জামিন পেলেন ধর্ষণে অভিযুক্ত স্বামী চিন্ময়ানন্দ

গত বছরের আগস্ট মাসে স্বামী চিন্ময়ানন্দের বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থার অভিযোগ আনেন উত্তরপ্রদেশের আইন পাঠক্রমের এক তরুণী।

গত বছরের আগস্ট মাসে স্বামী চিন্ময়ানন্দের বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থার অভিযোগ আনেন উত্তরপ্রদেশের আইন পাঠক্রমের এক তরুণী।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
Swami Chinmayanand gets bail in sexual harassment case

জামিন পেলেন ধর্ষণে অভিযুক্ত স্বামী চিন্ময়ানন্দ

যৌন হেনস্থার মামলায় প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্বামী চিন্মায়ানন্দের জামিন মঞ্জুর করল এলাহাবাদ হাইকোর্ট, এমনটাই জানিয়েছে সংবাদসংস্থা এএনআই।

Advertisment

গত বছরের আগস্ট মাসে স্বামী চিন্ময়ানন্দের বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থার অভিযোগ আনেন উত্তরপ্রদেশের আইন পাঠক্রমের এক তরুণী। এরপরই ২১ সেপ্টেম্বর গত বছরের ২১ সেপ্টেম্বর চিন্ময়ানন্দকে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৬৪ (অপহরণ বা অপহরণ) এবং দণ্ডবিধির ৫০৬ (ফৌজদারি ভয়ভীতি) মামলায় তাঁকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরবর্তীতে তাঁর বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৬সি ধারায় মামলা করা হয়।

আরও পড়ুন: ‘গান্ধীজির স্বাধীনতা সংগ্রাম আসলে সাজানো নাটক’, বিজেপি সাংসদের মন্তব্যে তুমুল বিতর্ক

Advertisment

এরপর তাঁকে ১৪ দিনের বিচারবিভাগীয় হেফাজতে প্রেরণ করে স্থানীয় আদালত। এই মামলার তদন্ত করার জন্য একটি বিশেষ তদন্তকারী দল (এসআইটি) গঠন করা হয়েছিল। গত বছরের নভেম্বরে চিন্মায়ানন্দের বিরুদ্ধে দুটি অভিযোগপত্র দায়ের করা হয়েছিল। যেখানে আইনী শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগের পাশাপাশি চাঁদাবাজিরও অভিযোগের আনা হয়েছিল। এরপরই চিন্মায়ানন্দের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৬সি (কর্তৃপক্ষের কোনও ব্যক্তির দ্বারা যৌন মিলন), ৩৫৪-ডি (স্টকিং), ৩৪২ (অন্যায়ভাবে বন্দি করা) এবং ৫০৬ (অপরাধীকে ভয় দেখানো) এর আওতায় অভিযোগ দায়ের করা হয়।

আরও পড়ুন: হিংসা ছড়ানোর অভিযোগে যোগীরাজ্যে গ্রেফতার চার সিএএ প্রতিবাদী

প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালে যখন তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় তখন চিন্ময়ানন্দ বলেছিলেন, "আমি আমার কাজে অত্যন্ত লজ্জিত। আর কোনও সাক্ষ্য দিতে চাই না", এমনটাই জানিয়েছেন সিট-এর প্রধান নবীন অরোরা। সেই প্রেক্ষিতে বিজেপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল যে অভিযোগ সামনে আসার সময় প্রাক্তন মন্ত্রীর সঙ্গে দলের কোনও যোগাযোগ ছিল না। এমনকী চিন্ময়ানন্দ সদস্যও ছিলেন না সেই সময়। গত বছর ১ নভেম্বর চিন্মায়ানন্দের দায়ের করা জামিনের আবেদন সংরক্ষণ করেছিল উচ্চ আদালত।

Read the full story in English

national news