নোবেলজয়ী অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়কে সাম্মানিক ডিলিট দেবে প্রেসিডেন্সি

একই সঙ্গে অর্থনীতিতে নোবেলজয়ী মাইকেল ক্রেমার এবং অভিজিতের স্ত্রী তথা সহযোগী এস্থার ডুফলোকেও সাম্মানিক ডিলিট দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ

একই সঙ্গে অর্থনীতিতে নোবেলজয়ী মাইকেল ক্রেমার এবং অভিজিতের স্ত্রী তথা সহযোগী এস্থার ডুফলোকেও সাম্মানিক ডিলিট দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

নোবেল জয়ী অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়।

অর্থনীতিতে নোবেলজয়ী অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়কে সাম্মানিক ডিলিট দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। একই সঙ্গে অর্থনীতিতে নোবেলজয়ী মাইকেল ক্রেমার এবং অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রী তথা সহযোগী এস্থার ডুফলোকেও সাম্মানিক ডিলিট দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। পাশাপাশি আরেক নোবেলজয়ী তথা প্রাক্তন ছাত্র অমর্ত্য সেনকেও এই সম্মানে ভূষিত করা হবে বলে জানানো হয়েছে।

Advertisment

প্রেসিডেন্সির ‘ওয়াল অফ ফেম’ এও যুক্ত করা হবে অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম। বিশ্ববিদ্যালয়ের দেওয়ালে বসানো হবে সদ্য নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদের থ্রি-ডি মুখাবয়ব।

Advertisment

আরও পড়ুন- নোবেলজয়ী অভিজিতের নাম বিতর্কে মুখ খুললেন ‘মা’

এই প্রসঙ্গে প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অনুরাধা লোহিয়া বলেন, "আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ওয়াল অফ ফেম’ এ যুক্ত করব। দেওয়ালে একটি থ্রি-ডি অবয়বও বসানো হবে। এছাড়াও, আমরা তিন জন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়, এস্থার ডুফলো এবং অমর্ত্য সেনকে সাম্মানিক ডিলিট প্রদানের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের গভর্নিং বডির কাছে প্রস্তাব দেব।"

৫৮ বছরের অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্কুল জীবন কেটেছে কলকাতাতেই। সাউথ পয়েন্ট স্কুল থেকে পাশ করে অর্থনীতি নিয়ে পড়াশোনা শুরু। ১৯৮১ সালে প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক হন অধ্যাপক বন্দ্যোপাধ্যায়। ১৯৮৩ সালে দিল্লির জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর পাশ করেন। ১৯৮৮ সালে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি করেন ভারতীয় বংশোদ্ভুত এই মার্কিন নাগরিক।

অধ্যাপক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাবা দীপক বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেও ছিলেন তৎকালীন প্রেসিডেন্সি কলেজের অর্থনীতির কিংবদন্তী অধ্যাপক।

Read the full story in English

nobel prize Presidency University