ভ্যাকসিন দৌড়ে এগোল ভারতের কোভিশিল্ড

আইসিএমআর ক্লিনিকাল ট্রায়াল সাইটগুলির জন্য ফি দিচ্ছে এবং অন্যদিকে এসআইআই কোভিশিল্ড বিকাশের জন্য অন্যান্য ব্যয় মেটাচ্ছে।

আইসিএমআর ক্লিনিকাল ট্রায়াল সাইটগুলির জন্য ফি দিচ্ছে এবং অন্যদিকে এসআইআই কোভিশিল্ড বিকাশের জন্য অন্যান্য ব্যয় মেটাচ্ছে।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

প্রতীকী ছবি

আমেরিকার সংস্থা ফাইজার এবং রাশিয়ার স্পুটনিক ভি ভ্যাকসিন ইতিমধ্যেই নিজেদের কার্যকারিতার হার প্রকাশ করেছে যা যথেষ্টই আশাব্যঞ্জক। পিছিয়ে নেই ভারতও। দেশের শীর্ষস্থানীয় সংস্থা সিরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়া এবং ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিকেল রিসার্চ (আইসিএমআর) যৌথভাবে কোভিশিল্ড ভ্যাকসিনের শেষ ট্রায়ালে অংশগ্রহণকারীদের টিকা দেওয়ার অনুমোদন পেল। এই ট্রায়ালগুলি পরিচালিত হচ্ছে। এছাড়াও কোভোভ্যাক্স (নোভাভ্যাক্স) এর ক্লিনিকাল বিকাশের জন্যও সহযোগিতা করেছে ভারতের এই দুই সংস্থা-প্রতিষ্ঠান।

Advertisment

বৃহস্পতিবার একটি বিবৃতি প্রকাশ করে জানান হয়, “কোভিশিল্ড ভারতে মানব পরীক্ষার ক্ষেত্রে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে উন্নত ভ্যাকসিন। দ্বিতীয় পর্যায়ের পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে, আইসিএমআর এর সাহায্যে এসআইআই ভারতের এই টিকার প্রাথমিক উৎপাদনশীলতা দেখভাল করবে। এসআইআই ইতিমধ্যে ডিসিজিআইয়ের অনুমোদন নিয়ে ভ্যাকসিনের ৪০ মিলিয়ন ডোজ তৈরি করেছে। এছাড়াও কোভাভ্যাক্স ভ্যাকসিনটিও ভারতে তিনটি ধাপে পরীক্ষা করা হবে। আইসিএমআর ও এসআইআই কর্তৃক নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের কাছে একই আবেদন করা হবে।"

আরও পড়ুন, দু’মাসের মধ্যে রেকর্ড! দেশে করোনা অ্যাক্টিভের সংখ্যা কমে অর্ধেক

Advertisment

আইসিএমআর ক্লিনিকাল ট্রায়াল সাইটগুলির জন্য ফি দিচ্ছে এবং অন্যদিকে এসআইআই কোভিশিল্ড বিকাশের জন্য অন্যান্য ব্যয় মেটাচ্ছে। বর্তমানে, এসআইআই এবং আইসিএমআর সারা দেশে ১৫ টি কেন্দ্রে কোভিডশিল্ডের ক্লিনিকাল ট্রায়াল পরিচালনা করছে। শেষ ধাপে এই ভ্যাকসিনের যাবতীয় অনুমোদন সারা হয়েছে। অপেক্ষা কেবল বাজারে আসার।

অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়-অ্যাস্ট্রাজেনেকার থেকে এসআইআই পুনে পরীক্ষাগারে এই ভ্যাকসিনটি তৈরি করা হয়েছে। কোভিশিল্ড মারাত্মক অতিমারীর একটি বাস্তব সমাধান হতে পারে এমনটাই আশা করা হচ্ছে।

Read the full story in English

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন

coronavirus COVID-19