Advertisment

Sanjeev Khanna: দেশের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্না! চূড়ান্ত অনুমোদন রাষ্ট্রপতির, কবে শপথগ্রহণ?

Sanjeev Khanna: বিচারপতি সঞ্জীব খান্না হবেন দেশের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি। তার নিয়োগের বিষয়ে ইতিমধ্যেই বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। বর্তমান প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড় ১০ নভেম্বর অবসর নিচ্ছেন। ১১ নভেম্বর থেকে প্রধান বিচারপতি হবেন বিচারপতি খান্না। তিনি হবেন দেশের ৫১তম প্রধান বিচারপতি।

author-image
IE Bangla Web Desk
আপডেট করা হয়েছে
New Update
Sanjiv Khanna chief justice

দেশের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্না

Sanjeev Khanna: বিচারপতি সঞ্জীব খান্না হবেন দেশের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি। তার নিয়োগের বিষয়ে ইতিমধ্যেই বিজ্ঞপ্তি জারি  করা হয়েছে। বর্তমান প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড় ১০ নভেম্বর অবসর নিচ্ছেন।  ১১ নভেম্বর থেকে প্রধান বিচারপতি হবেন বিচারপতি খান্না।  তিনি হবেন দেশের ৫১তম প্রধান বিচারপতি। তিনি ২০২৫ সালের ১৩ মে অবসর নেবেন।  তাঁর মেয়াদ হবে প্রায় ৬ মাস।  রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু বৃহস্পতিবার বিচারপতি সঞ্জীব খান্নাকে ভারতের ৫১ তম প্রধান বিচারপতি হিসাবে নিয়োগ করেছেন।

Advertisment

বিচারপতি খান্না, ১৯৮৩ সালে আইনের প্র্যাকটিস শুরু করেন।  ২০০৫ সালে দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি হন। ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে তিনি সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিসাবে  নিযুক্ত হন।  এর আগে ১২ অক্টোবর কেন্দ্রীয়  সরকার সিজেআই ডিওয়াই চন্দ্রচূড়কে একটি চিঠি পাঠিয়েছিল। যেখানে তার উত্তরসূরির নাম ঘোষণার আবেদন করা হয়েছিল। প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড় নতুন বিচারপতির নাম প্রস্তাব করেছিলেন। বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু তাঁর নাম অনুমোদন করেন।

বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ১৪ মে ১৯৬০ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৮৩ সালে দিল্লি বার কাউন্সিলের একজন মেম্বার হিসাবে তিনি তাঁর কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি প্রাথমিকভাবে তিস হাজারী কমপ্লেক্সের অবস্থিত জেলা আদালতে অনুশীলন করেন এবং পরে দিল্লি হাইকোর্ট এবং ট্রাইব্যুনালে প্র্যাকটিস শুরু করেন।  আয়কর দপ্তরের সিনিয়র স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল হিসেবেও দায়িত্ব সামলেছেন। ২০০৪ সালে তিনি দিল্লির স্ট্যান্ডিং কাউন্সিল (সিভিল) হিসেবে নিযুক্ত হন।

নির্বাচনের আগেই পদত্যাগ? বড় ঘোষণা করলেন জাস্টিন ট্রুডো

বিচারপতি খান্না ২০০৫ সালে দিল্লি হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিযুক্ত হন এবং ২০০৬ সালে ওই হাইকোর্টের স্থায়ী বিচারপতির দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। ২০১৯ সালে ১৮ জানুয়ারি তাঁকে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিসেবে নিযুক্ত করা হয়। বিচারপতি খান্না বর্তমানে ন্যাশনাল লিগাল সার্ভিসেস অথরিটির এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যান এবং ভোপালের ন্যাশনাল জুডিশিয়াল অ্যাকাডেমির গর্ভনিং কাউন্সিলের সদস্য। ২০২৩ সালের জুন থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টের লিগ্যাল সার্ভিস কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি।

বিচারপতি খান্না অনেক গুরুত্বপূর্ণ  সিদ্ধান্তের অংশ ছিলেন। সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রকল্পে সবুজ সংকেত দেওয়া বেঞ্চের অংশ ছিলেন বিচারপতি খান্না। বিচারপতি খান্নার নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ দিল্লির আবগারি নীতি সংক্রান্ত ED মামলায় দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন মঞ্জুর করেছিল।বিচারপতি খান্না সেই ডিভিশন বেঞ্চের অংশ ছিলেন, যে বেঞ্চ সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিল করার সিদ্ধান্তকে বহাল রেখেছে। তিনি সেই বেঞ্চেরও অংশ ছিলেন যে বেঞ্চ ২০১৮ সালের নির্বাচনী বন্ড প্রকল্পটি অবৈধ বলে ঘোষণা করে। 

CJI Supreme Court of India
Advertisment