Advertisment

বাজি পোড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা আদালতের, আজ বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পুলিশ

এবার সব ধরনের বাজি পোড়ানো এবং বিক্রি নিষিদ্ধ করেছে আদালত। একই রায় পরিবেশ আদালতsjও। রাজ্য সরকারও সেই নির্দেশ মেনে বাজিহীন কালীপুজো করার নির্দেশ জারি করেছে।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

কলকাতা পুলিশ

এবার সব ধরনের বাজি পোড়ানো এবং বিক্রি নিষিদ্ধ করেছে আদালত। একই রায় দিয়েছে পরিবেশ আদালতও। রাজ্য সরকারও সেই নির্দেশ মেনে বাজিহীন কালীপুজো করার নির্দেশ জারি করেছে। তা সত্ত্বেও কলকাতা ও সংলগ্ন এলাকার বিভিন্ন জায়গায় নিষিদ্ধ বাজি বিক্রির অভিযোগ উঠেছে।তাই সেই সব বন্ধ করে রায় বলবৎ করাই আজ পুলিশের কাছে বিরাট চ্য়ালেঞ্জ।

Advertisment

কালীপুজো ও দীপাবলির সন্ধ্যা ও রাতের রাশ পুলিশ নিজেদের হাতে রাখতে তৎপর। শহরের বুকে প্রায় চার হাজার পুলিশকর্মী মোতায়েন থাকছে। কলকাতার পুলিশ কমিশনার অনুজ শর্মাও বললেন, “সব প্রতিকূলতা মাথায় রেখেই বিধি বলবৎ করার সব রকম বন্দোবস্ত করা হয়েছে। যে কোনও আইনবিরুদ্ধ কাজের ক্ষেত্রে কড়া পদক্ষেপ করা হবে। মনে রাখতে হবে, বাজিকে বর্জন করে সকলে বিধি মানার জন্য সচেষ্ট হলে তবেই করোনার সঙ্গে লড়াইয়ে জেতা সম্ভব।”

আরও পড়ুন- ‘মানুষের জীবন মূল্যবান’, উৎসবে বাজি পোড়ানোর আবেদন খারিজ সুপ্রিম কোর্টের

ডিসি সেন্ট্রাল সুধীর কুমার নীলাকান্তম বলেছেন, 'শহরবাসীর মধ্যে পুলিশ সচেতনতা প্রচার চালিয়েছে। কলকাতার যেসব জায়গায় বেশি বাজি ফাটে সেখানে বেশি করে প্রচার চালান হয়েছে। বাজি বিক্রেতা ও ব্যবসায়ীদেরও সচেতন করা হয়েছে। বড় বড় আবাসনগুলোতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রচার চালানো হয়েছে।'

শহরের বড় বড় বাড়িগুলোতে নজর রাখচে বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়েছে। থাকবে ড্রোনের বন্দোবস্তও। শহরে বসানো হয়েছে ২৭টি ওয়াচ টাওয়ার। বাজির শব্দে পশুদের খুবই অসুবিধা হয়। তাই বাজি না পোড়ানোর জন্য কুকুরদের নিয়ে মানুষের মধ্য়ে সচেতনা বৃদ্ধি প্রচার করেছে বৌবাজার থানা।

Read in English

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন

Firecracker kolkata police
Advertisment