আগামী বছরের মধ্যেই জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা দলে মহিলা কর্মী নিয়োগ

এনডিআরএফের ডিরেক্টর জেনারেল এসএন প্রধান সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে বলেন, "এর আগে আমাদের ব্যারাকে মহিলা কর্মীদের জন্য সুযোগ-সুবিধা ছিল না। তবে, এখন আমরা তাঁদের নিয়োগ করার মতো জায়গায় রয়েছি।"

এনডিআরএফের ডিরেক্টর জেনারেল এসএন প্রধান সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে বলেন, "এর আগে আমাদের ব্যারাকে মহিলা কর্মীদের জন্য সুযোগ-সুবিধা ছিল না। তবে, এখন আমরা তাঁদের নিয়োগ করার মতো জায়গায় রয়েছি।"

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

আগামী এক বছরে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা দল বা ন্যাশনাল ডিজাস্টার রিলিফ ফোর্সে প্রচুর সংখ্যক মহিলা নিয়োগ করতে চলেছে এনডিআরএফ, উচ্চপদস্থ আধিকারিকের তরফে এমনটাই খবর। প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালে কেন্দ্র সরকারের তরফে একটি প্রস্তাব দেওয়া হয়, যেখানে বলা হয় জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা ব্যাটালিয়নে মহিলাদেরও অন্তর্ভুক্ত করতে। তারপরই এই সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর, এমনটাই মনে করা হচ্ছে।

Advertisment

এনডিআরএফের ডিরেক্টর জেনারেল এসএন প্রধান সংবাদসংস্থা পিটিআইকে বলেন, "এর আগে আমাদের ব্যারাকে মহিলা কর্মীদের জন্য অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাগুলি ছিল না। তবে, এখন আমরা তাঁদের নিয়োগ করার মতো জায়গায় রয়েছি। ইতিমধ্যে আমরা অনেক মহিলা অপারেটরদের ডাকার প্রক্রিয়াও শুরু করেছি।"

আরও পড়ুন, এসবিআই অ্যাকাউন্টে ২৫ হাজার টাকা আছে? তাহলে আপনি পাবেন বিশেষ সুবিধা

প্রসঙ্গত, এসএন প্রধান বেশ কিছুদিন আগেই হরিণঘাটায় এনডিআরএফের সেকেন্ড ব্যাটালিয়নের উদ্বোধনে আসেন। সেখানে তিনি বলেন, "আমরা সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছি কিছু সংখ্যক মহিলা কর্মী নিয়োগ করতে। অবশ্যই তা আগামী এক বছরের মধ্যে করতে হবে।" বিপর্যয় মোকাবিলা দলে এই মুহুর্তে আরও চার ব্যাটালিয়ন সংযোজন করা হলো, মূলত জম্মু-কাশ্মীর, হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড এবং দিল্লির পার্শ্ববর্তী এলাকায়। গত বছর কেন্দ্র সরকারের পক্ষ থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল নতুন ব্যাটালিয়নে ১,১৫০ জন কর্মী রাখতে হবে। সেই কর্মীদের নেওয়া হবে আসাম রাইফেলস, ইন্দো-টিবেটান বর্ডার পুলিশ এবং বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স থেকে।

Advertisment

আরও পড়ুন, বাংলায় এনআরসি দরকার নেই, আসাম নিয়েও আপত্তি আছে, শাহকে জানালেন মমতা

প্রধান এও বলেন, হরিণঘাটার এই ৬৪ একরের ক্যাম্পাসটিতে এনডিআরএফের 'মিশন মোড' চালানো হবে। দলের অন্দরে পরিকাঠামোগত যে দুর্বল জায়গা আছে, তার শক্তিবৃদ্ধি ঘটানোই প্রধান উদ্দেশ্য। এনডিআরএফের ডিরেক্টর জেনারেল আরও বলেন, "প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে ব্যাপারটা শুনতে ভাল লাগলেও পরিকাঠামোগত জায়গায় অনেক দুর্বলতা আছে। ব্যাটেলিয়ন তৈরি হলেও এখনও তার প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয় নি। জমি পাওয়ার পর এখনও ঘর তৈরি এবং আনুষঙ্গিক অনেক কাজ বাকি।"

Read the full story in English