South Korea Plane Crash : রবিবার সকালে দক্ষিণ কোরিয়ার ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল ১৭৯ জন যাত্রীর । দক্ষিণ কোরিয়ার দমকল সংস্থা রবিবার জানিয়েছে যে "বিমানটিতে আগুন লাগার পর এখন পর্যন্ত একজন ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট এবং একজন যাত্রীকে উদ্ধার করা হয়েছে। বিমানটিতে মোট ১৮১ জন যাত্রী ছিলেন। এর মধ্যে মাত্র দু'জনকে উদ্ধার করা হয়েছে।" অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস জানিয়েছে যে ল্যান্ডিং গিয়ারের ত্রুটির কারণেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।
বছর শেষে ফের ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা। এবার দুর্ঘটনার মুখে দক্ষিণ কোরিয়ার বিমান। জানা গিয়েছে অবতরণের ঠিক মুখে ১৮১ জন যাত্রী নিয়ে রানওয়েতে ভয়াবহ দুর্ঘটনার মুখে পড়ে বিমানটি। বিমান দুর্ঘটনায় ১৭৯ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। মিডিয়া রিপোর্ট অনুসারে জেজু এয়ারের এই বিমানটি থাইল্যান্ড থেকে ফিরছিল। দক্ষিণ কোরিয়ার মুয়ান বিমানবন্দরে অবতরণের সময় বিমানটি একটি দেওয়ালে ধাক্কা মারে। দেওয়ালে ধাক্কা লাগার সাথে সাথে বিমানটিতে আগুন ধরে যায়।
প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী এই দুর্ঘটনায় ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। খবর লেখা পর্যন্ত উদ্ধার অভিযান চলছে। বিমানের ধ্বংসাবশেষ থেকে যাত্রীদের বের করে আনা হচ্ছে। বিমান দুর্ঘটনার একটি ভিডিওও সামনে এসেছে। তাতে দেখা যাচ্ছে অবতরণের সময় বিমানটি হঠাৎ রানওতে পিছলে গিয়ে দুর্ঘটনার মুখে পড়ে। বিমানটিতে দাউদাউ করে আগুন ধরে যায়।
দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদ সংস্থা ইয়োনহাপ জানিয়েছে, বিমানটিতে মোট ১৮১ জন যাত্রী ছিলেন। ৬ জন ক্রু মেম্বার ছিলেন। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর মুয়ানের বিমানবন্দরে এই দুর্ঘটনা ঘটে। অবতরণের সময় কোরিয়ান বিমানটি রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে। ইতিমধ্যে উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে চালাচ্ছে উদ্ধার কাজ।
ইতিমধ্যে ১৭৯ জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জেজু এয়ারের বিমানটি থাইল্যান্ড থেকে ফিরছিল এবং মুয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এই দুর্ঘটনা ঘটে। ইয়োনহাপ সংবাদ সংস্থা জানিয়েছে যে ল্যান্ডিং গিয়ারের ত্রুটির কারণে বিমানটি রানওয়েতে অবতরণের ঠিক মুখে ছিটকে পড়ে এবং তাতে দুর্ঘটনা ঘটে।