bengal Kolkata Updates. করোনা লকডাউন পরিস্থিতির সব খবর জানতে চোখ রাখুন এখানে...
পরীক্ষা কক্ষে প্রত্যেক পরীক্ষার্থীকে পরে থাকতে হবে মাস্ক এবং কাছে রাখতে হবে নিজস্ব স্ট্যানিটাইজার এমনই কড়া নির্দেশ দিয়েছে সেন্ট্রাল বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এক্সামিনেশন (সিবিএসই)। জুলাই মাসের ১ তারিখ থেকে শুরু হচ্ছে বাকি থাকা পরীক্ষা। সোমবার নতুন করে পরীক্ষাসূচী প্রকাশ করেছে বোর্ড। উত্তর পূর্ব দিল্লির শিক্ষার্থীদের মধ্যে যারা দাঙ্গার কারণে পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি, তাদের জন্য পুনরায় পরীক্ষা নেওয়া হবে।
বিস্তারিত পড়ুন- সিবিএসই পরীক্ষার্থীদের জন্য কড়া নিয়ম, সঙ্গে রাখতে হবে স্যানিটাইজার
করোনা আবহে লকডাউনে পরিযায়ী শ্রমিকদের ঘরে ফেরার জন্য় কেন্দ্রের থেকে আরও ট্রেন চাওয়ার অনুরোধ করতে রাজ্য়গুলোকে চিঠি লিখল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। পরিযায়ীদের জন্য় অতিরিক্ত বাস চালানোর কথাও বলা হয়েছে চিঠিতে।
সারা বিশ্বে সাড়া ফেলে দেওয়া করোনাকে রুখতে একের পর এক দাওয়াইয়ের খোঁজে রয়েছেন গবেষকরা। তবে এবার হোমিও-অ্যালো নয়, আয়ুর্বেদিক ঔষধি অশ্বগন্ধায় পাওয়া গেল কোভিড-নাশক উপাদান। আইআইটি দিল্লি এবং জাপানের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ অ্যাডভান্স ইন্ডাস্ট্রিয়াল সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির যৌথভাবে গবেষণায় উঠে এসেছে এমনই তথ্য। যেখানে দেখা গিয়েছে অশ্বগন্ধার মধ্যে যে উপাদান রয়েছে তা ভেষজ গুণ এবং প্রতিরোধ ক্ষমতা রুখতে পারে করোনার জীবাণুকে। সবিস্তারে পড়ুন- করোনা প্রতিরোধে কার্যকরী ভূমিকা নিতে পারে অশ্বগন্ধা
মঙ্গলবার কলকাতার কেপিসি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল রাজ্যের ৬৯ তম ডেডিকেটেড কোভিড হাসপাতাল হিসেবে ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি জানান ২০০টি শয্যাবিশিষ্ট এই হাসপাতালে সম্পূর্ণ নিখরচায় করোনা চিকিৎসা করা হবে।
একের পর পর পরিযায়ী শ্রমিকের মৃত্যুতে ফের প্রশ্ন উঠছে লকডাউনে শ্রমিক নিরাপত্তা নিয়ে। মঙ্গলবার মহারাষ্ট্র থেকে যে বাসে করে শ্রমিকেরা নিজভূমে ফিরছিলেন সেই বাসটি ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনার মুখে পড়ে। ঘটনাস্থলেই মারা যান তিন পরিযায়ী শ্রমিক। বিস্তারিত পড়ুন- মহারাষ্ট্রে বাস দুর্ঘটনায় মৃত তিন পরিযায়ী শ্রমিক
করোনার পাশাপাশি মৃত্যুমিছিল অব্যাহত পরিযায়ী শ্রমিকদেরও। মঙ্গলবার সকালে এক মর্মান্তিক দুর্ঘটনার সাক্ষী হল বিহার। ভাগলপুর জেলার নৌগাছিয়াতে বেঙ্গালুরু থেকে আসা ট্রেনের ১৫ জন যাত্রীকে পিষে দিল অপর একটি ট্রাক। একই ঘটনার সাক্ষী মহারাষ্ট্রও। সেখানেও বাসের ধাক্কায় মৃত্যু হল তিন পরিযায়ী শ্রমিকের।এই ঘটনার পর শ্রমিক স্পেশাল ট্রেন থেকে আসা যাত্রীদের সুবিধার্থে পরিবহনের জন্য সরকার যে ব্যবস্থা করেছে তাতে প্রশ্ন উঠছে। বিস্তারিত পড়ুন- বিহারের ট্রাকের তলায় পিষে মৃত্যু ৯ পরিযায়ী শ্রমিকের
পরিযায়ী শ্রমিক ইস্যুতে রাজ্যগুলিকে ফের চিঠি কেন্দ্রের। শ্রমিকদের বাড়ি ফেরা নিশ্চিত করতে আরও বিপুল সংখ্যক ট্রেনের আবেদন করুক রাজ্যগুলি চিঠিতে এমন কথাই বলা হয়েছে। এছাড়াও বাসের সংখ্যা বাড়ানোর কথাও উল্লেখ রয়েছে। পরযায়ী যাতে এই লকডাউনের মধ্যে বাড়ি ফেরার আতঙ্কে রাস্তা কিংবা রেলপথ দিয়ে না ফেরেন তাও নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে রাজ্যগুলিকে।
সারা দেশ জুড়ে লকডাউন। নোভেল করোনা ভাইরাসের হাত থেকে নিষ্কৃতি পাচ্ছেন না কেউই। এরই মধ্যে করোনা ভাইরাসের হদিশ মিলল রাজ-শুভশ্রীর আবাসনে। বাইপাসের ধারের এই অভিজাত আবাসনে নিরাপত্তা জোরদার। তবুও কীভাবে থাবা বসাল কোভিড ১৯! আবাসনের বাস একঝাঁক টলিউড তারকাদের। রয়েছেন রাজ-শুভশ্রী, পায়েল সরকার, শ্রাবন্তী, অরিন্দম শীলের মতো ব্যক্তিত্বরা। সবিস্তারে পড়ুন, রাজ-শুভশ্রীর আবাসনে করোনা হানা, আতঙ্কে আবাসনের বাকি তারকারাও
দেশে চতুর্থ দফার লকডাউন ঘোষণার পাশাপাশি নিয়মের ফাঁস কিছুটা শিথিল করতেই শ্রমিকদের বিষয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্র। লকডাউনের এই সময়ে কারখানা এবং ব্যবসাবাণিজ্য খোলার ক্ষেত্রে অনেকটাই ছাড় দিয়েছে কেন্দ্র। কেবলমাত্র কনটেনমেন্ট এলাকা ছাড়া সব এলাকাতেই ছাড় রয়েছে ব্যবসায়। এই পরিস্থিতিতে শ্রমিকদের বাধ্যতামূলক বেতন দেওয়ার যে পূর্ব আদেশ ছিল তা প্রত্যাহার করল কেন্দ্র। বিস্তারিত পড়ুন- লকডাউন শিথিল হতেই শ্রমিকদের বাধ্যতামূলক বেতন দেওয়ার আদেশ প্রত্যাহার কেন্দ্রের
* ৩১ মে পর্যন্ত বেসরকারি এবং সরকারি সংস্থায় ৫০ শতাংশ লোক নিয়েই কাজ চলবে।
* মলের ভিতর যে অফিস আছে সেটা খুলবে। তবে শপিং মল খুলবে না।
* হোটেল খুলবে সামাজিক দূরত্ব মেনে। রেস্তোরাঁ এখনই খুলবে না।
* বেসরকারি বাসদের বলব এই সময়টা মানুষের পাশে আমাদের দাঁড়ানো উচিত। আপনারা ভালভাবে বিষয়টিকে নিয়ে বাস চালান।
* অটোতে দু জন করে নেওয়া হবে। পুলিশ মিটিং করে ঠিক করে নেবে অটো ইউনিয়নগুলির সঙ্গে।
* খেলা চলবে কিন্তু ভিড় করা যাবে না।
* সামাজিক দূরত্বের বিধির ক্ষেত্রে আগে সর্বোচ্চ ৭ জন থাকতে পারত কোনও অনুষ্ঠানে, তা বাড়িয়ে আমরা ১৫ জন করলাম। বিয়েবাড়ি থেকে অন্যান্য অনুষ্ঠানের জন্য এটাই এখন নিয়ম।
* সেলুন, বিউটি পার্লার খোলার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে কিন্তু শর্ত সাপেক্ষে। সব নিয়ম মানতেই হবে। যে যন্ত্র ব্যবহার করা হবে তা বারবার স্যানিটাইজ করতে হবে। কীভাবে স্যানিটাইজ করতে হবে তা একটি নির্দেশিকা দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হবে।
* লকডাউনে বাড়িতে বসেই ঈদ পালন করতে বলা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আমরা পয়লা বৈশাখও করতে পারিনি। কোনও রাজনীতি কোনও চক্রান্ত করতে যেন কেউ না পারেন এই বিষয় নিয়ে”।
‘কেন্দ্র বললেও কার্ফু জারি করব না’, সোমবার সাংবাদিক বৈঠকে স্পষ্ট করে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার থেকেই লাগু হয়েছে চতুর্থ দফার লকডাউন। ৩১ মে অবধি আপাতত লকডাউনেই গোটা দেশ। সেই প্রেক্ষাপটে সন্ধে ৭টা থেকে সকাল ৭টা অবধি ‘নাইট কার্ফু’ জারি রাখার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্র। যদিও এই নির্দেশ মানতে নারাজ মমতা। তবে কেন্দ্রের নির্দেশ মতো ৩১ মে পর্যন্ত রাজ্যে জারি অনেকাংশে শিথিল লকডাউন। বিস্তারিত পড়ুন- বাংলায় রাতের কার্ফু জারি হচ্ছে না
ট্রেন না পেলে বাস ভরসা হতে পারে যাত্রীদের কাছে। কিন্তু কখন কোন বাস কোন রুটে যাবে তা জানবেন কেমন করে? কারণ বাস ডিপোতে গিয়ে বাসের খোঁজ করার সুবিধা এখনো পর্যন্ত পায়নি দেশের মানুষ।স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক (এমএইচএ) রবিবার দেশব্যাপী চতুর্থ পর্বের লকডাউন ঘোষণা করেছে। ৩১ মে পর্যন্ত চলবে লকডাউন। রাজ্যের মধ্যে মিলিত সম্মতি থাকলে, বাস চলাচল করতে পারে।রাজ্য সরকারগুলি এখনও এক রাজ্যে থেকে অন্য রাজ্যে বাস পরিষেবা চালু করেনি। তবে ব্যবহারকারীরা তাদের পছন্দসই রুটে বাস চলাচল শুরু হলে রেডবাসে প্রি-রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন।
কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে সাজো সাজো রব। বাংলায় প্রথমবারের জন্য পরীক্ষমূলকভাবে প্লাজমা থেরাপি জন্য প্রস্তুত এশিয়ার প্রাচীনতম মেডিক্যাল কলেজ। প্লাজমা থেরাপি শুরু করার জন্য ইতিমধ্যে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের অনুমতিও পৌঁছে গিয়েছে। সোমবারই কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের প্লাজমা গ্রহণ শুরু করল। হাসপাতাল সূত্রে খবর, এদিনই ব্লাড ট্রান্সফিউশন বিভাগ করোনা মুক্ত দুই দাতার শরীর থেকে প্লাজমা গ্রহণ করেছে। সবিস্তারে পড়ুন- পরীক্ষমূলক প্লাজমা থেরাপি প্রক্রিয়া শুরু কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে