সোমবার রাতে পূর্ব লাদাখের গালওয়ান উপত্যকায় ভারতীয় ও চিনা সেনার মধ্যে সংঘর্ষে প্রাণ গিয়েছে ২০ জন সেনা কর্মীর। এ ঘটনায় নীরবতা ভেঙে চিনকে রীতিমতো হুঁশিয়ারি দিলেন নরেন্দ্র মোদী। পাশাপাশি এ ঘটনায় শুক্রবার সর্বদল বৈঠক ডাকলেন প্রধানমন্ত্রী। এদিকে, চিনা বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বলে কড়া বার্তা দিলেন ভারতীয় বিদেশমন্ত্রী জয়শংকর। অন্য়দিকে, সীমান্ত ইস্য়ু নিয়ে মোদীর বিরুদ্ধে আক্রমণ শানালেন রাহুল। দেশের এমনই সব গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ে নিন এক এক করে...
'উস্কানি দিলে, পাল্টা জবাব দিতে জানে ভারত', নীরবতা ভেঙে চিনকে হুঁশিয়ারি মোদীর
চিনা হামলার পর নীরবতা ভেঙে প্রথমবার মুখ খুললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এদিন চিনকে হুঁশিয়ারি দিয়ে মোদী বলেছেন, ”বীর জওয়ানদের বলিদান ব্য়র্থ হতে দেবে না দেশ। ভারত শান্তি চায়। কিন্তু উস্কানি দিলে, পাল্টা জবাব দিতে পারে ভারত”। ইন্দো-চিন সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে শুক্রবার বিকেল ৫টায় সর্বদল বৈঠক ডেকেছেন প্রধানমন্ত্রী।
* মোদী এদিন বলেছেন, ''বীর জওয়ানদের বলিদান ব্য়র্থ হতে দেবে না দেশ''।
* প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ''ভারত শান্তি চায়। কিন্তু উস্কানি দিলে, পাল্টা জবাব দিতে পারে ভারত”।
* নমো আরও বলেছেন, ''দেশের অখণ্ডতার প্রশ্নে কোনওভাবেই সমঝোতা করা হবে না''।
* মোদীর কথায়, ''বীরযোদ্ধাদের জন্য় আমরা গর্বিত''। (Read the full story in English)
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
চিনা বিদেশমন্ত্রীকে ফোনে কড়া বার্তা জয়শংকরের
ভারত-চিন সীমান্তে উত্তেজনার আবহে চিনা বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী জয়শংকর। লাদাখে পরিস্থিতি নিয়ে দু’দেশের বিদেশমন্ত্রীর ফোনে কথা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। এ প্রসঙ্গে বিদেশমন্ত্রকের তরফে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ”১৫ জুন গালওয়ান উপত্য়কায় সংঘর্ষের ঘটনায় চিনকে কড়া বার্তা দিয়েছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী”।
* বিদেশমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, এ ঘটনায় ভারত-চিন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে প্রভাব পড়বে।
*বিদেশমন্ত্রকের তরফে আরও জানানো হয়েছে, দায়িত্বশীল হয়ে দু’পক্ষই সীমান্ত পরিস্থিতি সামাল দিতে সম্মত হয়েছে। পরিস্থিতি যাতে আর উত্তপ্ত না হয়, সে ব্য়াপারে কোনও পক্ষই আর কোনও পদক্ষেপ করবে না, পরিবর্তে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি অনুযায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার ব্য়াপারে নিশ্চিত করবে।
*বিদেশমন্ত্রকের তরফে বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ”গত সপ্তাহজুড়ে নিয়মিত বৈঠক করেছেন কমান্ডাররা…প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় আমাদের ভূখণ্ড লাগোয়া এলাকায় গালওয়ান উপত্য়কায় নির্মাণকাজের চেষ্টা করছিল চিন। যা নিয়ে বিতর্কের সূত্রপাত। পরিকল্পনা করেই পদক্ষেপ করেছিল চিন। যার ফলস্বরূপ সংঘর্ষ ও হতাহতের ঘটনা ঘটে…”। (বিস্তারিত পড়ুন-চিনা বিদেশমন্ত্রীকে ফোনে কড়া বার্তা জয়শংকরের)
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
ভারত-চিন সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে সর্বদল বৈঠকের ডাক
ভারত-চিন সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে সর্বলীয় বৈঠকের ডাক দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আগামী শুক্রবার বিকেল পাঁচটায় ভিডিও কনফারেন্সের এর মাধ্যমে এই বৈঠক হবে।
মঙ্গলবার কোভিড-১৯ পরীক্ষার ফলাফল নেগেটিভ এসেছিল। আজ ফের নমুনা পরীক্ষা হল দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈনের। জ্বরে আক্রান্ত হয়ে রাজীব গান্ধী সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তিনি। তাঁর শ্বাস-প্রশ্বাসের সংস্যা রয়েছে বলে হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে।
* সোমবার রাতে পূর্ব লাদাখের গালওয়ান উপত্যকায় ভারতীয় ও চিনা সেনার মধ্যে সংঘর্ষে প্রাণ গিয়েছে ২০ জন সেনা কর্মীর।
* সংঘর্ষে একাধিক চিনা সেনাও নিহত হয়েছে বলে দাবি ভারতীয় সেনার।
* প্রাথমিক ভাবে এক কর্নেল- সহ তিন ভারতীয় সেনার মৃত্যুর কথা মঙ্গলবার সকালেই ভারতীয় সেনাবাহিনীর তরফে জানানো হয়।
* রাতে সেনা বিবৃতিতে জানায়, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নীচে থাকাকালীন গুরুতর আহত আরও ১৭ জন সেনা প্রবল ঠান্ডায় মারা গিয়েছেন।
* দেশের ভূখণ্ডের অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্ব অক্ষুণ্ণ রাখা সম্ভব হয়েছে বলে দাবি করেছে ভারতীয় সেনা।
সীমান্তে চিনা আগ্রাসনকে কেন্দ্র করে কংগ্রেস সহ বিরোধী দলগুলো এর আগে একাধিকবার মোদী সরকারকে নিশানা করেছে। এ বিষয়ে এখনও কেন চুপ করে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী? কেন লুকানোর চেষ্টা করছেন তিনি? এদিন টুইটে মোদীকে প্রশ্ন করেন রাহুল গান্ধী। Read in English
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
ভারত-চিন সীমান্তে ২০ ভারতীয় সেনার মৃত্যু
সোমবার রাতে পূর্ব লাদাখের গালওয়ান উপত্যকায় ভারতীয় ও চিনা সেনার মধ্যে সংঘর্ষে প্রাণ গিয়েছে ২০ জন সেনা কর্মীর। সংঘর্ষে একাধিক চিনা সেনাও নিহত হয়েছে বলে দাবি ভারতীয় সেনার। তবে এ প্রসঙ্গে এখনও নীরব বেজিং। প্রাথমিক ভাবে এক কর্নেল- সহ তিন ভারতীয় সেনার মৃত্যুর কথা মঙ্গলবার সকালেই ভারতীয় সেনাবাহিনীর তরফে জানানো হয়। রাতে বিবৃতিতে বলা হয়, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নীচে থাকাকালীন গুরুতর আহত আরও ১৭ জন সেনা প্রবল ঠান্ডায় মারা গিয়েছেন। গালওয়ানে অফিসার সহ মোট ২০ জন সেনা কর্মীর মৃত্যু হয়েছে। তবে, দেশের ভূখণ্ডের অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্ব অক্ষুণ্ণ রাখা সম্ভব হয়েছে বলে দাবি করেছে ভারতীয় সেনা।
* ৪৫ বছর পরে ভারত-চিন সীমান্ত সংঘর্ষে সেনা মৃত্যুর ঘটনা ঘটল।
* গত দেড় মাসেরও বেশি সময় ধরে উত্তপ্ত ভারত-চিন সীমান্ত।
* গালওয়ান, প্যাংগং, নাকুলা সহ বেশ কয়েকটি অঞ্চল দিয়ে চতিনা সেনা ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশ করেছে বলে জানায় সেনা।
* এমনকী গালওয়ান সহ নিয়ন্ত্রণরেখার ওপারে বেশ কয়েকটি জায়গায় চিনারা সমরাস্ত্র ও সেনা মজুত করে।
* ফলে ভারতও ওইসব এলাকায় সেনা সংখ্যা বাড়ায়।
* ফলে ইন্দো-চিন যুদ্ধের আবহ তৈরি হয়।
সোমবার বাফার জোন থেকে চিনা সেনার তাঁবু সরাতে গিয়েছিল ভারতীয় বাহিনীর বিহার রেজিমেন্ট। তখনই অতর্কিতে পাথর ছুড়তে শুরু করে চিনা বাহিনী। তার পর লোহার রড, বাঁশ দিয়ে মারধর শুরু হয়। বেশ কয়েকজন সেনাকে নদিতে ঠেলে ফেলে দেওয়া হয়। কয়েকটি দেহ নদী থেকে উদ্ধার করা হলেও বাকিদের দেহের খোঁজ মেলেনি। হাইপোথার্মিয়াতে বেশ কয়েকজন সেনা মারা যায়। বেশ কয়েকজন ভারতীয় সেনাকে চিন বন্দি করলেও দুই বাহিনীর মেজর পর্যায়ের আলোচনার পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। এদের অনেকের দেহেই আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। Read in English
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
সীমান্ত উত্তেজনা, আপাতত কৌশলগত সংযমেই বাজিমাতের চেষ্টায় বিজেপি
পোক্ত বিদেশনীতি ও সীমান্ত সুরক্ষার দাবি করেছে মোদী সরকার। কিন্তু, গত দেড় মাস ধরে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় চিনা সেনার আগ্রাসন ও সোমবার রাতে লাদাখে ২০ জন ভারতীয় সেনা কর্মীর মৃত্যু ঘটনা কেন্দ্রের সেই দাবি ঘিরে প্রশ্ন তুলেছে। সরব বিরোধী শিবির। তবে, ভারত-চিন সীমান্ত ইস্যুতে আগা বাড়িয়ে কিছু না বলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিজেপি। সীমান্ত বিরোধ মোটাতে কূটনীতিক ও সেনা পর্যায়ে আলোচনায় জোর দিয়েছে নয়াদিল্লি। আলোচনাই সমস্যা সমাধানের পথ বলে মনে করছে গেরুয়া শিবিরো। দলীয় নেতাদের এই ইস্যুতে মন্তব্য় করা থেকে বিরত থাকার কথা বলা হয়েছে।
কেরালার দলীয় নেতা, কর্মীদের উদ্দেশ্যে ভার্চুয়াল ব়্যালিতে বিজেপি সভাপতি জে পি নাড্ডা সতর্কতার সঙ্গে বলেছেন, 'মোদী সরকারের আমলে কোনওভাবেই দেশের ভখণ্ডীয় অখণ্ডতার সহ্গে আপোস করা হবে না। আমাদের এখন রাজনৈতিক সদিচ্ছা রয়েছে ও ভারতীয় সেনাবাহিনী যেকোন বিরূপ পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত।'
* ২০১৭ সালে ডোকলাম উত্তেজনাও আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা হয়।
* বর্তমানেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আলোচনায় গুরুত্ব দিচ্ছে মোদী সরকার।
* নিয়ন্ত্রণরেখার কাছে সড়ক নির্মাণের জন্যই এই পরিস্থিতি, তবে তা থেকে সরে আসতে নারাজ কেন্দ্র।
* কূটনীতি একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। তবে সীমান্তে কেউ হামলা চালালে যোগ্য জবাব দেওয়া হবে: বিজেপি কার্যকর্তা
*
জাতীয়বাদকে ইস্যু করে দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় ফিরেছে মোদী সরকার। তাই সীমান্ত পোর্ক করার প্রতিশ্রুতি থেকে সরে আসা যাবে না মনে করছে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। তবে, আলোচনার পাশাপাশি সীমান্তে আঘাত এলে তার পাল্টা দিতে ভারতীয় সেনা পিছ-পা হবে না মনে করছে দলের এক কার্যকর্তা। মানসিকতার এই বদলকেই বিরোধী বাণের সামনে আপাতত তুলে ধরতে চাইছে পদ্ম শিবির। তবে, অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে আগ্রাসী জাতীয়বাদের সঙ্গে সীমান্তের পরিস্থিতিতে মেলাতে চাইছে না কেন্দ্রীয় শাসক দল।Read in English
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
‘কেন চুপ করে আছেন, কেন লুকচ্ছেন?’ মোদীকে খোঁচা রাহুলের
লাদাখ সীমান্তের গালওয়ানে চিনা সেনার সঙ্গে সংঘর্ষে মৃত্যু হয়েছে ২০ জন ভারতীয় সেনা কর্মীর। এ বিষয়ে এখনও কেন চুপ করে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী? কেন লুকানোর চেষ্টা করছেন তিনি? প্রধানমন্ত্রীকে নিশানা করে টুইটে আক্রমণ শানালেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী।
টুইটে কংগ্রেস সাংসদ রাহুল লিখেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী এবিষয়ে চুপ কেন? কেন লুকচ্ছেন তিনি? আমরা জানতে চাই, সীমান্তে কী হচ্ছে? যথেষ্ট হয়েছে। ভারতীয় সেনাদের হত্যার সাহস কীভাবে হয় চিনের? কীভাবে তারা আমাদের জমি দখল করে?’
* এর আগে লাদাখ পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংকে আক্রমণ করেছিলেন রাহুল গান্ধী।
* 'লাদাখে ভারতীয় ভূখণ্ড কী চিন দখল করেছে?'
* সরাসরি রাজনাথকে প্রশ্ন করেছিলে রাহুল।
* এরপরই গালওয়ান ভ্যালিতে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
অন্য়দিকে, *কীভাবে ভারতীয় ভূখণ্ড দখল করল চিনা সেনা, এ ব্য়াপারে সবটা জানানো উচিত প্রধানমন্ত্রীর, এদিন এমনটাই মন্তব্য় করেছেন সোনিয়া গান্ধী।
कांग्रेस अध्यक्षा श्रीमती सोनिया गांधी ने शहीदों की शहादत को नमन करते हुए प्रधानमंत्री को इस संकट की घड़ी में कांग्रेस के पूर्ण सहयोग और साथ का विश्वास दिलाया।
साथ ही, प्रधानमंत्री मोदी से देश को भरोसा दिलाने का आग्रह किया।#PMDaroMatJawabDo pic.twitter.com/AtclhOB8hx— Congress (@INCIndia) June 17, 2020
মঙ্গলবারও লাদাখ সীমান্তে শহিদ সেনাদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছিলেন কংগ্রেস নেতা। শোকবার্তা প্রকাশ করে তিনি লিখেছিলেন,’ শব্দের মাধ্যমে এই যন্ত্রণা ব্যাখ্যা করা যাবে না। এই মৃত্যু কিছুতেই মেনে নেওয়া যায় না। কংগ্রেস শহিদ ভারতীয় জওয়ানদের পরিবারের পাশে রয়েছে।’ Read in English
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
ভারতীয় দূতাবাস কর্মীদের উপর 'অত্যাচার', পাক রাষ্ট্রদূতকে সমন নয়াদিল্লির
নিখোঁজ হওয়া ভারতীয় দূতাবাসের দুই কর্মীকে মুক্তি দিয়েছে পাকিস্তান। এই নিয়ে বিস্তর জলঘোলাও হয় দুই কূটনৈতিক মহলে। এই ঘটনার পর পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ হায়দর শাহকে তলব করেছিল ভারত একইসঙ্গে ডিমার্চ ইস্যু করা হয়েছিল। পাক পাক দূতাবাসের কর্মীরা অপহরণ ও অত্যাচার করে বলে অভিযোগ।সেই ঘটনারই তীব্র নিন্দা জানায় ভারত।
* পাক মিডিয়ার দাবি ভারতীয় দূতাবাসের দুই কর্মীকে গ্রেফতার করে ইসলামাবাদ পুলিশ।
* কারণ হিসেবে বলা হয়েছিল এক পথচারীকে ধাক্কা মারে তাঁদের গাড়ি।
* এরপরই তাঁরা পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করতেই তাঁদের গ্রেফতার করা হয়।
* সোমবার সকাল থেকে নিখোঁজ হন ইসলামাবাদে ভারতীয় দূতাবাসের দুই কর্মী
* নিখোঁজের খবর সামনে আসতেই বিষয়টি ভারতীয় দূতাবাসের তরফে পাক সরকারকে জানানো হয়
সূত্রের খবর ডিমার্চেতে জানান হয়েছে যে জিজ্ঞাসাবাদের সময় ভারতীয় আধিকারিকদের কোনও রকম হয়রানি এবং জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি। প্রসঙ্গত, কয়েক দিন আগেই পাক দূতাবাসের দুই কর্মী আবিদ হুসেন ও মহম্মদ তাহিরকে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বহিষ্কার করে ভারত। অভিযুক্তরা গুরুত্বপূর্ণ নথি পাচার করছিল বলে অভিযোগ। তার পরই পাকিস্তানের মাটিতে ভারতীয় দূতাবাসের দুই কর্মী নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় স্বাভাবিক ভাবেই চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। Read in English
দেশের সব গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন এই প্রতিবেদনে