Advertisment

কংগ্রেস ঘনিষ্ঠই রাম মন্দিরের প্রথম ট্রাস্টি

রাম জন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্টকে ঐতিহাসিক হিসাবে উল্লেখ করে মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্তকে সমর্থন করে কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী প্রকাশ জাভেড়কর বলেন যে সুপ্রিম কোর্ট যা সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা এখনই কার্যকর করার সময় এসেছে।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
Parasaran first trustee of 15-member

কে পরাশরণ

রামজন্মভূমি মামলায় হিন্দুপক্ষের হয়ে রাম জন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্রে ট্রাস্টের আয়োজক হতে চলেছেন কংগ্রেস সরকারের সময়কালীন প্রাক্তন অ্যাটর্নি জেনারেল তথা বিখ্যাত আইনজীবি কে পরাশরন। ইতিমধ্যেই রাম মন্দির ট্রাস্টের জন্য অনুমোদন করেছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকসূত্রে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে বলা হয়েছে যে ট্রাস্টের রেজিস্টার্ড অফিস করা হয়েছে 'আর-২০, গ্রেটার কৈলাশ পার্ট-১, নিউ দিল্লি, ১১০০৪৮'। উল্লেখযোগ্যভাবে এই ঠিকানাটি কে পরাশরনেরই বাসস্থানের ঠিকানা।

Advertisment

আরও পড়ুন: রাম মন্দির ট্রাস্টের জন্য অনুমতির প্রয়োজন নেই, জানাল কমিশন

Parasaran first trustee of 15-member অযোধ্যায় সম্মানজ্ঞাপন করা হয় কেশব পরাশরনকে

সূত্র জানিয়েছে, এই রামজন্মভূমি ট্রাস্ট পরাশরনের বাড়ি থেকেই তাঁদের কাজ করবে। পরবর্তীতে ট্রাস্টির বোর্ডের আলোচনার মাধ্যমে স্থায়ী অফিসের ঠিকানা নির্ধারিত করা হবে। পরাশরণ যার বয়স ৯২, অযোধ্যা মামলায় হিন্দুপক্ষের হয়েই এই মুহুর্তে তাঁর মতাবস্থান। তিনি ২০১২ সালে ইউপিএ সরকারের হয়ে রাজ্যসভায় সংসদ হিসেবে মনোনীতও হয়েছিলেন। ১৯৮৩ এবং ১৯৮৯ সালে ইন্দিরা গান্ধী এবং রাজীব গান্ধীর সময় তিনি অ্যাটর্নি জেনারেল পদও সামলেছেন। সূত্রের খবর, সারা দেশ ব্যাপী এই ট্রাস্টের সদস্যরা রয়েছেন। পরাশরণ সেই ট্রাস্টের প্রথম ১৫ জনেরই একজন।

আরও পড়ুন: মমতা ক্যাবিনেটের বাজেট বক্তৃতা পাল্টাতে পারেন রাজ্যপাল

এই ১৫ জন ট্রাস্টির মধ্যে ১১ জনের ভোট দেওয়ার অধিকার থাকবে। নন-ভোটিং ট্রাস্টিদের মধ্যে রয়েছেন কেন্দ্রীয় সরকার কর্তৃক মনোনীত দুইজন প্রতিনিধি (যিনি নিজে একজন হিন্দু এবং আইএএস অফিসার), উত্তরপ্রদেশ সরকার কর্তৃক মনোনীত অফিসার, অযোধ্যার জেলা কালেক্টর, রাম মন্দিরের বিষয়গুলির উন্নয়ন ও প্রশাসনের জন্য কমিটির চেয়ারম্যান। রাম জন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্টকে ঐতিহাসিক হিসাবে উল্লেখ করে মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্তকে সমর্থন করে কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী প্রকাশ জাভেড়কর বলেন যে সুপ্রিম কোর্ট যা সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা এখনই কার্যকর করার সময় এসেছে। তিনি বলেন, "আমরা নিশ্চিত যে খুব শীঘ্রই এই মন্দির তৈরি হবে"। তিনি আরও বলেন, "৫০০ বছর ধরে চলা এই সমস্যার সমাধান করেছে প্রধানমন্ত্রী।"

Read the full story in English

Ayodhya
Advertisment