বছরের শেষটাও জেলের হাসপাতালেই কাটাতে হবে লালুপ্রসাদ যাদবকে। পশুখাদ্য কেলেঙ্কারিতে দুমকা ট্রেজারির মামলার শুনানি আরও ৬ সপ্তাহ পিছিয়ে দিয়েছে ঝাড়খণ্ড হাইকোর্ট। লালুর আইনজীবীর আবেদনেই শুনানির দিন পিছিয়ে দিয়েছে হাইকোর্ট। পশুখাদ্য কেনার নামে দুমকা ট্রেজারি থেকে ৩.১৩ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিচারাধীন।
লালুর আইনজীবী দেবর্ষি মণ্ডল শুক্রবার আদালতে জানিয়েছেন, তাঁর মক্কেলের আরও ৬ সপ্তাহ সময় চাই সিবিআইয়ের হলফনামার জবাব দেওয়ার জন্য। বৃহস্পতিবারই আদালতে একটি সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট জমা দিয়েছে সিবিআই। লালুর বিচারবিভাগীয় হেফাজত নিয়ে নথি যাচাইয়ের জন্য সেই হলফনামা। লালুর আইনজীবীর আবেদন মেনেছে সিবিআইয়ের আইনজীবীও। আগামী ২২ জানুয়ারি ফের শুনানি হবে এই মামলায়।
আরও পড়ুন ফোন বিতর্কের জেরে সাধারণ ওয়ার্ডে সরানো হল লালুকে
সিবিআইয়ের হলফনামায় বলা হয়েছে, জেলের নিয়ম ভেঙেছেন লালু। সিবিআই এটাও জানিয়েছে, লালুর স্বাস্থ্যের অবস্থা এখন স্থিতিশীল। এবং তাঁকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে বিরসা মুণ্ডা জেলে পাঠানো হোক। এর আগে ৯৫০ কোটি টাকার তিনটি কেলেঙ্কারি মামলায় আগেই জামিন পেয়ে গেছেন আরজেডি সুপ্রিমো। গত ২০১৮ সালের ২৪ মার্চ প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে বিশেষ সিবিআই আদালত ১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয়।
Read the full story in English
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন