করোনার প্রকোপে স্বস্তিতে বেহালার জেমস লঙ সরণি এলাকা

৪ নম্বর বরোতে রয়েছে মোট ২৬টি কনটেইনমেন্ট জোন। জোড়াসাঁকো, সেন্ট্রাল এভিনিউ, গিরিশ পার্ক এলাকার মধ্য়ে রয়েছে এই জোনগুলি।

৪ নম্বর বরোতে রয়েছে মোট ২৬টি কনটেইনমেন্ট জোন। জোড়াসাঁকো, সেন্ট্রাল এভিনিউ, গিরিশ পার্ক এলাকার মধ্য়ে রয়েছে এই জোনগুলি।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
kolkata police

রাজ্য়ে করোনায় সব থেকে বেশি আক্রান্তের সংখ্য়া কলকাতায়। এখানে মোট কনটেইনমেন্ট জোন রয়েছে ২২৭টা। কলকাতা পুরসভার সবথেকে আশঙ্কাজনক সাত নম্বর বরো। ১৪ নম্বর বরো অনেকটা স্বস্তিতে রয়েছে।

Advertisment

৭ নম্বর বরোতে সব থেকে বেশি কনটেইনমেন্ট জোন রয়েছে। বেলেঘাটা থেকে পাকসার্কাস পর্যন্ত এলাকার মধ্য়ে সর্বোচ্চ চল্লিশটি এলাকা কনটেইনমেন্ট জোন হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে। এই সব এলাকার দিকে নজর রয়েছে পুর দফতরের। এরপর জোন হিসাবে রয়েছে ৫ নম্বর বরো। এটি শিয়ালদা, বড়বাজার ও কলেজ স্ট্রীট এলাকা সংলগ্ন এলাকা। এখানে রয়েছে মোট ২৮টি কনটেইনমেন্ট জোন রয়েছে। ৪ নম্বর বরোতে রয়েছে মোট ২৬টি কনটেইনমেন্ট জোন। জোড়াসাঁকো, সেন্ট্রাল এভিনিউ, গিরিশ পার্ক এলাকার মধ্য়ে রয়েছে এই জোনগুলি।

আরও পড়ুন- বাংলায় করোনায় মৃত বেড়ে ২২, আক্রান্ত ৫২২

কনটেইনমেন্ট জোনের সংখ্য়া অনুযায়ী ওয়ার্ড ভিত্তিক সব থেকে বেশি রয়েছে ৬০ ও ৬৬ নম্বর ওয়ার্ডে। ৬ নম্বর বরোর অন্তর্ভুক্ত ৬০ নম্বর ওয়ার্ড। এখানে রয়েছে মোট দশটি কনটেইনমেন্ট জোন। বেনিয়াপুকুর থানা এলাকার একটা অংশ রয়েছে, রয়েছে গোরাচাঁদ রোড এলাকা। দশটি কনটেইনমেন্ট এলাকা রয়েছে ৬৬ নম্বর ওয়ার্ডেও। ৭ নম্বর বরোর এই তপসিয়া এলাকা নিয়ে যথেষ্ট চিন্তায় রয়েছে পুরপ্রশাসন।

এছাড়া ছটি করে কনটেইনমেন্ট জোন রয়েছে ২৯, ৫৯ ও ৬৫ নম্বর ওয়ার্ড। পাঁচটি করে এমন জোন এলাকা রয়েছে ২৪, ৪৪,৪৮ ও  ৫৬ নম্বর ওয়ার্ড। এখনও পর্যন্ত ভাল অবস্থায় রয়েছে ১৪ নম্বর বরো। সেখানে ঘোষিত কনটেইনমেন্ট জোনের সংখ্য়া মাত্র একটি। তা হল বেহালার জেমস লং সরণি এলাকা। এছাড়াও দুটি জোন এলাকা রয়েছে বরো নম্বর ১৩, ১০ ও ১৬ তে।

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন

coronavirus corona