Advertisment

৭৫০ কিলোর দাম ১০৬৪! মোদীর ঠিকানায় পৌঁছে গেল টাকা

দেশের প্রায় অর্ধেক পেঁয়াজ উৎপন্ন হয় এখানে। অথচ অস্বাভাবিক কম দামে কৃষকদের থেকে কিনে নেওয়া হয় তা। এই নিয়মের বিরুদ্ধেই অভিনব প্রতিবাদ করলেন একসময় রাতারাতি জনপ্রিয় হয়ে যাওয়া কৃষক সঞ্জয় সাথে।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

২০১০-এ তার ভাগ্যে শিকে ছিঁড়েছিল। ভারত সফরে এসে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট হাতে গোনা যে ক'জন হাতে গোনা কৃষকের সঙ্গে দেখা করেছিলেন, সঞ্জয় সাথে তাদের মধ্যে একজন। বেশ ক'বছর পর আবার শিরোনামে সঞ্জয়। পেঁয়াজ বিক্রির টাকা মোদীর ঠিকানায় পাঠিয়ে খবরে এলেন সঞ্জয়।

Advertisment

ব্যাপারখানা কী? ৭৫০ কিলো পেঁয়াজ বিক্রি করে ট্যাঁকে এসেছিল ১০৬৪ টাকা। কেজি প্রতির দাম দেড় টাকারও কম। ওই টাকায় কীই বা হয়। ৫৪ টাকা খরচ করে প্রধানমন্ত্রীর ঠিকানায় মানি অর্ডার করলেন সঞ্জয়। এ আসলে প্রতীকী প্রতিবাদ।

আরও পড়ুন, দিল্লির কৃষক সমাবেশ: বিরোধী ঐক্যের পোস্টার

দেশের প্রায় অর্ধেক পেঁয়াজ উৎপন্ন হয় এখানে। অথচ অস্বাভাবিক কম দামে কৃষকদের থেকে কিনে নেওয়া হয় তা। এই নিয়মের বিরুদ্ধেই অভিনব প্রতিবাদ করলেন একসময় রাতারাতি জনপ্রিয় হয়ে যাওয়া কৃষক সঞ্জয় সাথে।

নাসিকের নিফাদ তহশিলের  সঞ্জয় বলেন, ‘‘এ বার ফলন ভালই হয়েছিল।  পাইকারি বাজারে কেজি প্রতি এক টাকা দর দেয় ব্যাপারীরা। শেষ পর্যন্ত এক টাকা চল্লিশ পয়সা দরে রফা হয়। ৭৫০ কেজি পেঁয়াজ বিক্রি করে হাতে পাই মাত্র ১০৬৪ টাকা।’’

প্রসঙ্গত, একটি টেলিকম অপারেটর সংস্থার ভয়েস বেসড পরিষেবা ব্যবহার করে আবহাওয়ার পূর্বাভাস পেতেন সঞ্জয়। তার উপর ভিত্তি করেই তিনি নিজে এবং এলাকার চাষিদের চাষের পরামর্শ দিতেন। তাতে ফলন ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পায়। সেই সূত্রেই নিজের অভিজ্ঞতা ভাগ করার সুযোগ পেয়ে যান বারাক ওবামার সঙ্গে।

Read the full story in English

mumbai
Advertisment