Advertisment

চিনা নজরদারিতে মোদী-মমতা-সোনিয়া ।। পরিযায়ী মৃত্যু নিয়ে কেন্দ্র 'জানে না'।। প্রশান্তের নয়া চাল

আজ কী ঘটল দেশে? আপডেটেড থাকতে আপনাকে যে খবর জানতেই হবে, দিনের সব গুরুত্বপূর্ণ খবর এই প্রতিবেদনে।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
India latest news, দেশের খবর, ভারতের খবর

দেশের খবর একনজরে।

সীমান্তে উত্তেজনা। তারই মধ্যে বেজিংয়ের নজরে ১০ হাজার ভারতীয়। চিনা সরকার ও চিনা কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে সংযুক্ত শেনজেন ভিত্তিক প্রযুক্তি সংস্থা এই নজরদারির কাজ করছে। দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এমনই চাঞ্চল্য়কর তথ্য়। এদিকে, অতিমারী করোনার জেরে লকডাউনে পরিযায়ী শ্রমিকদের মৃত্য়ু নিয়ে কোনও তথ্য় নেই বলে সংসদে জানাল কেন্দ্র। অন্য়দিকে, প্রশান্ত ভূষণের আদালত অবমাননার মামলায় নয়া মোড়। সুপ্রিম কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে এদিন রিভিউ পিটিশন ফাইল করলেন আইনজীবী। আবার, সমলিঙ্গে বিবাহের আইনি স্বীকৃতির বিরোধিতা করে দিল্লি হাইকোর্টে সওয়াল কেন্দ্রের। দেশের এমনই সব খবর পড়ে নিন এক এক করে...

Advertisment

এক্সক্লুসিভ: চিনা নজরদারিতে মোদী-মমতা-সোনিয়া সহ বহু গণ্যমান্য

publive-image ছবি: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।

সীমান্তে উত্তেজনা। তারই মধ্যে বেজিংয়ের নজরে ১০ হাজার ভারতীয়। চিনা সরকার ও চিনা কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে সংযুক্ত শেনজেন ভিত্তিক প্রযুক্তি সংস্থা এই নজরদারির কাজ করছে। ‘হাইব্রিড ওয়ারফেয়ার’ এবং ‘চীনা জাতির মহান পুনর্জাগরণের’ লক্ষ্যেই এই কাজ করা হচ্ছে বলে দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।

*নজরে রয়েছেন, ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী ও তাঁদের পরিবার। এমনকী তালিকায় নাম রয়েছে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়েরও। নজরে একাধিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী, ন্যূনতম ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত ১৫ অফিসার, সিডিএ বিপিন রাওয়াত, দেশের প্রধান বিচারপতি এস এ বোবদে সহ সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিরা। এছাড়াও লোকপালের বিচারপতি, ক্যাগ প্রধান জি সি মুর্মূ, শিল্পপতি রতন টাটা, গৌতম আদানি, বিনিয়োগকারী নিপুন মেহেরা, ভারত পে’র প্রতিষ্ঠাতা সহ ভারতের বিশিষ্ট শিল্পপতিরা।

*ভারতেক রাজনৈতিক, সরকারি প্রতিষ্ঠান বা অর্থনৈতিক ক্ষেত্রের প্রথম সারির ব্যক্তিত্বরাই শুধু নন, নজরদারির তালিকায় রয়েছেন বিভিন্ন ক্ষেত্রের গণ্যমান্যরা। আমলা, বিচারপতি, বিজ্ঞানী, শিক্ষাবীদ থেকে শুরু করে চিনা নজরদারিতে রয়েছেন সাংবাদিক, ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব, ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব, সামাজিক অধিকারের আন্দোলনকারীরা। এমনকী, একশরও বেশি অর্থনৈতিক অপরাধ, দুর্নীতি, সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ, মাদক-সোনা ও অস্ত্র পাচারও চিনা নজরদারির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত। (সবিস্তারে পড়ুন)

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন

দেশের অন্য়ান্য় খবর পড়ুন নীচে

লকডাউনে কতজন পরিযায়ীর মৃত্য়ু, ‘জানেই না’ কেন্দ্র

migrants ছবি: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।

করোনা পরিস্থিতিতে লকডাউনে পরিযায়ী শ্রমিকদের দুর্দশার ছবি দেখেছে গোটা দেশ। পরিযায়ীদের নিয়ে লকডাউনের মধ্য়েই সরগরম হয়েছে জাতীয় রাজনীতি। এই প্রেক্ষিতে করোনা কালে সংসদের বাদল অধিবেশনের প্রথম দিন কেন্দ্রের তরফে লিখিত আকারে জানানো হল যে চলতি বছরে অতিমারী করোনার জেরে লকডাউনে পরিযায়ী শ্রমিকদের মৃত্য়ু নিয়ে কোনও তথ্য় নেই।

*লকডাউন চলাকালীন শ’য়ে শ’য়ে পরিযায়ী শ্রমিক প্রাণ হারিয়েছেন কিনা, এই প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে শ্রম ও ক্ষমতায়ন মন্ত্রকের তরফে লিখিত আকারে জবাবে বলা হয়েছে, ”এরকম কোনও তথ্য় নেই”।

*মৃতদের পরিবারকে কোনও ক্ষতিপূরণ বা ত্রাণ দেওয়া হয়েছে কিনা জানতে চাওয়া হলে সরকারের তরফে জানানো হয়, ”আগের প্রশ্নের জবাবের প্রেক্ষিতে এই প্রশ্ন করার মানে নেই”।

*একইসঙ্গে সরকারের তরফে জানানো হয়েছে যে, অতিমারীতে কর্মহীনদের সংখ্য়া সম্পর্কিত তথ্য় নেই।

দেশের অন্য়ান্য় খবর পড়ুন নীচে

'জরিমানা দিচ্ছি মানে এই নয় যে রায় মেনেছি', সুপ্রিম কোর্টে রিভিউ পিটিশন ভূষণের

publive-image প্রশান্ত ভূষণ

প্রশান্ত ভূষণের আদালত অবমাননার মামলায় নয়া মোড়। সুপ্রিম কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে এদিন রিভিউ পিটিশন ফাইল করলেন আইনজীবী। উল্লেখ্য়, আদালত অবমাননার দায়ে গতমাসেই দোষী সাব্য়স্ত করা হয় ভূষণকে। সাজা হিসেবে তাঁকে ১ টাকা জরিমানা দেওয়ার নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত।

* এদিন জরিমানা পেশের আগে প্রশান্ত বলেন, ''জরিমানা দিচ্ছি মানেই এই নয় যে আমি রায় মেনে নিয়েছি। আমরা রিট পিটিশন ফাইল করেছি''।

* প্রসঙ্গত, দুটি টুইটকে ঘিরে বিতর্কে জড়ান এই বর্ষীয়ান আইনজীবী। আদালত অবমাননার মামলায় প্রশান্তকে আগামী ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্য়ে ১ টাকা জরিমানা দেওয়ার নির্দেশ দেয় সর্বোচ্চ আদালত।

* জরিমানা না দিলে ৩ মাসের জেল ও ৩ বছরের জন্য় আদালতে প্র্য়াক্টিস করতে পারবেন না প্রশান্ত, এমনই নির্দেশ দেয় আদালত। (Read in English)

দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে

আমাদের মূল্যবোধ সমলিঙ্গ বিবাহকে স্বীকৃতি দেয় না, আদালতে জানাল কেন্দ্র

publive-image প্রতীকী ছবি।

সমলিঙ্গে বিবাহ বিধিবদ্ধ নিয়মের পরিপন্থী, এই ধরনের বিবাহকে ভারতীয় সমাজ ও মূল্যবোধ স্বীকৃতি দেয় না। সমলিঙ্গে বিবাহের আইনি স্বীকৃতির বিরোধিতা করে দিল্লি হাইকোর্টে জানাল কেন্দ্র।

*সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহেতা বলেন, ‘বিবাহ পবিত্র প্রতিষ্ঠান। আমাদের সমাজে ইতিমধ্যে যে নিয়ম আছে, তা সমলিঙ্গে বিবাহের পরিপন্থী। দু’জন একই লিঙ্গের মানুষের মধ্যে বিবাহকে ভারতীয় সমাজ ও মূল্যবোধ স্বীকৃতি দেয় না।’

*১৯৫৬ সালের হিন্দু বিবাহ আইনের আওতায় সমলিঙ্গ বিবাহের অন্তর্ভুক্তি চেয়ে দিল্লি হাইকোর্টে আবেদন জমা পড়েছিল। এদিন সেই আবেদনের শুনানি ছিল দিল্লি হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি এন প্যাটেল এবং বিচারপতি প্রতীক জালানের ডিভিশন বেঞ্চে। আদালতে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহেতা বলেন, ‘আইনে সমকামী বিবাহের কোনও নিয়ম নেই। সুপ্রিম কোর্ট শুধুমাত্র সমকামিতাকে অপরাধ নয় বলে রায় দিয়েছে। আইনি স্বীকৃতির দাবি গ্রাহ্য হলে তা বিধিবদ্ধ বিধানের বিপরীতগামী হবে।’

দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে

সরকারি দফতরের কাজে হিন্দি ব্য়বহার করুন, আর্জি শাহের

amit shah, অমিত শাহ অমিত শাহ

ঠিক এক বছর আগে হিন্দি ভাষার হয়ে সওয়াল করে তুমুল বিতর্ক বাধিয়েছিলেন অমিত শাহ। এক বছর পর আবারও হিন্দি ভাষার গুণগান শোনা গেল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর গলায়। সরকারি দফতরে হিন্দি ভাষায় কাজ করার আহ্বান জানালেন মোদী সেনাপতি। হিন্দি দিবসে শাহ বললেন, ”কেন্দ্রীয় মন্ত্রক, দফতর, ব্য়াঙ্কের সমস্ত শীর্ষ আধিকারিকদের কাছে আর্জি রাখছি, অফিসের কাজে প্রাথমিকভাবে হিন্দি ভাষা ব্য়বহার করুন, এতে অন্য়রা উদ্বুব্ধ হবেন”।

*হিন্দি ভাষার সওয়াল করতে গিয়ে এদিন শাহ আরও বলেছেন, ”আগামী প্রজন্মকে বেশিরভাগ তথ্য় হিন্দিতে সরবরাহ করা হোক, এতে তাঁরা হিন্দিতে কাজ করতে প্রেরণা পাবেন”। একইসঙ্গে ভারতীয় ভাষায় কথা বলতে যুবাদের কাছে আর্জি রেখেছেন অমিত শাহ। অভিভাবকদের উদ্দেশে তাঁর বার্তা, তাঁরা যেন তাঁদের সন্তানদের সঙ্গে আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলেন।

*কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এও বলেছেন, ”হিন্দি অন্য়ান্য় আঞ্চলিক ভাষার পরিপূরক ও সমৃদ্ধ করেছে। স্থানীয় কোনও ভাষার সঙ্গে এর কোনও প্রতিযোগিতা নেই। এটা গুরুত্বপূর্ণ যা গোটা দেশের কাছে স্পষ্ট ”।

দেশের অন্য়ান্য় খবর পড়ুন নীচে

করোনায় আক্রান্ত প্রায় ৩০ সাংসদ: সূত্র

publive-image প্রতীকী ছবি।

করোনা পরিস্থিতিতে সংসদের বাদল অধিবেশনে বিপত্তি। প্রায় ৩০ জন সাংসদের শরীরে কোভিড ১৯ মিলেছে। যাঁদের মধ্য়ে রয়েছেন বিজেপি সাংসদ মীনাক্ষী লেখি, প্রবেশ বর্মা।

* এছাড়াও সংসদে ৫০ জনেরও বেশি কর্মীও করোনা আক্রান্ত হয়েছেন বলে সূত্রের খবর।

* সংসদে বাদল অধিবেশনে যোগ দেওয়ার আগে বাধ্য়তামূলক করোনা পরীক্ষাতেই পজিটিভ ফল মিলেছে।

দেশের অন্য়ান্য় খবর পড়ুন নীচে

মুম্বইকে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের সঙ্গে তুলনা সঠিক ছিল, দাবি কঙ্গনার

publive-image কঙ্গনা রানাওয়াত।

মহারাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াতের সংঘাত চরমে। তার মধ্যেই সোমবার মানালি উড়ে গেলেন কঙ্গনা। তার আগে টুইটে কঙ্গনা জানিয়েছেন, এবার মুম্বইয়ে তিনি অত্যন্ত খারাপ অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছেন। তাই মুম্বইকে 'পাক অধিকৃত কাশ্মীরের' সঙ্গে তুলনা করা তাঁর সঠিক সিদ্ধান্ত ছিল। অত্যন্ত 'ভগ্ন হৃদয়' এবার তিনি প্রিয় শহর মুম্বই ছাড়ছেন বলেও জানিয়েছেন এই বলিউড স্টার।

*এদিন টুইটে কঘঙ্গনা লিখেছেন, 'অত্যন্ত মন খারাপ নিয়ে আমি এবার মুম্বই ছাড়ছি। যে ভাবে এই কয়েক দিন ধরে আমাকে সমানে ভয় দেখানো হয়েছে, কুরুচিকর আক্রমণের নিশানা করা হয়েছে, আমার অফিসের পর আমার বাড়িও ভাঙার চেষ্টা করা হয়েছে। সশস্ত্র নিরাপত্তারক্ষীরা আমার চারপাশে সব সময় সজাগ ও সতর্ক ছিলেন, অবশ্যই বলব মুম্বইয়ের সঙ্গে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের তুলনা করে একদম ঠিক করেছি।'

*সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যু তদন্তে মুম্বই পুলিশ ও মহারাষ্ট্র সরকারের মনোভাব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন কঙ্গনা। সেই থেকেই টুইটারে কঙ্গনার সঙ্গে শিবসেনা নেতাদের বাকযুদ্ধের সূত্রপাত। অভিনেত্রীকে মুম্বই না ফেরবার পরামর্শ দিয়েছিলেন মহারাষ্ট্রের স্বারাষ্ট্রমন্ত্রী। এরপরই চলতি মাসের শুরুতে অভিনেত্রী শিবসেনা মুখপাত্র সঞ্জয় রাউতের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন। টুইটে তিনি লেখেন, 'সঞ্জয় রাউত, শিবসেনার নেতা আমাকে প্রকাশ্যে হুমকি দিচ্ছেন এবং বলছেন আমি যাতে মুম্বইতে না ফিরি, মুম্বইয়ের রাস্তায় আমার নামে কুৎসা রটানোর পর এবার প্রকাশ্যে হুমকি, মুম্বই পাক অধিকৃত কাশ্মীরে বদলে গিয়েছে বলে মনে হচ্ছে?' যা ঘিরে সংঘাত চরমে পৌঁছায়।

*এর মাঝেই গত ৯ সেপ্টেম্বর মুম্বই ফেরেন কঙ্গনা। কেন্দ্রের তরফে অভিনেত্রীকে ওয়াই প্লাস ক্যাটাগরির নিরাপত্তা দেওয়া হয়। যদিও তার আগেই বেআইনী নির্মাণ বলে মাত্র চব্বিশ ঘন্টার নোটিশে বৃহন্মুমই পুরসভার তরফে ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় কঙ্গনার পালি হিলসের অফিস।

*ওই দিনই মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরেকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে কঙ্গনা বলেছেন- 'তুই ফিল্ম মাফিয়ার সঙ্গে হাত মিলিয়ে আমার ঘর ভেঙে আমার থেকে প্রতিশোধ নিলি? সময়ের চাকা ঘুরবে। তুই আজ আমার ঘর ভেঙেছিস, কাল তোর অহংকার ভাঙবে।' পরে এক মহিলার প্রতি রাজ্য সরকারে ভূমিকা নিয়ে নীরবতার অভিযোগে শিবসেনার জোটসঙ্গী কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীকেও নিশানা করেছেন কঙ্গনা।

*সংঘাতের আবহেই রবিবার মহারাষ্ট্রের রাজ্যপাল ভগৎ সিং কেশিয়ারির সঙ্গে দেখা করেন অভিনেত্রী। মুম্বইয়ে এই কদিন থাকার মধ্যে কার্নি সেনা কর্তৃপক্ষ এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রামদাস আটওয়ালের সঙ্গে সাক্ষাত্‍ করেন কঙ্গনা রানাওয়াত। Read in English

দেশের সব গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন এই প্রতিবেদনে

Kangana Ranaut national news
Advertisment