মধ্যরাতে উধাও রোগী, প্রশ্নের মুখে আর.জি.কর হাসপাতাল

হাসপাতালের সিবি অবজার্ভেশন ওয়ার্ডের ভর্তি ছিলেন বিমল দত্ত। রবিবার রাতে হঠাৎ সেখান থেকে নিখোঁজ হয়ে যান বছর বিমলবাবু। এখনও তাঁর খোঁজ মেলেনি।

হাসপাতালের সিবি অবজার্ভেশন ওয়ার্ডের ভর্তি ছিলেন বিমল দত্ত। রবিবার রাতে হঠাৎ সেখান থেকে নিখোঁজ হয়ে যান বছর বিমলবাবু। এখনও তাঁর খোঁজ মেলেনি।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

ফের প্রশ্নের মুখে হাসপাতালের নিরাপত্তা। এবার নাম উঠে এল আরজি কর হাসপাতালের। মধ্যরাতে হঠাৎই নিজের বেডে নেই রোগী। হাসপাতাল চত্বর তন্য তন্য করে খোঁজা হলেও মেলেনি তাঁর হদিশ। টালা থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করেছে রোগীর পরিবার।

Advertisment

রোগীর নাম বিমল দত্ত (৬৮)। শিলিগুড়ির মাটিগাড়ার বাসিন্দা। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলার সঙ্গে কথা বললেন বিমলবাবুর ছেলে বিক্রম দত্ত। তিনি বলেন "বাড়িতেই পড়ে গিয়ে মাথার সামনের দিকে গুরুতর চোট পান বাবা। তারপর তাঁকে ১১ জুলাই আরজিকর হাসপাতালে ভর্তি করি। ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছিলেন বাবা"। তিনি আরও বলেন, "হাসপাতালের তরফ থেকে সিসিটিভি ফুটেজ দেখানো হয়েছে, সেখানে দেখলাম রাত ১.৩৫ নাগাদ বাবা আরজিকরের গেট দিয়ে বাইরে বেরিয়ে যাচ্ছেন। সে সময় রুমের বাইরে ঘুমাচ্ছিলাম আমি। মা হাসপাতালের বাইরে ছিলেন।

publive-image সিবি অবজার্ভেশন ওয়ার্ডে ভর্তি ছিলেন বিমল দত্ত

Advertisment

আরও পড়ুন:‘স্যার সহযোগিতা করেছিলেন, কেন সরানো হল জানি না!’ স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিকর্তার বদলির পিছনে কি সাপ লুডো?

সূত্রের খবর, হাসপাতালের সিবি অবজার্ভেশন ওয়ার্ডের ভর্তি ছিলেন বিমল দত্ত। রবিবার রাতে হঠাৎ সেখান থেকে নিখোঁজ হয়ে যান বছর বিমলবাবু। এখনও তাঁর খোঁজ মেলেনি।

নিখোঁজ ডায়েরি করার পাশাপাশি হাসপাতালের নিরাপত্তার গাফিলতি নিয়েও অভিযোগ করা হয়েছে টালা থানায়। পাশাপশি লিখিত অভিযোগও দায়ের আরজিকরের সুপার মানস ব্যানার্জির কাছে। ইতিমধ্যে ঘটনার তদন্তে মেনেছে টালা থানার পুলিশ। প্রকাশ্যে আনা হয়েছে সিসিটিভি ফুটেজ।