শুক্রবার ভোররাতে দিল্লি বিমানবন্দর থেকে আইএমএ সংস্থার প্রধান মনসুর খানকে গ্রেফতার করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টোরেট (ইডি)। আই মনিটারি অ্যাডভাইজারি সংস্থার আর্থিক দুর্নীতি মামলার মূল অভিযুক্ত মনসুর খান।
দেশের এক বিশেষ তদন্তকারী দল দুবাই পর্যন্ত মনসুরকে ধাওয়া করে ভারতে ফিরতে বাধ্য করে তাঁকে। এই মুহূর্তে তাঁর জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।
মোটা অঙ্কের সুদের লোভ দেখিয়ে নিজের চিটফান্ড সংস্থার অধীনে পঞ্জি স্কিম চালু করেন মহম্মদ মনসুর খান। তাতে বিনিয়োগ করেন কয়েক হাজার মানুষ। কিন্তু একের পর এক পাওনা না পাওয়ার অভিযোগ জমা পড়তে থাকে গত বছর থেকে। আইএমএ-র উপর নজর পড়ে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অন্যান্য সংস্থার। এরই মধ্যে চলতি বছরের জুন মাসে মনসুর আচমকা বিদেশে পাড়ি দিলে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন বিনিয়োগকারীরা।
সোনভদ্র যাওয়ার পথে আটক প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
মহম্মদ মনসুর একটি অডিও রেকর্ডিংও ইডি-র হাতে আসে। তাতে বিভিন্ন আধিকারিককে ৪০০ কোটি টাকা ঘুষ দিয়েছেন বলে দাবি করেছেন মনসুর খান। কর্নাটকের কংগ্রেস বিধায়ক রোশন বেগও এই ঘটনায় জড়িত বলে দাবি করেন। সেই থেকে রোশন বেগকে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
বিশেষ তদন্তকারী দল (এসআইটি)-এর প্রধান রবিকান্ত গৌড়ে জানিয়েছেন, "স্পেশাল ইনভেস্টিগেশন টিম এবং ইডি, দুই সংস্থার তরফেই মহম্মদ মনসুর খানের বিরুদ্ধে লুক আউট নোটিস জারি করা হয়েছে"।
Read the full story in English