/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/07/india-top-6-july-759.jpg)
দেশের খবর একনজরে।
দীর্ঘ অচলাবস্থার পর শেষ পর্যন্ত গালওয়ান থেকে ভারত-চিনের সেনা পিছনোর প্রক্রিয়া শুরু হল। এদিকে,লাদাখে চিনা অনুপ্রবেশ নিয়ে মন্তব্য়ের জন্য় দেশের কাছে ক্ষমা চান প্রধানমন্ত্রী, এ দাবিতেই সোচ্চার হয়েছেন কংগ্রেস নেতৃত্ব। অন্য়দিকে, টুইটারে রাহুল গান্ধীকে দুষলেন বিজেপি সভাপতি নাড্ডা। আবার, কংগ্রেসের পর পিএম কেয়ারস ফান্ড নিয়ে এবার সোচ্চার হল সিপিএম। দেশের এমনই সব খবর পড়ে নিন এক এক করে...
গালওয়ান থেকে ভারত-চিনের সেনা সরতে শুরু করল
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/07/army-1.jpg)
গালওয়ান থেকে ভারত-চিনের সেনা পিছনোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আপাতত পেট্রোলিং পয়েন্ট-১৪ থেকে দুই দেশের সেনাই কিছুটা পিছিয়েছে। একই প্রক্রিয়া হট স্প্রিং এরিয়াতেও পেট্রোলিং পয়েন্ট-১৫ ও ১৭-এ তে হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে, পূর্ব লাদাখের প্যাংগং হৃদের উত্তরে ও দেপসাংয়ে পরিস্থিতির কোনও পরিবর্তন হয়নি।
* পুরো প্রক্রিয়াটি এখনও জারি রয়েছে এবং দু’তরফেই সেনা কতটা করে সরেছে তা এখনও নিশ্চিত নয় বলে সিত্র মারফত জানা গিয়েছে। ভারত-চিনসেনা পর্যায়ের বৈঠকে পিপি-১৪ থেকে সেনা সরানোয় সম্মতি জানায় দুই দেশ। তবে সবদিক যাচাই করেই বলা সম্ভব এই খবর কতটা নিশ্চিৎ।
* সরকারি সূত্র দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে জানিয়েছে যে, ‘রবিবার রাত থেকেই গালওয়ানে নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর প্রতিরক্ষা জন্য যে নির্মাণ লাল ফৌজ করেছিল তা সরানো হয়েছে। আপাতত পুরো এলাকা সাফ করা হয়েছে। তাদের সেনা সরাতে বেশ কয়েকটি গাড়ি ওই এলাকায় আনা হয়েছে। এরপরই দু’তরফে সেনা প্রত্যাহারের প্রক্রিয়াটি শুরু হয়েছে।’
* গালওয়ানের পেট্রোলিং পয়েন্ট-১৪ তে জোর করে লাল ফৌজ ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশ করে বলে অভিযোগ ভারতীয় সেনার। তারা বেশ কিছু নির্মাণও গড়ে তোলে। যা ভারতী সেনারা ভাঙতে দুই দেশের সেনা সংঘর্ষ হয়। ১৫ জুন গালওয়ানের পেট্রোলিং পয়েন্ট-১৪ -র কাছেই চিনা সেনার সঙ্গে সংঘর্ষে ২০ জন ভারতীয় সেনার মৃত্যু হয়েছিল। তারপর থেকেই পেট্রোলিং পয়েন্ট-১৪তে ঘাঁটি গাড়ে চিনা বাহিনী।
গলওয়ান সংঘর্ষের পরে গত সপ্তাহে ভারত ও চিন সেনা কমান্ডাররা তৃতীয় দফার বৈঠক করেন। নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর উত্তেজনা প্রশমণে লেফটেন্যান্ট জেনারেল পর্যায়ে বৈঠক হয়। সেই বৈঠকেই গলওয়ান থেকে সেনা প্রত্যাহারে দুই দেশই সম্মত হয় বলে জানা যায়। Read in English
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
দোভাল-ওয়াং ই কথা, সেনা সরাতে সহমত দু’পক্ষই
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/07/doval-Wang-Yi-1.jpg)
লাদাখ পরিস্থিতি নিয়ে ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে কথা হয়েছে চিনা স্টেট কাউন্সিলর তথা বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই-য়ের। ‘বিস্তারিত ও খোলামেলা’ আলোচনা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যেতে উভয় দেশেই সীমান্তে শান্তি বজায় রাখার বিষয়ে সম্মত হয়েছে। মতভেদকে বিরোধে পরিনত করা উচিত নয় বলে মনে করছে প্রতিবেশী ভারত-চিন। রবিবার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল ফোনে ওয়াং ই-য়ের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন বলে বিদেশ মন্ত্রকের তরফে বিবৃতিতে বলা হয়েছে।
*সোমবার বিদেশমন্ত্রকের তরফে বিবৃতি দিয়ে বলা হয় যে, 'শান্তি ও স্থিতাবস্থা ফিরিয়ে আনতে নিয়ন্ত্রণরেখা ও ভারত-চিন সীনমান্ত থেকে সেনা দ্রুত সেনা সরাতে হবে, তাঁরা উভয়ই (অজিত দোভাল-ওয়াং ই) এই বিষয়ে সহমতে পৌঁছেছে। এই প্রেক্ষিতে দুই তরফই একমত হয় যে নিয়ন্ত্রণরেখা থেকে সেনা সরামোর প্রক্রিয়াটি অবশ্যই সম্মপন্ন করতে হবে।'
*দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসই প্রথন জানিয়েছিল, ভারত-চিন সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমণে এবার বিশেষ প্রতিনিধির মাধ্যমে বেজিংয়ের সঙ্গে কূটনৈতিক আলোচনা এগিয়ে নিয়ে যেতে উদ্যোগী সাউথ ব্লক। এক্ষেত্রে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালেই আস্থাশীল মোদী সরকার। আলোচনার মূল বিষয়বস্তু হবে নিয়ন্ত্রণরেখা থেকে বাড়তি সেনা প্রত্যাহার ও উত্তেজনা প্রশমণ।
দুই দেশের বিশেষ প্রতিনিধি সহমতে পৌঁছেছেন যে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনা ও কূটনৈতিকস্তরে আলোচনা জারি থাকবে। Read in English
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
বিবাদ মেটাতে দোভালেই ভরসা দিল্লির
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/07/l1.jpg)
আট সপ্তাহেরও বেশি সময় নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে রয়েছে ভারত ও চিনের সেনা। সীমান্তে উত্তেজনা অব্যাহত। পরিস্থিতি বদলে দুই দেশের সেনা ও কূটনৈতিক পর্যায়ের আলোচনাতেই ফল মেলেনি। তাই উত্তেজনা প্রশমণে এবার বিশেষ প্রতিনিধির মাধ্যমে বেজিংয়ের সঙ্গে কূটনৈতিক আলোচনা এগিয়ে নিয়ে যেতে উদ্যোগী সাউথ ব্লক। এক্ষেত্রে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালেই আস্থাশীল মোদী সরকার।
* জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল কথা বলতে পারেন চিনের স্টেট কাউন্সিলর তথা বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই-য়ের সঙ্গে। দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানতে পেরেছে আলোচনার মূল বিষয়বস্তুই হবে নিয়ন্ত্রণরেখা থেকে বাড়তি সেনা প্রত্যাহার ও উত্তেজনা প্রশমণ।
* নিয়ন্ত্রণরেখা সংকট নিয়ে গত মঙ্গলবারই ভারত-চিন সেনা কমান্ডার পর্যায়ে আলোচনা হয়েছিল। জানা যায়, নিয়ন্ত্রণরেখা রেখা থেকে দুই দেশই সেনা সরাতে সম্মত হয়েছে। নির্মাণও ভেঙে ফেলা হবে। বাস্তব পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে সেনা বিভিন্ন পয়েন্টে যেতে পারবে। এর পাঁচ দিনের মাথায় বিশেষ প্রতিনিধির মাধ্যমে আলোচনা এগিয়ে নিয়ে গিয়ে উত্তেজনা প্রশমণের ইঙ্গিত দিতে চাইছে ভারত।
* সেনার এক আধিকারিকের কথায়, ‘রিপোর্ট এলে পুরো বিষয়টি জানা যাবে। তবে গত তিন ধরে গালওয়ান থেকে অন্তত সেনা সরেছে ও নির্মাণ ধ্বংস করা হয়েছে। আন্তর্জাতিকস্তরে কিছু হলে তা জানি না। তবে, প্রকৃতি বিরূপ, গালওয়ান নদীর জল বাড়ছে। তাই জন্যও এই প্রক্রিয়া কিছুটা দেরি হতে পারে।’
এই পরিস্থিতিতে, উচ্চস্তরে সীমান্ত আলোচনা চালাতে আগ্রহী নয়াদিল্লি। ভারতে বিদেশমন্ত্রী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদ ক্যাবিনেট মন্ত্রী পদমর্য়াদার হলেও চিনে তা নয়। চিনের প্রেক্ষিতে বিদেশমন্ত্রীর থেকেও বেশি ক্ষমতাধারী স্টেট কাউন্সিলর। ২০১৮ পর্যন্ত চিনে বিদেশমন্ত্রী ও স্টেট কাউন্সিলর পৃথক ব্যক্তি থাকলেও বর্তমানে তা নয়। ডোকালাম সংকট মেটাতে ২০১৭ সালে চিনা স্টেট ইয়াং জিয়াছির সঙ্গে আলোচনা চলেছিল। জিয়াছি ছিলেন সেদেশের বিশেষ প্রতিনিধি। বর্তমানে চিনা স্টেট কাউন্সিলর তথা বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই- একই ব্যক্তি। ফলে আলোচনা কতটা ফলপ্রসূ হবে চা নিয়ে কিছুটা চিন্তায় সাউথ ব্লক। তবে দোভালের নেতৃত্বেই বিশেষ প্রতিনিধি পর্যায়ে আলোচনায় জোর দিচ্ছে মোদী সরকার। Read in English
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
'প্রধানমন্ত্রী মোদী ক্ষমা চান', লাদাখ ইস্য়ুতে দাবি কংগ্রেসের
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/07/modi-cong-759.jpg)
গালওয়ান থেকে সরছে ভারত-চিন সেনা। এ নিয়ে এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে একহাত নিল কংগ্রেস। 'ভারতীয় ভূখণ্ড ও কোনও সেনা চৌকি ধকল করেনি চিনা বাহিনী', মোদীর এই মন্তব্য়কে হাতিয়ার করে আবারও আসরে নামল হাত শিবির। অবিলম্বে এই মন্তব্য়ের জন্য় দেশের কাছে ক্ষমা চান প্রধানমন্ত্রী, এ দাবিতেই সোচ্চার হয়েছেন কংগ্রেস নেতৃত্ব। লাদাখ পরিস্থিতি সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বা কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর দেশকে তথ্য় জানানো উচিত বলেও মত প্রকাশ করেছে কংগ্রেস।
*এদিন মোদীকে নিশানা করে কংগ্রেসের মুখপাত্র পবন খেরা বলেন, ''এই সুযোগকে কাজে লাগানো উচিত প্রধানমন্ত্রীর...জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়ে দেশের কাছে ক্ষমা চান ...বলুন যে হ্য়াঁ, আমি ভুল বলেছি। আমি বিভ্রান্ত করেছি বা হয়তো বলতে পারেন, আমি সঠিক ছিলাম না''।
* কংগ্রেসের মুখপাত্র পবন খেরা আরও বলেছেন, ''আমাদের সাহসী সেনা বাহিনী চিনা বাহিনীকে ফেরত পাঠানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা খুবই খুশি যে আমরা সফল হয়েছি। সেনাকে নিয়ে আমরা গর্বিত। সেনার দক্ষতা নিয়ে আমাদের কখনই কোনও সন্দেহ ছিল না। তাঁরা অতীতেও করে দেখিয়েছেন...পাকিস্তান হোক বা চিন...কারও সার্টিফিকেটের প্রয়োজন নেই সেনার''। (বিস্তারিত পড়ুন- ‘প্রধানমন্ত্রী মোদী ক্ষমা চান’, লাদাখ ইস্য়ুতে দাবি কংগ্রেসের)
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
'রাহুল প্রতিরক্ষার সব বৈঠকে গরহাজির, কিন্তু দেশের মনোবল ভাঙতে সর্বদা সচেষ্ট'
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/07/nadda-rahul-1.jpg)
সীমান্ত সুরক্ষা নিয়ে একের পর এক প্রশ্ন করে মোদী সরকারকে বিদ্ধ করতে চেষ্টা করেছেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। এবার পাল্টা গেরুয়া দলের সভাপতির তোপে কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি। টুইটে এদিন বিজেপি সভাপতি জে পি নাড্ডা লেখেন, 'সংসদে প্রতিরক্ষা বিষয়ক স্থায়ী কমিটির একটি বৈঠকেও উপস্থিত ছিলেন না রাহুল গান্ধী। অথচ সেনার বীরত্ব নিয়ে প্রশ্ন করে দেশের মনোবল কমিয়ে দেন তিনি। উনি সেই সব কিছু করেন, যা একজন দায়িত্ববান বিরোধী নেতার করা উচিত নয়।'
পরিবারতন্ত্রকে বিঁধে নাড্ডার সংযোজন, 'রাহুল গান্ধী সেই রাজতন্ত্রের ঐতিহ্য বহন করছেন যেখানে প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত বিষয়ে কমিটির গুরুত্ব ছিল না, শুধু কমিশনই যা করার করত। কংগ্রেসে এমন অনেক নেতা আছেন, যাঁরা প্রতিরক্ষার গুরুত্ব বোঝেন। কিন্তু বিশেষ পরিবার সেই নেতাদের উঠতে দেয় না।'
* লোকসভা ওয়েবসাইটে দেখা যাচ্ছে, গত সেপ্টেম্বরে তৈরি হওয়া প্রতিরক্ষা বিষয়ক স্থায়ী কমিটি মোট ১১ বার বৈঠক করেছে।
* একটি বৈঠকেও রাহুল গান্ধী যোগ দেননি
ভারত-চিন সীমান্ত সংকটকে কেন্দ্র করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে কাঠগড়ায় তুলেছেন রাহুল। এমনকী প্রধানমন্ত্রীকে ‘সারেন্ডার মোদী’ বলেও কটাক্ষ করেছেন কংগ্রেস সাংসদ। দিন কয়েক আগেই সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত একটি ভিডিও টুইটারে শেয়ার করেন রাহুল। সেখানে দেখা যাচ্ছে, এক লাদাখবাসী দাবি করছেন নিয়ন্ত্রণরেখা পেরিয়ে চিনা সেনা ভারতে প্রবেশ করেছে। Read in English
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
পিএম কেয়ারস ফান্ড সম্পর্কিত তথ্য় জনসমক্ষে আনা হোক: সিপিএম
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/07/cpm.jpg)
কংগ্রেসের পর পিএম কেয়ারস ফান্ড নিয়ে এবার সোচ্চার হল সিপিএম। পিএম কেয়ারস ফান্ড সম্পর্কে বিশদ তথ্য় জনসমক্ষে আনা হোক এবং যা তদন্ত সাপেক্ষ, এমন দাবিই করেছে সিপিএম। পাশাপাশি পিএম কেয়ারস ফান্ডে ভেন্টিলেটর তৈরি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে সিপিএম।
* করোনার সঙ্গে যেসব রাজ্য় সামনে থেকে লড়ছে, সেই রাজ্য়গুলোকে অবিলম্বে পিএম কেয়ারসের টাকা দেওয়া হোক, এ দাবি জানিয়েছে সিপিএময়
*পিএম কেয়ারস ফান্ড নিয়ে বিশদ তথ্য় প্রকাশ্য়ে আনার দাবি খারিজ করেছে পিএমও, এই সিদ্ধান্ত হতাশাজনক।
* পিএম কেয়ারস ফান্ড নিয়ে এর আগে, সরব হয়েছিল কংগ্রেস। (Read in English)
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
নভলাখা জামিন মামলায় দিল্লি হাইকোর্টের হস্তক্ষেপের কোনও এক্তিয়ার নেই: সুপ্রিম কোর্ট
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/07/Gautam-Navlakha-1.jpg)
ভীমা কোরেগাঁওকাণ্ডে অভিযুক্ত সমাজকর্মী গৌতম নভলাখাকে স্থানান্তর বিষয়ক নথি দাখিলের জন্য জাতীয় তদন্তকারী সংস্থাকে নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। নভলাখার জামিনের ক্ষেত্রে দিল্লি হাইকোর্টের কোনও এক্তিয়ার নেই বলে জানিয়েছে সর্বোচ্চ আদালত। এই মামলায় মুম্বইয়ের আদালতের এক্তিয়ারভুক্ত বলে জানানো হয়েছে।
সমাজকর্মী গৌতম নভলাখা জামিন মামলায় এনআইয়ের বিরুদ্ধে সিঙ্গল বেঞ্চের বিরূপ মন্তব্যেরও সমালোচনা করেছে সুপ্রিম কোর্ট।
* ২০১৮ সালের ১ জানুয়ারি ভীমা কোরেগাঁও গ্রামে হিংসার ঘটনায় মাওবাদী যোগের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় সমাজকর্মী নভলাখাকে।
* এ ঘটনায় তাঁকে ইউপিএ ধারায় অভিযুক্ত করে পুণে পুলিশ।
* তিহার জেল থেকে নভলাখাকে ২৫ মে মুম্বই জেলে স্তানান্তরিত করা হয়।
গত ৮ এপ্রিল গৌতম নভলাখা ও সমাজকর্মী আনন্দ তেলতুম্বড়েকে আত্মসমর্পণের জন্য় এক সপ্তাহ সময় দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। এর আগে, গত ১৬ মার্চ নভলাখা ও তেলতুম্বড়ের আগাম জামিনের আর্জি খারিজ করে দিয়েছিল দেশের শীর্ষ আদালত এবং আত্মসমর্পণের জন্য় তাঁদের ৩ সপ্তাহ সময় দেওয়া হয়েছিল। বম্বে হাইকোর্টে তাঁদের আগাম জামিনের আর্জি নাকচ করায় তাঁরা সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। Read in English
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
কুয়েত ছাড়তে বাধ্য করা হতে পারে ৮ লক্ষ ভারতীয়কে
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/07/flight-lead.jpg)
যদিও কুয়েত প্রশাসনের এমন সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সমালোচনার ঝড় উঠেছে সব মহলেই। করোনা অতিমারী আবহে কুয়েতে বিদেশিদের আধিপত্য কমাতেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সে দেশের সরকারি আধিকারিকরা।
* কুয়েত-এ বর্তমান জনসংখ্যা ৪৮ লক্ষের মতো। তার মধ্যে ৩৪ লক্ষই বিদেশি। সেই ৩৪ লক্ষের মধ্যে আবার সাড়ে ১৪ লক্ষ হলেন ভারতীয়।
* চাকরি কিংবা ব্যবসার কাজে দীর্ঘদিন ধরেই সে দেশে থাকছেন তাঁরা।
* সেখানকার সরকারের বক্তব্য, বিদেশি দাপটে ক্রমশই কুয়েতে কোনঠাসা হয়ে পড়ছিলেন সে দেশের নাগরিকরাই। ফলে কিছুটা হলেও স্থানীয়দের মধ্যে ক্ষোভ জন্মেছিল। সেই ক্ষোভ প্রশমনে গত মাসেই কুয়েতের প্রধানমন্ত্রী শেখ সাবাহ আল খালিদ সাবাহ স্থানীয় এক টেলিভিশন চ্যানেলকে বলেন, ‘দেশে বিদেশিদের সংখ্যা ৭০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩০ শতাংশ করা হবে।”
কুয়েতের প্রধানমন্ত্রীর মন্তব্যের পরেই প্রমাদ গুনছিলেন কুয়েতে বসবাসকারী প্রায় ১৪ লক্ষ ভারতীয়। কুয়েতের জাতীয় সংসদে এক্সপাট বিলের যে খসড়া পাশ হয়েছে তাতে বলা হয়েছে, দেশের মোট জনসংখ্যার ১৫ শতাংশ হবেন ভারতীয় কিংবা ভারতীয় বংশোদ্ভুত। ফলে কুয়েতে বসবাসকারী প্রায় আট লক্ষের মতো ভারতীয়র ভবিষ্যত অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে বর্তমানে।
দেশের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
প্রতিবন্ধী আইনের প্রস্তাবিত সংশোধনীর বিরোধিতায় সিপিএম
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/07/Disabilities-759.jpg)
প্রতিবন্ধীদের অধিকারের আইন (আরপিডব্লিউডি) ২০০৬ সংশোধন করা নিয়ে সরব হল সিপিএম। আইন সংশোধন নিয়ে বিজেপি সরকারের পরিকল্পনার বিরোধিতা জানিয়েছে সিপিএম। আইনে সংশোধন আনা হলে, তা সমানাধিকার, ন্য়ায়, বৈষম্য়ের বিরুদ্ধাচরণ করা হবে।
* আইনের ধারা লঘু করতে সরকার যে পদক্ষেপ করছে, তার নিন্দা জানিয়েছে সিপিএম।
* সংশোধনী আনতে যাতে না পারে সরকার, সে ব্য়াপারে লড়াই চালানোর জন্য় প্রতিবন্ধীদের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছে সিপিএম। (Read in English)
দেশের সব গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন এই প্রতিবেদনে