অধিবেশন ডাকার জন্য ২১ দিনের নোটিসের গোঁ ধরে রয়েছেন রাজ্যপাল। শুক্রবারই বিধানসভার বিশেষ অধিবেশন ডাকতে চেয়ে অনড় রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট। সংঘাতের এই আবহেই সংশোধিত প্রস্তাব মঙ্গলবার ফের রাজ্যপালের কাছে পাঠিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। এদিকে, মায়া তোপে চিন্তা বাড়লো গেহলট সরকারের। অন্য়দিকে, অযোধ্য়ায় রাম মন্দির নির্মাণের ভূমিপুজোয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর যোগদানের বিরোধিতা করলেন এআইএমআইএম প্রধান আসাদুদ্দিন ওয়াইসি। দেশের এমনই সব খবর পড়ে নিন এক এক করে...
৩১ জুলাইয়ের অধিবেশনেই অনড় গেহলট, ফের সংশোধিত প্রস্তাব রাজ্যপালকে
অধিবেশন ডাকার জন্য ২১ দিনের নোটিসের গোঁ ধরে রয়েছেন রাজ্যপাল। অন্যদিকে শুক্রবারই বিধানসভার বিশেষ অধিবেশন ডাকতে চেয়ে অনড় রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট। সংঘাতের এই আবহেই সংশোধিত প্রস্তাব মঙ্গলবার ফের রাজ্যপালের কাছে পাঠিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
*শুক্রবার বেশ কয়েকটি বিষয়ের উপর প্রশ্ন তুলে রাজ্যপাল কংগ্রেসের অধিবেশন ডাকার প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। পরে রাজ্যপাল এবিষয়ে রাষ্ট্রপতির হস্তক্ষেপের দাবি করে হাত শিবির। এদিন অশোক হেগলট মন্ত্রিসভার বৈঠক করেন। তারপরই ফের সংশোধিত প্রস্তাব কলরাজ মিশ্রের কাছে পাঠানো হয়।
*রাজ্য মন্ত্রিসভার অধিবেশন ডাকার প্রস্তাব শুক্রবার সকালে নাকচ করে দেন রাজ্যপাল কলরাজ মিশ্র। পরে তিনি জানান, ‘অধিবেশন ডাকতে তাঁর কোনও আপত্তি নেই।’ বেশ কয়েকটি বিষয়ের উপর প্রশ্ন তোলেন তিনি। জানতে চান, মুখ্যমন্ত্রী কি আস্থা ভোট চান? তা হলে অধিবেশন ডাকতে কোনও অসুবিধা নেই। কিন্তু তা হলে ২১ দিনের সময় দিতে হবে। কারণ এই মহামারীতে এত স্বল্প সময়ের নোটিসে অধিবেশন ডাকা অসম্ভব বিষয়। তা ছাড়া সামাজিক দূরত্ব বিধি কী ভাবে মানা হবে তাও জানতে চান রাজ্যপাল। (বিস্তারিত পড়ুন)
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
'উল্টে চোরই পুলিশকে বকছে', মায়ার কটাক্ষের মুখে কংগ্রেস
মায়া তোপে চিন্তা বাড়লো গেহলট সরকারের। বিজেপি টোপ দিয়ে বিধায়ক চুরি করছে। কংগ্রেসের এই দাবিতে 'হাস্যকর' ও 'মরা কান্না' বলে কটাক্ষ করলেন বিএসপি সুপ্রিমো মায়াবতী।
রাজস্থানের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও কংগ্রেস নিয়ে সংবাদ সংস্থা এএনআই প্রকাশিত একটি ভিডিওতে মায়াবতীকে বলতে শোনা যাচ্ছে যে, 'কংগ্রেস বলছে ওদের বিধায়কদের চুরি করা হচ্ছে। এটা বেআইনি ও জনগণের রায়ের পরিপন্থী। কিন্তু, ওদের দাবি হাস্যকর। কারণ কংগ্রেসই বিএসপি বিধায়কদের সঙ্গে একই আচরণ করেছিল।' সম্পূর্ণ বিষটিকে তিনি তুলনা করেছেন চলতি প্রবাদ, 'উল্টে চোরই পুলিশকে বকছে (উলটা চোর কোতওয়ালকে ডাটে )'-র সঙ্গে।
#WATCH BSP Chief Mayawati says, "...Congress itself carried out the act which they now call 'theft', while taking away 6 BSP MLAs. It's unconstitutional, immoral and against people's mandate. They're now raising a hue & cry. The saying 'ulta chor kotwal ko daante' fits here." pic.twitter.com/AA32cHIDwT
— ANI (@ANI) July 28, 2020
২০০ আসনবিশিষ্ট বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রীর পক্ষে আছেন ১০২ বিধায়ক। সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণের জন্য প্রয়োজন ১০১ বিধায়কের সমর্থন। মুখ্যমন্ত্রী গেহলটের দাবি, তাঁর কাছে ১০২ বিধায়কের সমর্থন রয়েছে। এর মধ্যে বিএসপি থেকে কংগ্রেসে যোগদানকারী ৬ বিধায়কও অন্তর্ভুক্ত। এদিকে আস্থাভোট হলে বিএসপি প্রতীকে নির্বাচিত বিধায়করা যেন কংগ্রেসকে ভোট না দেয়- রবিবারই মায়াবতী এই মর্মে রাজস্থানে তাঁর দলের ছয় বিধায়কের উদ্দেশে হুইপ জারি করেন। নির্দেশ না মানলে বিধায়কদের বহিষ্কারের হুমকি দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের বিধানসবা ও ১৯-য়ের লোকসভায় কংগ্রেস-বিএসপি একযোগে ভোটে লড়লেও রাজস্থানের বিএসপি-র বিধায়করা গত সেপ্টেম্বরই কংগ্রেসে যোগ দেন। ফলে দুই দলের সম্পর্ক তলানিতে পরিণত হয়।
বিএসপি বিধায়কদের কংগ্রেসে যোগদানের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আবেদন করেন বিজেপি নেতা মদন দিলাওয়ার। ওই আবেদনের সঙ্গেই তাদেরও আবেদন করতে দেওয়া হোক বলে কোর্টে আবেদন করেছে বিএসপি। কোনও একটি রাজ্যে বিধায়করা অন্য দলে যোগ দিতে পারেন না।
भाजपा के अघोषित प्रवक्ताओं ने भाजपा को मदद की व्हिप जारी की है। लेकिन ये केवल व्हिप नहीं है बल्कि लोकतंत्र और संविधान की हत्या करने वालों को क्लीन चिट है।
— Priyanka Gandhi Vadra (@priyankagandhi) July 28, 2020
মায়াবতীর পদক্ষেপকে সমালোচনা করে তাঁকে 'বিজেপির অঘোষিত মুখপাত্র' বলেছেন কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। টুইটে তিনি লিখেছেন, 'বিজেপির অঘোষিত মুখপাত্র তাদের সহায়তায় হুইপ জারি করেছেষ কিন্তু, এটা হুইপের বদলে যারা গণতন্ত্র ও সংবিধানকে হত্যা করছে তাদের প্রতি ছাড়পত্র।' Read in English
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
'অধিকাংশ এলাকা থেকেই সেনা সরেছে', লাদাখ ইস্য়ুতে দাবি বেজিংয়ের
প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর অধিকাংশ এলাকা থেকেই সরেছে দু'দেশের সেনা, মঙ্গলবার এমনটাই জানাল বেজিং। সেনা ও কূটনৈতিক স্তরে আলোচনার পরই প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর এলাকা থেকে সেনা সরেছে বলে দাবি করেছে চিন। উল্লেখ্য়, ৪ দিন আগেই নয়া দিল্লির তরফে জানানো হয়েছিল, লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর এলাকায় সম্পূর্ণ সেনা সরানোর ব্য়াপারে দু'দেশই সম্মত হয়েছে।
*মঙ্গলবার সাংবাদিক বৈঠকে গ্লোবাল টাইমসকে চিনা বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন বলেন, ''পরিস্থিতি এখন সহজ হওয়ার দিকে এগোচ্ছে। বাকি সমস্য়া সমাধানে কমান্ডার পর্যায়ের পঞ্চম দফার বৈঠকের প্রস্তুতি চলছে''। তিনি জানিয়েছেন, সীমান্ত সমস্য়া নিয়ে ৪ দফার কমান্ডার পর্যায়ের বৈঠক ও ৩টি বৈঠক হয়েছে।
*উল্লেখ্য়, মে মাসের শুরু থেকে লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর এলাকায় ভারত-চিন সংঘাতের পরিস্থিতি তৈরি হয়। সীমান্তে একেবারে চোখে চোখ রেখে অবস্থান করে দু'দেশের সেনা। গত ১৫ জুন দু'দেশের সেনার মধ্য়ে সংঘর্ষও বাধে। এরপর সীমান্ত সমস্য়া মেটাতে একাধিকবার বৈঠকে বসে দু'দেশ। তারপরই সেনা সরানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কিন্তু প্য়াংগং সো থেকে সেনা সরাতে চিন অনীহা প্রকাশ করায় সেনা সরানোর প্রক্রিয়া থমকে যায়। (বিস্তারিত পড়ুন)
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
রাম মন্দিরের ভূমিপুজোয় মোদীর যোগদানের বিরোধিতা ওয়াইসির
অযোধ্য়ায় রাম মন্দির নির্মাণের ভূমিপুজোয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর যোগদানের বিরোধিতায় সরব হলেন এআইএমআইএম প্রধান আসাদুদ্দিন ওয়াইসি। রাম মন্দিরের ভূমি পুজোর অনুষ্ঠানে মোদী যোগ দিলে প্রধানমন্ত্রী পদের সাংবিধানিক শপথ লঙ্ঘন করবে, এমন দাবিই করেছেম ওয়াইসি।
* টুইটারে ওয়াইসি লিখেছেন, ''ভূমিপুজোর অনুষ্ঠানে যোগ দিলে প্রধানমন্ত্রী পদের সাংবিধানিক শপথ লঙ্ঘন করবে। ধর্মনিরপেক্ষতা সংবিধানের অন্য়তম স্তম্ভ''।
* উল্লেখ্য়, আগামী ৫ অগাস্ট রাম মন্দির নির্মাণের ভূমিপুজো অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, এমনটাই জানিয়েছে শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট।
* ভূমিপুজোয় আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে বিজেপির বর্ষীয়ান নেতা লালকৃষ্ণ আডবানি, এমএম যোশী, আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবতকে। (Read in English)
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
বিতর্ক এড়াতে অযোধ্যায় রামমন্দিরের নীচে থাকবে টাইম ক্যাপসুল
থ্রিডিতে রাম মন্দিরের ছবি।
ভবিষ্যতে বিতর্ক এড়াতে রামমন্দিরের নির্মাণস্থলে রাম জন্মভূমির ইতিহাস এবং সেই সংক্রান্ত তথ্য সম্বলিত একটি কাল পাত্রে টাইম ক্যাপসুল রাখা হবে। আগামী ৫ অগস্ট অযোধ্যায় রামমন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হবে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেই প্রস্তুতির ফাঁকেই কাল পাত্র রাখার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করেছে রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্রে ট্রাস্ট।
*এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে গিয়ে ট্রাস্টের সদস্য কামেশ্বর চৌপাল দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে বলেছেন, ‘ভবিষ্যতে যদি কেউ মন্দিরের ইতিহাস অধ্যয়ন বা জানতে চান, তখন তিনি যেন রামজন্মভূমি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যসমূহ সহজে পেতে পারেন এবং তা নিয়ে যাতে নতুন কোনও বিতর্ক মাথাচাড়া না দেয় তাই কাল পাত্র রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে। মাটির নীচে একটি তামার পাত্রে সব তথ্য রাখা থাকবে।’
*তবে, এই টাইম ক্যাপসুল তৈরি করতে আরও সময়ের প্রয়োজন রয়েছে এবং মন্দিরের ভিত্তি প্রস্তুতির পরই তা মাটির নীচে রাখা থাকবে বলে জানিয়েছেন কামেশ্বর চৌপাল।
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
উর্জিত প্য়াটেলের ইস্তফা ইস্য়ুতে সোচ্চার রাহুল
ব্য়াঙ্কিং ব্য়বস্থায় স্বচ্ছতা আনতে উদ্য়োগ নেওয়ার জন্য়ই চাকরি গিয়েছিল আরবিআই-এর প্রাক্তন গভর্নর উর্জিত প্য়াটেলের, এমন চাঞ্চল্য়কর দাবি করে কেন্দ্রকে নিশানা করলেন প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী।
* উল্লেখ্য়, সম্প্রতি নিজের ইস্তফার কারণ নিয়ে মুখ খুলেছেন উর্জিত প্য়াটেল।
* নয়া দেউলিয়া আইন লঘু করা নিয়ে মোদী সরকারের সঙ্গে আরবিআই-এর মতবিরোধ তৈরি হয়েছিল, এমন চাঞ্চল্য়কর মন্তব্য়ই করেন রিজার্ভ ব্য়াঙ্ক অফ ইন্ডিয়ান প্রাক্তন গভর্নর উর্জিত প্য়াটেল। (Read in English)
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
‘সরব হব, লড়াই করব, কিন্তু বন্দুক হাতে উর্দিধারীদের আমাদের কাউকে মারতে দেব না’
জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহারের একবছর পূর্ণ হতে চলল। কিন্তু সেই দিনগুলোকে ভুলতে পারছেন না উপত্যকার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা। দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে এবিষয়ে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ‘জম্মু-কাশ্মীর কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থাকলে বিধানসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবো না।’ রাখঢাক না করেই আবদুল্লা বলেন, ‘আমি খুব স্পষ্ট করে জানিয়ে দিতে চাই যে জম্মু ও কাশ্মীর কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থাকাকালীন আমার পক্ষে কোনও বিধানসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা সম্ভব নয়। এই এলাকা থেকেই সবচেয়ে বেশিবার সাংসদ হওয়ার পরেও যেভাবে আমাদের ক্ষমতা কেড়ে নেওয়া হয়েছে তাতে কিছুতেই আর আইনসভার সদস্য হতে পারবো না।’
গত বছরের ৫ অগাস্ট, কেন্দ্রীয় সরকার জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহার এবং রাজ্যটিকে দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিভক্ত করে। সরকার যুক্তি দিয়েছিল যে ৩৭০ এবং ৩৫-এ ধারা ‘সাংবিধানিকভাবে দুর্বল’ এবং ‘বৈষম্যমূলক’ ছিল, যা উপত্যকার বিকাশকে ব্যাঘাত করেছে।
বিশেষ মর্যাদা বিলোপের প্রায় এক বছর পর কেন্দ্রীয় পদক্ষেপ ও তার ফলশ্রুতি নিয়ে মুখ খুলেছেন জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। (বিস্তারিত পড়ুন)
জম্মু-কাশ্মীরে জমি অধিগ্রহণে সেনা-সিআরপিএফ-বিএসএফ-এর আর অনুমতির প্রয়োজন হবে না
জম্মু-কাশ্মীর থেকে ১৯৭১ সালের জমি অধিগ্রহণ আইন বাতিল করা হল। বলবৎ হল জমি অধিগ্রহণ সংক্রান্ত কেন্দ্রীয় আইন। এর আগে সেনা, বিএসএফ, সিআরপিএফ-এর প্রয়োজনে জমি অধিগ্রহণে জম্মু-কাশ্মীরের স্বরাষ্ট্র দফতরের অনুমতির প্রয়োজন হতো। কিন্তু নতুন আইন লাগু হওয়ায় সেই অনুমতির আর প্রয়োজন হবে না।
*উপত্যাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর জন্য জমি অধিগ্রহণ এখন ‘ভূমি অধিগ্রহণ, ন্যায্য পুনর্বাসন ও স্বচ্ছ অধিগ্রহণ পুনর্বাসন আইন, ২০১৩-র আওতাভুক্ত করা হল।
*কেন্দ্রশাসিত জম্মু-কাশ্মীরের রাজস্ব দফতরের তরফে গত ২৪ জুলাই জারি করা নির্দেশিকায় বলা হয়েছে যে, সেনা, বিএসএফ, সিআরপিএফ বা সমতুল কোনও সংস্থার জন্য জমি অধিগ্রহণের বিষয়টি এবার ২০১৩ সালের জমি অধিগ্রহণ ও ন্যায্য পুনর্বাসন আইনের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ১৯৭১ সালের জমি অধিগ্রহণ আইনটি প্রত্যাহার করা হল। এখন থেকে সেনা, বিএসএফ, সিআরপিএফ বা সমতুল কোনও সংস্থার জন্য জমি অধিগ্রহণে স্বরাষ্ট্র দফতরের অনুমতির প্রয়োজন পড়বে না।
দেশের সব গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন এই প্রতিবেদনে