বিপদে পড়লেই এবার বাঁচাবে ‘প্যানিক বাটন’

আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি প্রথম দফায় চালু করা হচ্ছে এই পরিষেবা। মোবাইল ফোনে থাকবে এই বিশেষ বাটন। বিপদে পড়লে বা কোনওরকম অসুবিধার সম্মুখীন হলে, মোবাইলে থাকা ‘প্যানিক বাটন’ প্রেস করলেই এবার মুশকিল আসান।

আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি প্রথম দফায় চালু করা হচ্ছে এই পরিষেবা। মোবাইল ফোনে থাকবে এই বিশেষ বাটন। বিপদে পড়লে বা কোনওরকম অসুবিধার সম্মুখীন হলে, মোবাইলে থাকা ‘প্যানিক বাটন’ প্রেস করলেই এবার মুশকিল আসান।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
Panic buttons, প্যানিক বাটন

আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি প্রথম দফায় চালু করা হচ্ছে এই পরিষেবা।অলঙ্করণ: সি আর শশীকুমার, ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।

বিপদে পড়লে এবার রক্ষা করবে ‘প্যানিক বাটন’। নারী সুরক্ষায় জোর দিতে এ মাসেই শুরু হচ্ছে ‘এমার্জেন্সি রেসপন্স সাপোর্ট সিস্টেম’(ইআরএসএস) পরিষেবা। আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি প্রথম দফায় চালু করা হচ্ছে এই পরিষেবা। মোবাইল ফোনে থাকবে একটি বিশেষ বাটন। বিপদে পড়লে বা কোনওরকম অসুবিধার সম্মুখীন হলে, মোবাইলে থাকা ‘প্যানিক বাটন’ প্রেস করলেই এবার মুশকিল আসান। বিশেষত, মহিলাদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই এই পরিষেবা চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

Advertisment


রাস্তায় বেরিয়ে কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে কিংবা কোনও বিপদের সম্মুখীন হলে, মোবাইলে প্যানিক বাটন অপশন প্রেস করলেই মুহূর্তের মধ্যে সিগন্যাল পৌঁছে যাবে নিকটবর্তী থানার কন্ট্রোল রুমে। এছাড়া এই পরিষেবার সঙ্গে জোড়া হচ্ছে এমার্জেন্সি নম্বর ১১২। আগামী সপ্তাহেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক ও নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রকের হাত ধরে এই পরিষেবার সূচনা করা হতে চলেছে। নির্ভয়া তহবিল থেকে ৩২১.৬৯ কোটি টাকা খরচ হয়েছে এই পরিষেবার জন্য।

আরও পড়ুন, ট্রেনের টিকিটে প্রবীণ নাগরিকরা কতটা ছাড় পেতে পারেন, জানেন?

Advertisment

আপদকালীন পরিষেবার জন্য ১১২ নম্বরে ডায়াল করা যাবে। এছাড়াও ‘১১২ ইন্ডিয়া’ অ্যাপেও মিলবে এই সুবিধা। শুধু পুলিশই নয়, দমকল, স্বাস্থ্য পরিষেবা ও অন্যান্য হেল্পলাইনের সঙ্গেও জোড়া হচ্ছে এই জরুরি পরিষেবা। জানা যাচ্ছে, প্রতিটি রাজ্যে একটি করে এমার্জেন্সি রেসপন্স সেন্টার থাকবে। এছাড়াও থাকবে জেলা ভিত্তিক অতিরিক্ত 'কমান্ড সেন্টার'।

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের এপ্রিলে প্যানিক বাটন নিয়ে গেজেট নোটিফিকেশন জারি করেছিল টেলি যোগাযোগ দফতর। এক বছরের মধ্যে সমস্ত নতুন মোবাইল ফোনে প্যানিক বাটন ইনস্টল করার কথা বলা হয়েছিল। প্রথমে ঠিক করা হয়েছিল, এই পরিষেবায় মহিলারা তাঁদের পরিবারের সদস্যদের মেসেজ করতে পারবেন। কিন্তু পরে এই পরিষেবায় থানাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

Read the full story in English

national news