সরকারের শীর্ষ এক আধিকারিক দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে জানিয়েছে, দুই ভ্যাকসিনই প্রতিটি রাজ্যে কী অনুপাতে দেওয়া হবে সেই বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান হবে তারপরই বিতরণ নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হবে। প্রতিদিনই এই বিষয়ে ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে বৈঠক চলছে। এখনও পর্যন্ত কোভিশিল্ডের ১ কোটি ১০ লক্ষ ডোজ এবং কোভ্যাক্সিনের ৫৫ লক্ষ ডোজ সরবরাহ করাই কেন্দ্রের মূল কাজ।
আরও পড়ুন, পরিকাঠামো থাকলে কোভিড ভ্যাকসিন দিতে পারবে বেসরকারি হাসপাতালও
আধিকারিক বলেন, “আমরা রাজ্যগুলিকেও বলেছি যে দুই ভ্যাকসিনের অনুপাত যাই হোক না কেন সেই মতোই বুথগুলিতে এই টিকা দেবে। কারণ সেখানে ডোজ মিশ্রণ করা যাবে না।” অর্থাৎ প্রথমে কেউ যদি কোভিশিল্ড টিকা নেন তাহলে দ্বিতীয় ডোজটি কোভিশিল্ডের হবে, কোভ্যাক্সিনের নয়।
সুতরাং একবার যদি কোনও রাজ্য সরকার সিদ্ধান্ত নেয় যে কোনও নির্দিষ্ট ভ্যাকসিন কেন্দ্রে কোন টিকা দেওয়া হবে, সেটাই জারি থাকবে। একই কেন্দ্রে দুই ধরনের টিকা দেওয়া যাবে না। যদি কোনও কেন্দ্র ভারত বায়োটেক কেন্দ্র হয়, তাহলে সেই সাইটটি একটি ভারত বায়োটেক সেশন সাইট হিসাবে থাকবে। সেটা পরিবর্তন করতে পারা যাবে না। কারণ কেউ যদি সেখানে প্রথম ডোজ নিতে আসে, তাহলে দ্বিতীয় ডোজ নিতে ২৮ দিন পর তাঁকে সেখানেই আবার আসতে হবে।
Read the full story in English
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন